দুর্ভাগ্যজনকভাবে একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন দুই বোন। বছরের পর বছর ধরে তাঁরা একে অপরকে খুঁজে বেড়িয়েছেন। অবশেষে ৩০ বছর পর তাঁদের মিলিয়ে দিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফুজাইরাহ শহরের পুলিশ।
মঙ্গলবার গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বোনের পুনর্মিলনের প্রক্রিয়াটি শুরু হয়—সম্প্রতি ছোট বোন মিশর থেকে আমিরাতে এসে বড় বোনের খোঁজ শুরু করার পর। আমিরাতের ফুজাইরাহ পুলিশের কাছে তিনি বড় বোনকে খুঁজে পেতে সহযোগিতা চান।
পুলিশ জানায়, ওই দুই বোন মিসরের নাগরিক। এর মধ্যে বড় বোনের বিয়ে হয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের এক নাগরিকের সঙ্গে। বিয়ের পর একবার আমিরাতে গিয়ে মেয়ের সংসার দেখেও এসেছিলেন তাঁদের মা। মেয়ের বাড়িতে কিছুদিন থেকে আবারও মিশরে ফিরে যান মা। কিন্তু কিছুদিন পরই দুই বোনের বাবা মারা যান। পরিবারের এমন পরিস্থিতির মধ্যে ছোট বোনটিকে নিয়ে মিসরের অন্য আরেকটি শহরে চলে যেতে হয়েছিল মাকে।
এদিকে বিয়ের পাঁচ বছর পর পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য স্বামীকে নিয়ে মিশরে গিয়েছিলেন বড় বোনটি। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি তাঁদের পরিত্যক্ত বাড়িটি দেখতে পান। পরিবারের লোকজন কোথায় গেছেন, সেই বিষয়ে কেউ কোনো তথ্যও দিতে পারেনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তিনি তাঁদের ঠিকানা সংগ্রহ করতে পারেননি। অবশেষে মা ও বোনের দেখা না পেয়ে ভাঙা হৃদয় নিয়ে আবারও আমিরাতে ফিরে যান বড় বোন।
অনেক বছর পর সম্প্রতি বড় বোনের খোঁজে আমিরাতে আসেন ছোট বোন। বড় বোনের স্বামীর নাম ধরে খুঁজতে শুরু করেন তিনি। পরে তিনি ফুজাইরার ডিব্বা এলাকার থানায় গিয়ে হাজির হন তিনি। নিজেদের জীবনে ঘটে যাওয়া দুর্ভাগ্যের গল্পটি পুলিশকে বলেন। পুলিশ শেষ পর্যন্ত বড় বোনের স্বামীর নাম ঠিকানা খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়। এভাবেই ৩০ বছর পর দুই বোনের দেখা হয়ে যায়।
ফুজাইরাহ পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ছোট বোন জানান, আরব আমিরাতের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ওপর তাঁর আস্থা ছিল। এ জন্যই তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে একে অপরের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলেন দুই বোন। বছরের পর বছর ধরে তাঁরা একে অপরকে খুঁজে বেড়িয়েছেন। অবশেষে ৩০ বছর পর তাঁদের মিলিয়ে দিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফুজাইরাহ শহরের পুলিশ।
মঙ্গলবার গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দুই বোনের পুনর্মিলনের প্রক্রিয়াটি শুরু হয়—সম্প্রতি ছোট বোন মিশর থেকে আমিরাতে এসে বড় বোনের খোঁজ শুরু করার পর। আমিরাতের ফুজাইরাহ পুলিশের কাছে তিনি বড় বোনকে খুঁজে পেতে সহযোগিতা চান।
পুলিশ জানায়, ওই দুই বোন মিসরের নাগরিক। এর মধ্যে বড় বোনের বিয়ে হয়েছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের এক নাগরিকের সঙ্গে। বিয়ের পর একবার আমিরাতে গিয়ে মেয়ের সংসার দেখেও এসেছিলেন তাঁদের মা। মেয়ের বাড়িতে কিছুদিন থেকে আবারও মিশরে ফিরে যান মা। কিন্তু কিছুদিন পরই দুই বোনের বাবা মারা যান। পরিবারের এমন পরিস্থিতির মধ্যে ছোট বোনটিকে নিয়ে মিসরের অন্য আরেকটি শহরে চলে যেতে হয়েছিল মাকে।
এদিকে বিয়ের পাঁচ বছর পর পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য স্বামীকে নিয়ে মিশরে গিয়েছিলেন বড় বোনটি। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি তাঁদের পরিত্যক্ত বাড়িটি দেখতে পান। পরিবারের লোকজন কোথায় গেছেন, সেই বিষয়ে কেউ কোনো তথ্যও দিতে পারেনি। অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তিনি তাঁদের ঠিকানা সংগ্রহ করতে পারেননি। অবশেষে মা ও বোনের দেখা না পেয়ে ভাঙা হৃদয় নিয়ে আবারও আমিরাতে ফিরে যান বড় বোন।
অনেক বছর পর সম্প্রতি বড় বোনের খোঁজে আমিরাতে আসেন ছোট বোন। বড় বোনের স্বামীর নাম ধরে খুঁজতে শুরু করেন তিনি। পরে তিনি ফুজাইরার ডিব্বা এলাকার থানায় গিয়ে হাজির হন তিনি। নিজেদের জীবনে ঘটে যাওয়া দুর্ভাগ্যের গল্পটি পুলিশকে বলেন। পুলিশ শেষ পর্যন্ত বড় বোনের স্বামীর নাম ঠিকানা খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়। এভাবেই ৩০ বছর পর দুই বোনের দেখা হয়ে যায়।
ফুজাইরাহ পুলিশের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে ছোট বোন জানান, আরব আমিরাতের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ওপর তাঁর আস্থা ছিল। এ জন্যই তিনি পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
ইরান ও ইসরায়েলের সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র জড়িয়ে পড়ায় মধ্যপ্রাচ্যে এক উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। সর্বশেষ আজ সোমবার কাতার সাময়িকভাবে তার আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে। দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বড় সামরিক ঘাঁটি ও বিপুল পরিমাণ সেনা অবস্থান করছে।
৬ মিনিট আগেইরানের পরমাণু বিষয়ক যাবতীয় সক্ষমতা সমূলে ধ্বংস করা হবে বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন ও কার্যালয় হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিট।
৪২ মিনিট আগেবিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু তাদের কাছে এখনো সুরক্ষিত গুদামে ৬০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ৪০০ কেজির বেশি মজুত রয়েছে; যা পরবর্তী সময়ে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ করলে প্রায় ৯টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করা যাবে।
১ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি সহায়তা চেয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, এই চিঠি পৌঁছে দিতে ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আজ সোমবার মস্কো গেছেন...
১ ঘণ্টা আগে