ইরানে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিষ প্রয়োগের ঘটনায় গত কয়েক দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। এ ঘটনার জেরে দেশটির রাজধানী ও অন্যান্য শহরে শুরু হয়েছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সংবাদ সংস্থা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, গতকাল শনিবার তেহরানসহ আশপাশের কয়েকটি শহরে উদ্বিগ্ন অভিভাবকেরা প্রতিবাদ করছেন। তাঁরা ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বিপ্লবী গার্ডের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন। অনেক বিক্ষোভকারী বিপ্লবী গার্ডকে জঙ্গি সংগঠন ‘ইসলামিক স্টেট’ গ্রুপের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, তারা একটি ভিডিও যাচাই করতে পেরেছে। সেখানে দেখা গেছে, ইসফাহান ও রাশ শহরের পাশাপাশি আরও কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ হয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের বেশ কয়েটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অজ্ঞাত কারণে শত শত ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। সরকার বলছে, সম্ভবত শত্রুরা মেয়েদের বিষ খাইয়ে অসুস্থ করে ফেলেছে।
ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘ছাত্রীরা হালকা বিষক্রিয়ার শিকার হয়েছেন।’ কারা বিষ প্রয়োগ করেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে রাজনীতিবিদেরা বলছেন, যারা মেয়েদের শিক্ষার বিরোধিতা করে, তারাই সম্ভবত এ কাজ করেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, গতকাল শনিবার ইরানের ৩১টি প্রদেশের অন্তত ১০টি প্রদেশের ৩০টিরও বেশি স্কুলের ছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, অনেক অভিভাবক স্কুলগুলোর সামনে জড়ো হয়েছেন মেয়েদের বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য। কয়েকজন ছাত্রীকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতেও দেখা গেছে।
জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় গত শুক্রবার ইরান সরকারকে স্কুলগুলোতে বিষ প্রয়োগের সঠিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। এ ছাড়া জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
ইরান সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘ইরান সরকারের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এ সমস্যার সমাধান বের করার চেষ্টা করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।
এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে পুলিশি হেফাজতে কুর্দি তরুণী মাশা আমিনির মৃত্যুকে ঘিরে সারা ইরানে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল। কয়েক মাসের বিক্ষোভে অনেক প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে।
ইরানে বেশ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিষ প্রয়োগের ঘটনায় গত কয়েক দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক শিক্ষার্থী। এ ঘটনার জেরে দেশটির রাজধানী ও অন্যান্য শহরে শুরু হয়েছে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ। বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ রোববার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
স্থানীয় সংবাদ সংস্থা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, গতকাল শনিবার তেহরানসহ আশপাশের কয়েকটি শহরে উদ্বিগ্ন অভিভাবকেরা প্রতিবাদ করছেন। তাঁরা ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী বিপ্লবী গার্ডের বিরুদ্ধে স্লোগান দিয়েছেন। অনেক বিক্ষোভকারী বিপ্লবী গার্ডকে জঙ্গি সংগঠন ‘ইসলামিক স্টেট’ গ্রুপের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
রয়টার্স জানিয়েছে, তারা একটি ভিডিও যাচাই করতে পেরেছে। সেখানে দেখা গেছে, ইসফাহান ও রাশ শহরের পাশাপাশি আরও কয়েকটি শহরে বিক্ষোভ হয়েছে।
সম্প্রতি ইরানের বেশ কয়েটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অজ্ঞাত কারণে শত শত ছাত্রী অসুস্থ হয়ে পড়েন। সরকার বলছে, সম্ভবত শত্রুরা মেয়েদের বিষ খাইয়ে অসুস্থ করে ফেলেছে।
ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘ছাত্রীরা হালকা বিষক্রিয়ার শিকার হয়েছেন।’ কারা বিষ প্রয়োগ করেছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে রাজনীতিবিদেরা বলছেন, যারা মেয়েদের শিক্ষার বিরোধিতা করে, তারাই সম্ভবত এ কাজ করেছে।
রয়টার্স জানিয়েছে, গতকাল শনিবার ইরানের ৩১টি প্রদেশের অন্তত ১০টি প্রদেশের ৩০টিরও বেশি স্কুলের ছাত্রীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেছে, অনেক অভিভাবক স্কুলগুলোর সামনে জড়ো হয়েছেন মেয়েদের বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য। কয়েকজন ছাত্রীকে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতেও দেখা গেছে।
জেনেভায় জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয় গত শুক্রবার ইরান সরকারকে স্কুলগুলোতে বিষ প্রয়োগের সঠিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে। এ ছাড়া জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রসহ বেশ কয়েকটি দেশ এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে।
ইরান সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা ঘটনার কারণ অনুসন্ধান করছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানানি রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘ইরান সরকারের তাৎক্ষণিক অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এ সমস্যার সমাধান বের করার চেষ্টা করছে। কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনা হবে।
এর আগে গত বছরের সেপ্টেম্বরে পুলিশি হেফাজতে কুর্দি তরুণী মাশা আমিনির মৃত্যুকে ঘিরে সারা ইরানে বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠেছিল। কয়েক মাসের বিক্ষোভে অনেক প্রাণহানির ঘটনাও ঘটেছে।
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
২ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৩ ঘণ্টা আগে