আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ছয়টি আরব দেশসহ বহু দেশের ওপর নতুন করে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে এক নির্বাহী আদেশে হোয়াইট হাউস থেকে তিনি এই ঘোষণা দেন। ৭ আগস্ট থেকে নতুন এই শুল্ক ব্যবস্থা কার্যকর হবে। এই ঘোষণায় ট্রাম্প সিরিয়ার ওপর ৪১ শতাংশসহ অন্য আরব দেশগুলোর ওপর বিশাল শুল্কহার চাপিয়ে দিয়েছেন।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প দাবি করেছেন—যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য দেশগুলোর বাণিজ্য সম্পর্ক ‘অন্যায্য’ এবং এই পদক্ষেপের মাধ্যমে তিনি বাণিজ্যে ‘ভারসাম্য’ আনতে চান। তিনি আরও বলেছেন, ‘শুল্ক আমেরিকাকে আবার মহান ও ধনী করে তুলছে।’
নতুন আদেশ অনুযায়ী, আরব দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে সিরিয়ার ওপর, ৪১ শতাংশ। এরপর ইরাকের ওপর ৩৫ শতাংশ, লিবিয়া ও আলজেরিয়ার ওপর ৩০ শতাংশ করে, তিউনিসিয়ার ওপর ২৫ শতাংশ এবং জর্ডানের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
শুধু আরব দেশ নয়, আরও অনেক দেশের ওপরও উল্লেখযোগ্য হারে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের ওপর ৩৯ শতাংশ, দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর ৩০ শতাংশ, ব্রাজিলের ওপর ৫০ শতাংশ, তাইওয়ানের ওপর ২০ শতাংশ এবং তুরস্কের ওপর ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে। তালিকায় যেসব দেশের নাম নেই, তাদের জন্যও ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত ‘পারস্পরিকতা ও ন্যায্যতার’ নীতির ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে। তারা বলেছে, দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার অন্য দেশের জন্য উন্মুক্ত ছিল, কিন্তু সেই দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর নানা ধরনের শুল্ক ও প্রতিবন্ধকতা আরোপ করে এসেছে। এখন সময় এসেছে ‘বাণিজ্যকে দুই দিক থেকেই ন্যায্য’ করার। ট্রাম্প বলেন, এই শুল্ক ব্যবস্থা যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প-কারখানা, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান ফেরাতে সহায়ক হবে।
এই সিদ্ধান্তের পরই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বাজারে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হঠাৎ করে এত বড় পরিসরে শুল্ক আরোপের ফলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হতে পারে। এতে আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়বে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো—যেখানে অনেক দিন ধরেই বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি ও ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি রয়েছে—তারা এই শুল্কের ধাক্কায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত, তা বড় আকারে কমে যেতে পারে। এতে তাদের রপ্তানি খাত ধাক্কা খাবে, এবং অর্থনীতির ওপরে এর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে কেউ কেউ নির্বাচনী বছরের রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেও দেখছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্রভাব পড়ছে বৈশ্বিক বাজার, বিনিয়োগ এবং বাণিজ্যনীতিতে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন বাণিজ্যনীতি বিশ্ব বাণিজ্যের চিত্রই পাল্টে দিতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ছয়টি আরব দেশসহ বহু দেশের ওপর নতুন করে উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে এক নির্বাহী আদেশে হোয়াইট হাউস থেকে তিনি এই ঘোষণা দেন। ৭ আগস্ট থেকে নতুন এই শুল্ক ব্যবস্থা কার্যকর হবে। এই ঘোষণায় ট্রাম্প সিরিয়ার ওপর ৪১ শতাংশসহ অন্য আরব দেশগুলোর ওপর বিশাল শুল্কহার চাপিয়ে দিয়েছেন।
তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সির খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প দাবি করেছেন—যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্য দেশগুলোর বাণিজ্য সম্পর্ক ‘অন্যায্য’ এবং এই পদক্ষেপের মাধ্যমে তিনি বাণিজ্যে ‘ভারসাম্য’ আনতে চান। তিনি আরও বলেছেন, ‘শুল্ক আমেরিকাকে আবার মহান ও ধনী করে তুলছে।’
নতুন আদেশ অনুযায়ী, আরব দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি শুল্ক আরোপ করা হয়েছে সিরিয়ার ওপর, ৪১ শতাংশ। এরপর ইরাকের ওপর ৩৫ শতাংশ, লিবিয়া ও আলজেরিয়ার ওপর ৩০ শতাংশ করে, তিউনিসিয়ার ওপর ২৫ শতাংশ এবং জর্ডানের ওপর ১৫ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
শুধু আরব দেশ নয়, আরও অনেক দেশের ওপরও উল্লেখযোগ্য হারে শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের ওপর ৩৯ শতাংশ, দক্ষিণ আফ্রিকার ওপর ৩০ শতাংশ, ব্রাজিলের ওপর ৫০ শতাংশ, তাইওয়ানের ওপর ২০ শতাংশ এবং তুরস্কের ওপর ১৫ শতাংশ হারে শুল্ক বসানো হয়েছে। তালিকায় যেসব দেশের নাম নেই, তাদের জন্যও ১০ শতাংশ বেসলাইন শুল্ক নির্ধারণ করা হয়েছে।
হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, এই সিদ্ধান্ত ‘পারস্পরিকতা ও ন্যায্যতার’ নীতির ভিত্তিতে নেওয়া হয়েছে। তারা বলেছে, দীর্ঘদিন ধরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজার অন্য দেশের জন্য উন্মুক্ত ছিল, কিন্তু সেই দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যের ওপর নানা ধরনের শুল্ক ও প্রতিবন্ধকতা আরোপ করে এসেছে। এখন সময় এসেছে ‘বাণিজ্যকে দুই দিক থেকেই ন্যায্য’ করার। ট্রাম্প বলেন, এই শুল্ক ব্যবস্থা যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প-কারখানা, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান ফেরাতে সহায়ক হবে।
এই সিদ্ধান্তের পরই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বাজারে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, হঠাৎ করে এত বড় পরিসরে শুল্ক আরোপের ফলে বৈশ্বিক সরবরাহ ব্যবস্থা ব্যাহত হতে পারে। এতে আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও বাড়বে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো—যেখানে অনেক দিন ধরেই বেকারত্ব, মুদ্রাস্ফীতি ও ধীর গতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি রয়েছে—তারা এই শুল্কের ধাক্কায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বিশ্লেষকদের মতে, এসব দেশ যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানি করে যে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করত, তা বড় আকারে কমে যেতে পারে। এতে তাদের রপ্তানি খাত ধাক্কা খাবে, এবং অর্থনীতির ওপরে এর দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্তকে কেউ কেউ নির্বাচনী বছরের রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেও দেখছেন। তবে তাৎক্ষণিকভাবে এর প্রভাব পড়ছে বৈশ্বিক বাজার, বিনিয়োগ এবং বাণিজ্যনীতিতে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের এই নতুন বাণিজ্যনীতি বিশ্ব বাণিজ্যের চিত্রই পাল্টে দিতে পারে।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে আজ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার ঘোষণা দিতে পারে ফ্রান্স। তবে এর আগে থেকে ফ্রান্সের বিভিন্ন শহরের মেয়ররা সরকারের সতর্কবার্তা উপেক্ষা করে শহরের টাউন হলগুলোতে ফিলিস্তিনের পতাকা উড়িয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগেখাইবার পাখতুনখাওয়ায় অতীতেও বহু সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চালানো হয়েছে এবং সেখানে বহু বেসামরিক নাগরিকের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। চলতি বছরের জুনে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছিল, খাইবার পাখতুনখাওয়ায় বারবার ড্রোন হামলা পাকিস্তানে বেসামরিক জীবনকে ভয়াবহভাবে অবজ্ঞা করার ইঙ্গিত দেয়।
৩ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি সেনাদের (আইডিএফ) পরিবর্তে একটি আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ফ্রান্স। যুদ্ধ শেষে এই বাহিনী অঞ্চলটির দায়িত্ব নেবে এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার কাজ করবে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল প্রাপ্ত খসড়া প্রস্তাবের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির জবাবে পাল্টা হুমকি দিল যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সতর্ক করে বলেন, পশ্চিম তীরের কোনো ভূমি নতুন করে দখল করলে ইসরায়েলের পরিণত হবে ভয়াবহ।
৪ ঘণ্টা আগে