ইরানে গতকাল শনিবার ভোরে হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। শতাধিক যুদ্ধবিমান এই হামলায় অংশ নিলেও সেগুলো ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। বরং ইরাকে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন আকাশসীমা থেকে। ইরানের সশস্ত্রবাহিনী গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি জানিয়েছে।
ইরানের সশস্ত্রবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ইরাকি আকাশসীমা ব্যবহার করে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছিল। কারণ, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলোকে ইরানের আকাশসীমা প্রবেশ করতে দেয়নি। পাশাপাশি ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রায় সবগুলোকেই ঠেকিয়ে দিয়েছে।
এক বিবৃতিতে ইরানি প্রতিরক্ষাবাহিনী বলেছে, ‘আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ও স্পষ্ট আক্রমণের মাধ্যমে গত শনিবার সন্ত্রাসী মার্কিন বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন ইরাকি আকাশসীমা ব্যবহার করে শত্রু (ইহুদিবাদী) যুদ্ধবিমানগুলো ইরানের বিভিন্ন সীমান্তে অবস্থিত রাডারের দিকে দূর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই রাডারগুলো ইলাম প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল এবং খুজেস্তান প্রদেশ ও তেহরান প্রদেশের আশপাশে অবস্থিত।’ এতে আরও বলা হয়, ‘ইরানের আকাশসীমার ১০০ কিমি দূরে থেকে ছোড়া এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর ওয়ারহেডগুলোর ওজন ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইলের ওয়ারহেডগুলোর ওজনের পাঁচ ভাগের এক ভাগ।’
ইরানের সশস্ত্রবাহিনীর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ইরানি রাডার ইউনিটগুলো ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে সামান্যই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সবগুলো রাডার ইউনিটই হয় মেরামত করা হয়েছে, না হয় পুনরায় মেরামত করা হচ্ছে।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করে প্রতিহত করা হয়েছে এবং শত্রুর বিমানগুলোকে দেশের আকাশসীমায় প্রবেশ থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে।’
ইরানের জেনারেল স্টাফ জানিয়েছে, ইরান উপযুক্ত সময়ে এই আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার অধিকার রাখে। বিবৃতিতে, গাজা ও লেবাননে নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড রোধে একটি স্থায়ী অস্ত্রবিরতির প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে নির্দেশ করে বলা, ওয়াশিংটন পুরো মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে অবৈধ ও বেআইনি ইহুদিবাদী সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করছে। এ সময় ইরান, মার্কিন প্রশাসনকে ইসরায়েলকে নিয়ন্ত্রণে রাখার আহ্বান জানায়।
ইরানে গতকাল শনিবার ভোরে হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েল। শতাধিক যুদ্ধবিমান এই হামলায় অংশ নিলেও সেগুলো ইরানের আকাশসীমায় প্রবেশ করেনি। বরং ইরাকে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন আকাশসীমা থেকে। ইরানের সশস্ত্রবাহিনী গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে এই বিষয়টি জানিয়েছে।
ইরানের সশস্ত্রবাহিনী এক বিবৃতিতে বলেছে, ইসরায়েল যুক্তরাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত ইরাকি আকাশসীমা ব্যবহার করে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছিল। কারণ, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইসরায়েলি যুদ্ধবিমানগুলোকে ইরানের আকাশসীমা প্রবেশ করতে দেয়নি। পাশাপাশি ইরানের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ইসরায়েলি ক্ষেপণাস্ত্রের প্রায় সবগুলোকেই ঠেকিয়ে দিয়েছে।
এক বিবৃতিতে ইরানি প্রতিরক্ষাবাহিনী বলেছে, ‘আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করে ও স্পষ্ট আক্রমণের মাধ্যমে গত শনিবার সন্ত্রাসী মার্কিন বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন ইরাকি আকাশসীমা ব্যবহার করে শত্রু (ইহুদিবাদী) যুদ্ধবিমানগুলো ইরানের বিভিন্ন সীমান্তে অবস্থিত রাডারের দিকে দূর পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করেছে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘এই রাডারগুলো ইলাম প্রদেশের পশ্চিমাঞ্চল এবং খুজেস্তান প্রদেশ ও তেহরান প্রদেশের আশপাশে অবস্থিত।’ এতে আরও বলা হয়, ‘ইরানের আকাশসীমার ১০০ কিমি দূরে থেকে ছোড়া এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলোর ওয়ারহেডগুলোর ওজন ইরানের ব্যালিস্টিক মিসাইলের ওয়ারহেডগুলোর ওজনের পাঁচ ভাগের এক ভাগ।’
ইরানের সশস্ত্রবাহিনীর বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘ইরানি রাডার ইউনিটগুলো ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে সামান্যই ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। সবগুলো রাডার ইউনিটই হয় মেরামত করা হয়েছে, না হয় পুনরায় মেরামত করা হচ্ছে।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেশ কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র ট্র্যাক করে প্রতিহত করা হয়েছে এবং শত্রুর বিমানগুলোকে দেশের আকাশসীমায় প্রবেশ থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে।’
ইরানের জেনারেল স্টাফ জানিয়েছে, ইরান উপযুক্ত সময়ে এই আগ্রাসনের জবাব দেওয়ার অধিকার রাখে। বিবৃতিতে, গাজা ও লেবাননে নিরীহ মানুষের হত্যাকাণ্ড রোধে একটি স্থায়ী অস্ত্রবিরতির প্রয়োজনীয়তার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছে।
বিবৃতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে নির্দেশ করে বলা, ওয়াশিংটন পুরো মধ্যপ্রাচ্যের নিরাপত্তার বিরুদ্ধে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে অবৈধ ও বেআইনি ইহুদিবাদী সরকারকে সর্বাত্মক সহায়তা প্রদান করছে। এ সময় ইরান, মার্কিন প্রশাসনকে ইসরায়েলকে নিয়ন্ত্রণে রাখার আহ্বান জানায়।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে