কয়েক সপ্তাহ আগেই সৌদি আরব ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের অংশ হিসেবে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৈঠকের মধ্যস্থতা করেছিল। এবার দেশটি একই ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যকার বৈঠকের আয়োজন করতে যাচ্ছে। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যকার বৈঠকের আয়োজক হওয়ার সুযোগকে স্বাগত জানাচ্ছে তারা। মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অবসান ঘটাতে সৌদি আরব সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত বৃহস্পতিবার জানান, তিনি আগামীকাল সোমবার সৌদি আরব সফরে যাবেন এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বৈঠকের আগে।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের এই বৈঠক লোহিত সাগরের উপকূলীয় শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সৌদি আরব ইউক্রেন সংকটের স্থায়ী শান্তি অর্জনে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের তিন বছরের ইতি টানতে একটি চুক্তির কাঠামো নিয়ে আলোচনা চলছে এবং ইউক্রেনীয়দের সঙ্গে বৈঠক আগামী সপ্তাহে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রিয়াদ যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে এক বৈঠকের আয়োজন করেছিল, যেখানে ইউরোপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে প্রাণঘাতী সংঘাত থামানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়। তবে সেই বৈঠকে ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি, যা কিয়েভ এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে জেলেনস্কি ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তবে সেই সাক্ষাৎ পরিণত হয় উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে। বৈঠকে উভয় নেতার মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি নিয়ে প্রকাশ্যে মতবিরোধ হয়।
সেই বৈঠকের কয়েক দিন পর ট্রাম্প ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা ও গোয়েন্দা তথ্য প্রদান সাময়িকভাবে স্থগিত করেন। গত শুক্রবার গভীর রাতে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের জ্বালানি ও গ্যাস অবকাঠামোয় বড় ধরনের ক্ষতি করে। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পর ইউক্রেনে এটি ছিল রাশিয়া প্রথম বড় ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। এতে কিয়েভের ওপর দ্রুত যুদ্ধের অবসান ঘটানোর জন্য ওয়াশিংটনের চাপ আরও বাড়ল।
কয়েক সপ্তাহ আগেই সৌদি আরব ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের অংশ হিসেবে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বৈঠকের মধ্যস্থতা করেছিল। এবার দেশটি একই ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যকার বৈঠকের আয়োজন করতে যাচ্ছে। বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামী সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যকার বৈঠকের আয়োজক হওয়ার সুযোগকে স্বাগত জানাচ্ছে তারা। মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের অবসান ঘটাতে সৌদি আরব সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি গত বৃহস্পতিবার জানান, তিনি আগামীকাল সোমবার সৌদি আরব সফরে যাবেন এবং সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে ইউক্রেনের কর্মকর্তাদের বৈঠকের আগে।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র-ইউক্রেনের এই বৈঠক লোহিত সাগরের উপকূলীয় শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সৌদি আরব ইউক্রেন সংকটের স্থায়ী শান্তি অর্জনে প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ জানিয়েছেন, ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধের তিন বছরের ইতি টানতে একটি চুক্তির কাঠামো নিয়ে আলোচনা চলছে এবং ইউক্রেনীয়দের সঙ্গে বৈঠক আগামী সপ্তাহে সৌদি আরবে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে রিয়াদ যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কর্মকর্তাদের মধ্যে এক বৈঠকের আয়োজন করেছিল, যেখানে ইউরোপে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সবচেয়ে প্রাণঘাতী সংঘাত থামানোর উপায় নিয়ে আলোচনা হয়। তবে সেই বৈঠকে ইউক্রেনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি, যা কিয়েভ এবং তার ইউরোপীয় মিত্রদের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে জেলেনস্কি ওয়াশিংটনে হোয়াইট হাউসে ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তবে সেই সাক্ষাৎ পরিণত হয় উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে। বৈঠকে উভয় নেতার মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার পদ্ধতি নিয়ে প্রকাশ্যে মতবিরোধ হয়।
সেই বৈঠকের কয়েক দিন পর ট্রাম্প ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা ও গোয়েন্দা তথ্য প্রদান সাময়িকভাবে স্থগিত করেন। গত শুক্রবার গভীর রাতে রুশ বাহিনী ইউক্রেনের জ্বালানি ও গ্যাস অবকাঠামোয় বড় ধরনের ক্ষতি করে। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের পর ইউক্রেনে এটি ছিল রাশিয়া প্রথম বড় ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। এতে কিয়েভের ওপর দ্রুত যুদ্ধের অবসান ঘটানোর জন্য ওয়াশিংটনের চাপ আরও বাড়ল।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৫ ঘণ্টা আগে