ভারতের বিতর্কিত সংশোধিত ওয়াক্ফ বিলে সম্মতি দিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এর মধ্য দিয়ে বিলটি আইনে পরিণত হয়েছে। তবে এই আইন নিয়ে শুনানিতে রাজি হয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতার পত্রিকা আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়েছে, এ আইনের সাংবিধানিক গ্রহণযোগ্যতাকে চ্যালেঞ্জ করে গত কয়েক দিনে বেশ কিছু মামলা জমা পড়েছে শীর্ষ আদালতে। ওই আবেদনগুলোর দ্রুত শুনানি হওয়া প্রয়োজন কি না, তা বিবেচনা করে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্নার বেঞ্চ।
গত বুধবার গভীর রাতে লোকসভায় ওয়াক্ফ বিল পাস হয়। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পাস হয় রাজ্যসভায়। এর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গত শনিবার রাতেই জানা যায়, বিলে অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তবে এর আগেই এ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ ওয়াক্ফ আইনসংক্রান্ত আবেদনগুলো শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত করেছে।
অন্যতম মামলাকারী পক্ষ ‘জামিয়াত উলেমা-ই-হিন্দ’-এর হয়ে মামলা লড়ছেন আইনজীবী কপিল সিব্বল। গতকাল সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ও বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। আদালতকে তিনি জানান, ওয়াক্ফ-সংক্রান্ত বেশ কিছু মামলা নথিভুক্ত হয়েছে এবং সেগুলোর দ্রুত শুনানি হওয়া প্রয়োজন। সিব্বলের পাশাপাশি অপর দুই আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি এবং নিজাম পাশাও দ্রুত শুনানির আবেদন জানান প্রধান বিচারপতির এজলাসে।
বস্তুত, বিচারপতি খন্না শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে দ্রুত শুনানির জন্য মৌখিক আবেদনের রেওয়াজ উঠিয়ে দিয়েছেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আইনজীবীদের এই বিষয়ে যথাযথ চিঠি বা ই-মেইল করে দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করতে বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি খন্না। তখন সিব্বল জানান, ইতিমধ্যে তিনি দ্রুত শুনানির জন্য সেই অনুযায়ী আবেদন জানিয়েছেন। তাতে প্রধান বিচারপতি জানান, ‘আমি বিকেলে ওই চিঠিটি দেখব এবং তারপরে সিদ্ধান্ত নেব।’
ওয়াক্ফ আইনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব শীর্ষ আদালতে মামলা করেছে। হায়দরাবাদের সাংসদ তথা অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (মিম) প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসির হয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা লড়ছেন পাশা। ওয়াইসি ছাড়াও কংগ্রেস সাংসদ মহম্মদ জাভেদ, আম আদমি পার্টির সাংসদ আমানাতুল্লাহ খান এই আইনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।
সর্বশেষ গতকাল অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড (এআইএমপিএলবি) জানিয়েছে, তারাও আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।
ভারতের বিতর্কিত সংশোধিত ওয়াক্ফ বিলে সম্মতি দিয়েছেন দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। এর মধ্য দিয়ে বিলটি আইনে পরিণত হয়েছে। তবে এই আইন নিয়ে শুনানিতে রাজি হয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। কলকাতার পত্রিকা আনন্দবাজারের খবরে বলা হয়েছে, এ আইনের সাংবিধানিক গ্রহণযোগ্যতাকে চ্যালেঞ্জ করে গত কয়েক দিনে বেশ কিছু মামলা জমা পড়েছে শীর্ষ আদালতে। ওই আবেদনগুলোর দ্রুত শুনানি হওয়া প্রয়োজন কি না, তা বিবেচনা করে দেখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্নার বেঞ্চ।
গত বুধবার গভীর রাতে লোকসভায় ওয়াক্ফ বিল পাস হয়। গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পাস হয় রাজ্যসভায়। এর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে গত শনিবার রাতেই জানা যায়, বিলে অনুমোদন দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তবে এর আগেই এ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার এবং বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের সমন্বয়ে গঠিত একটি বেঞ্চ ওয়াক্ফ আইনসংক্রান্ত আবেদনগুলো শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত করেছে।
অন্যতম মামলাকারী পক্ষ ‘জামিয়াত উলেমা-ই-হিন্দ’-এর হয়ে মামলা লড়ছেন আইনজীবী কপিল সিব্বল। গতকাল সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি খন্না, বিচারপতি সঞ্জয় কুমার ও বিচারপতি কেভি বিশ্বনাথনের বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি। আদালতকে তিনি জানান, ওয়াক্ফ-সংক্রান্ত বেশ কিছু মামলা নথিভুক্ত হয়েছে এবং সেগুলোর দ্রুত শুনানি হওয়া প্রয়োজন। সিব্বলের পাশাপাশি অপর দুই আইনজীবী অভিষেক মনু সিঙ্ঘভি এবং নিজাম পাশাও দ্রুত শুনানির আবেদন জানান প্রধান বিচারপতির এজলাসে।
বস্তুত, বিচারপতি খন্না শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পরে দ্রুত শুনানির জন্য মৌখিক আবেদনের রেওয়াজ উঠিয়ে দিয়েছেন। সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আইনজীবীদের এই বিষয়ে যথাযথ চিঠি বা ই-মেইল করে দ্রুত শুনানির জন্য আবেদন করতে বলেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি খন্না। তখন সিব্বল জানান, ইতিমধ্যে তিনি দ্রুত শুনানির জন্য সেই অনুযায়ী আবেদন জানিয়েছেন। তাতে প্রধান বিচারপতি জানান, ‘আমি বিকেলে ওই চিঠিটি দেখব এবং তারপরে সিদ্ধান্ত নেব।’
ওয়াক্ফ আইনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠন এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব শীর্ষ আদালতে মামলা করেছে। হায়দরাবাদের সাংসদ তথা অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (মিম) প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসির হয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা লড়ছেন পাশা। ওয়াইসি ছাড়াও কংগ্রেস সাংসদ মহম্মদ জাভেদ, আম আদমি পার্টির সাংসদ আমানাতুল্লাহ খান এই আইনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।
সর্বশেষ গতকাল অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল বোর্ড (এআইএমপিএলবি) জানিয়েছে, তারাও আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
১১ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
১২ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
১২ ঘণ্টা আগে