গাজার সবচেয়ে বড় টানেল আবিষ্কারের দাবি করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)। গাজায় হামাসের টানেল নেটওয়ার্কের এই অংশটি গাজা-ইসরায়েল সীমান্তের ইরেজ ক্রসিংয়ের কাছাকাছি অবস্থিত। টানেলটি এতটাই চওড়া যে এর মধ্য দিয়ে অনায়াসে গাড়ি চালিয়ে যাওয়া যায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী জানিয়েছে, সদ্য আবিষ্কৃত এই টানেলটি ইরেজ ক্রসিং থেকে মাত্র ৪০০ মিটার দূরে এবং এটি লম্বায় প্রায় ৪ মাইল। ইসরায়েলি বাহিনীর দাবি, এই টানেলটি দীর্ঘ কয়েক বছর সময় নিয়ে এবং কয়েক মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে নির্মাণ করা হয়েছে। হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ভাই মোহাম্মদ ইয়াহিয়ার নেতৃত্বে এই কাজ হয়েছে।
ইসরায়েলি বাহিনী আরও জানিয়েছে, এই টানেলটিতে ড্রেনেজ ও স্যুয়ারেজ সিস্টেম রয়েছে। আছে বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও ভেন্টিলেশন ব্যবস্থাও। পাশাপাশি রয়েছে রেইল ট্র্যাকও। টানেলটির দেয়াল তৈরি করা হয়েছে রিইনফোর্সড কংক্রিট দিয়ে এবং এর প্রবেশ পথের দরজাটি শক্ত ধাতব বস্তু দিয়ে তৈরি। যা প্রায় দেড় সেন্টিমিটার পুরু।
ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করেছে, টানেলে তাঁরা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র মজুত অবস্থায় পেয়েছে। এই অস্ত্রগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলার কাজে ব্যবহার করা হতো বলে দাবি করেছে আইডিএফ। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিচার্ড হেকট বলেছেন, ‘হামাস এই প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘টানেলটিকে ইচ্ছাকৃতভাবে ইরেজ ক্রসিংয়ের কাছে তৈরি করা হয়েছিল।’
গাজার ভূগর্ভস্থ এসব টানেলকে ইসরায়েলি বাহিনী ‘গাজা মেট্রো’ বলে অভিহিত করেছে। মূলত ২০০৭ সাল থেকে ইসরায়েলি অবরোধের বিপরীতে মিসরের সঙ্গে যোগাযোগ, পণ্য আনা-নেওয়া এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে এই টানেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে হামাস। এই টানেলগুলোর অনেক শাখাই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অতিক্রম করে সিনাই মরুভূমির নিচ দিয়ে সিনাই উপত্যকা পর্যন্ত পৌঁছে গেছে বলেও দাবি ইসরায়েলি বাহিনীর।
পরে ২০১৪ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পর হামাস টানেল নেটওয়ার্ক আরও সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নেয় যাতে এসব টানেলে রকেট বহন করা যায় আরও সহজে। গত ১৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার ইনস্টিটিউট ও সামরিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ওয়েস্ট পয়েন্টের যৌথ এক গবেষণায় বলা হয়, গাজার নিচে হামাসের অন্তত ১ হাজার ৩০০ শতাধিক টানেল রয়েছে যার সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ৫০০ কিলোমিটার।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করে, তারা এখন পর্যন্ত ৮০০ টানেল খুঁজে পেয়েছে যার মধ্যে ৫০০ টানেল ধ্বংস করা হয়েছে।
গাজার সবচেয়ে বড় টানেল আবিষ্কারের দাবি করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী (আইডিএফ)। গাজায় হামাসের টানেল নেটওয়ার্কের এই অংশটি গাজা-ইসরায়েল সীমান্তের ইরেজ ক্রসিংয়ের কাছাকাছি অবস্থিত। টানেলটি এতটাই চওড়া যে এর মধ্য দিয়ে অনায়াসে গাড়ি চালিয়ে যাওয়া যায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী জানিয়েছে, সদ্য আবিষ্কৃত এই টানেলটি ইরেজ ক্রসিং থেকে মাত্র ৪০০ মিটার দূরে এবং এটি লম্বায় প্রায় ৪ মাইল। ইসরায়েলি বাহিনীর দাবি, এই টানেলটি দীর্ঘ কয়েক বছর সময় নিয়ে এবং কয়েক মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে নির্মাণ করা হয়েছে। হামাসের প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ভাই মোহাম্মদ ইয়াহিয়ার নেতৃত্বে এই কাজ হয়েছে।
ইসরায়েলি বাহিনী আরও জানিয়েছে, এই টানেলটিতে ড্রেনেজ ও স্যুয়ারেজ সিস্টেম রয়েছে। আছে বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও ভেন্টিলেশন ব্যবস্থাও। পাশাপাশি রয়েছে রেইল ট্র্যাকও। টানেলটির দেয়াল তৈরি করা হয়েছে রিইনফোর্সড কংক্রিট দিয়ে এবং এর প্রবেশ পথের দরজাটি শক্ত ধাতব বস্তু দিয়ে তৈরি। যা প্রায় দেড় সেন্টিমিটার পুরু।
ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করেছে, টানেলে তাঁরা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র মজুত অবস্থায় পেয়েছে। এই অস্ত্রগুলো ইসরায়েলি বাহিনীর বিরুদ্ধে হামলার কাজে ব্যবহার করা হতো বলে দাবি করেছে আইডিএফ। ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল রিচার্ড হেকট বলেছেন, ‘হামাস এই প্রকল্পে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘টানেলটিকে ইচ্ছাকৃতভাবে ইরেজ ক্রসিংয়ের কাছে তৈরি করা হয়েছিল।’
গাজার ভূগর্ভস্থ এসব টানেলকে ইসরায়েলি বাহিনী ‘গাজা মেট্রো’ বলে অভিহিত করেছে। মূলত ২০০৭ সাল থেকে ইসরায়েলি অবরোধের বিপরীতে মিসরের সঙ্গে যোগাযোগ, পণ্য আনা-নেওয়া এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহারের উদ্দেশ্যে এই টানেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে হামাস। এই টানেলগুলোর অনেক শাখাই ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অতিক্রম করে সিনাই মরুভূমির নিচ দিয়ে সিনাই উপত্যকা পর্যন্ত পৌঁছে গেছে বলেও দাবি ইসরায়েলি বাহিনীর।
পরে ২০১৪ সালে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধের পর হামাস টানেল নেটওয়ার্ক আরও সম্প্রসারিত করার উদ্যোগ নেয় যাতে এসব টানেলে রকেট বহন করা যায় আরও সহজে। গত ১৭ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়ার ইনস্টিটিউট ও সামরিক প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান ওয়েস্ট পয়েন্টের যৌথ এক গবেষণায় বলা হয়, গাজার নিচে হামাসের অন্তত ১ হাজার ৩০০ শতাধিক টানেল রয়েছে যার সম্মিলিত দৈর্ঘ্য ৫০০ কিলোমিটার।
ডিসেম্বরের শুরুর দিকে ইসরায়েলি বাহিনী দাবি করে, তারা এখন পর্যন্ত ৮০০ টানেল খুঁজে পেয়েছে যার মধ্যে ৫০০ টানেল ধ্বংস করা হয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৪ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১২ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে