অনলাইন ডেস্ক
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে। বাংলাদেশ সময় আজ রোববার সন্ধ্যায় এক বড় সংবাদ সম্মেলনে হেগসেথ ও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেইন যৌথভাবে এই হামলার বিস্তারিত তুলে ধরেন। এই অভিযানের কোড নাম ছিল ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’।
হেগসেথ বলেন, ‘আমাদের কমান্ডার-ইন-চিফ যেভাবে নির্দেশ দিয়েছিলেন তা ছিল সুনির্দিষ্ট, শক্তিশালী এবং পরিষ্কার। আমরা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে ধ্বংস করে দিয়েছি। তবে লক্ষ্য ছিল শুধুই পারমাণবিক স্থাপনা, ইরানি সেনা বা সাধারণ জনগণ নয়।’
ড্যান কেইনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে ১২৫ টিরও বেশি বিমান অংশ নেয়, যার মধ্যে ছিল সাতটি বি-২ স্পিরিট স্টিলথ বোম্বার, নজরদারি বিমান, জ্বালানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং যুদ্ধবিমান।
অভিযানটি শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী শুক্রবার মধ্যরাতে। যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ড থেকে বিশাল বি-২ বোমারগুলো বহর নিয়ে রওনা হয়। কৌশলগত চমক বজায় রাখতে বিমানগুলোর একটি অংশ প্রশান্ত মহাসাগরের দিকে ছদ্ম পদক্ষেপ হিসেবে পাঠানো হয়। এর মধ্যেই বাকি বিমানগুলো ইরানের ফোর্দো ও নাতাঞ্জে অবস্থিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের বারোটি জিবিইউ-৫৭ বোমা নিক্ষেপ করে।
এ ছাড়াও ইশফাহানে অবস্থিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে লক্ষ্য করে একটি সাবমেরিন থেকে ক্রুজ মিসাইল ছোড়া হয়।
ড্যান কেইন বলেন, ‘এই অভিযান ছিল একাধিক ক্ষেত্র ও থিয়েটারে সমন্বিত, যা আমাদের বৈশ্বিক ক্ষমতা প্রদর্শনের সক্ষমতা তুলে ধরে।’
তেহরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে হেগসেথ বলেন, ‘আমরা প্রকাশ্য ও গোপনে, দুইভাবেই ইরানকে জানিয়ে দিয়েছি—প্রতিশোধ নেওয়ার চিন্তা করাও হবে মারাত্মক ভুল।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যে তার স্বার্থ কিংবা মিত্রদের ওপর ইরানের যে কোনো আক্রমণের শক্তিশালী জবাব দেবে।’
অন্যদিকে, হামলার পরপরই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাগচি এক বিবৃতিতে এই আক্রমণকে আন্তর্জাতিক আইন ও সংশ্লিষ্ট সব চুক্তির লঙ্ঘন হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণের সুরক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে। বাংলাদেশ সময় আজ রোববার সন্ধ্যায় এক বড় সংবাদ সম্মেলনে হেগসেথ ও জয়েন্ট চিফস অব স্টাফের চেয়ারম্যান ড্যান কেইন যৌথভাবে এই হামলার বিস্তারিত তুলে ধরেন। এই অভিযানের কোড নাম ছিল ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’।
হেগসেথ বলেন, ‘আমাদের কমান্ডার-ইন-চিফ যেভাবে নির্দেশ দিয়েছিলেন তা ছিল সুনির্দিষ্ট, শক্তিশালী এবং পরিষ্কার। আমরা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচিকে ধ্বংস করে দিয়েছি। তবে লক্ষ্য ছিল শুধুই পারমাণবিক স্থাপনা, ইরানি সেনা বা সাধারণ জনগণ নয়।’
ড্যান কেইনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানে ১২৫ টিরও বেশি বিমান অংশ নেয়, যার মধ্যে ছিল সাতটি বি-২ স্পিরিট স্টিলথ বোম্বার, নজরদারি বিমান, জ্বালানি সরবরাহকারী ট্যাংকার এবং যুদ্ধবিমান।
অভিযানটি শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রের সময় অনুযায়ী শুক্রবার মধ্যরাতে। যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ড থেকে বিশাল বি-২ বোমারগুলো বহর নিয়ে রওনা হয়। কৌশলগত চমক বজায় রাখতে বিমানগুলোর একটি অংশ প্রশান্ত মহাসাগরের দিকে ছদ্ম পদক্ষেপ হিসেবে পাঠানো হয়। এর মধ্যেই বাকি বিমানগুলো ইরানের ফোর্দো ও নাতাঞ্জে অবস্থিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ৩০ হাজার পাউন্ড ওজনের বারোটি জিবিইউ-৫৭ বোমা নিক্ষেপ করে।
এ ছাড়াও ইশফাহানে অবস্থিত আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে লক্ষ্য করে একটি সাবমেরিন থেকে ক্রুজ মিসাইল ছোড়া হয়।
ড্যান কেইন বলেন, ‘এই অভিযান ছিল একাধিক ক্ষেত্র ও থিয়েটারে সমন্বিত, যা আমাদের বৈশ্বিক ক্ষমতা প্রদর্শনের সক্ষমতা তুলে ধরে।’
তেহরানকে হুঁশিয়ারি দিয়ে হেগসেথ বলেন, ‘আমরা প্রকাশ্য ও গোপনে, দুইভাবেই ইরানকে জানিয়ে দিয়েছি—প্রতিশোধ নেওয়ার চিন্তা করাও হবে মারাত্মক ভুল।’
তিনি আরও বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র, মধ্যপ্রাচ্যে তার স্বার্থ কিংবা মিত্রদের ওপর ইরানের যে কোনো আক্রমণের শক্তিশালী জবাব দেবে।’
অন্যদিকে, হামলার পরপরই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাইয়্যেদ আব্বাস আরাগচি এক বিবৃতিতে এই আক্রমণকে আন্তর্জাতিক আইন ও সংশ্লিষ্ট সব চুক্তির লঙ্ঘন হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘ইরান তার সার্বভৌমত্ব, স্বার্থ এবং জনগণের সুরক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার সংরক্ষণ করে।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে