‘উগরাম’ নামে সম্পূর্ণ নতুন একটি অ্যাসল্ট রাইফেল উন্মোচন করেছে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও)। ‘উগরাম’ শব্দটির অর্থ হলো—হিংস্র। মাত্র ১০০ দিনের প্রচেষ্টায় বিধ্বংসী এই অস্ত্রটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলে আজ মঙ্গলবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। রাইফেলটি তৈরি ও উৎপাদনে কাজ করছে হায়দরাবাদ-ভিত্তিক অস্ত্র গবেষণাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান এআরডিই।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—‘ইনসাস’ নামে নিজেদের তৈরি আরও একটি রাইফেল ভারতের সামরিক, আধাসামরিক ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করছে। ওই রাইফেলটিতে ৫.৬২ মিলিমিটারের গুলি ব্যবহার করা হয়। তবে নতুন রাইফেল উগরাম-এ ব্যবহৃত হবে ৭.৬২ মিলিমিটারের গুলি। এর ফলে ইনসাস-এর তুলনায় উগরাম হবে আরও বিধ্বংসী। ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর চাহিদার ওপর ভিত্তি করে নতুন রাইফেলটি প্রস্তুত করা হয়েছে।
নতুন রাইফেলটি সেনাবাহিনী ছাড়াও আধাসামরিক ও পুলিশবাহিনীর মাঝেও সরবরাহ করা হবে বলে জানা গেছে। চার কেজি ওজনের এই রাইফেলটিতে একসঙ্গে ৫১টি গুলির বেল্ট সংযুক্ত করা যাবে। আর ওই গুলিগুলো ৫০০ মিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতেও নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে পারবে।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে অ্যাসল্ট রাইফেলের সংখ্যা কমে আসছিল। অ্যাসল্ট রাইফেলের ঘাটতি পূরণের জন্য সাধারণত রাশিয়া থেকে একে-২০৩ রাইফেল আমদানি করে ভারত। কিন্তু রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের কারণে এই রাইফেলের আমদানি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় আত্মনির্ভরতার অংশ হিসেবে দেশীয় প্রযুক্তিতে নতুন ঘাতক রাইফেল তৈরিতে সাফল্য পেয়েছে ভারত।
জানা গেছে, রাইফেলটি তৈরি করতে রাতদিন পরিশ্রম করেছেন এআরডিই-এর কর্মী ও কর্মকর্তারা। এই সংস্থার প্রধান এ রাজু জানিয়েছেন, মাত্র ১০০ দিনের মধ্যেই রাইফেলটি তাঁরা তৈরি করে ফেলেছেন। নকশা আগে থেকেই করা ছিল, তাই কম সময়ের মধ্যেই অস্ত্রটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান রাজু।
‘উগরাম’ নামে সম্পূর্ণ নতুন একটি অ্যাসল্ট রাইফেল উন্মোচন করেছে ভারতের প্রতিরক্ষা গবেষণা উন্নয়ন সংস্থা (ডিআরডিও)। ‘উগরাম’ শব্দটির অর্থ হলো—হিংস্র। মাত্র ১০০ দিনের প্রচেষ্টায় বিধ্বংসী এই অস্ত্রটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলে আজ মঙ্গলবার এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। রাইফেলটি তৈরি ও উৎপাদনে কাজ করছে হায়দরাবাদ-ভিত্তিক অস্ত্র গবেষণাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান এআরডিই।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—‘ইনসাস’ নামে নিজেদের তৈরি আরও একটি রাইফেল ভারতের সামরিক, আধাসামরিক ও পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার করছে। ওই রাইফেলটিতে ৫.৬২ মিলিমিটারের গুলি ব্যবহার করা হয়। তবে নতুন রাইফেল উগরাম-এ ব্যবহৃত হবে ৭.৬২ মিলিমিটারের গুলি। এর ফলে ইনসাস-এর তুলনায় উগরাম হবে আরও বিধ্বংসী। ভারতের নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর চাহিদার ওপর ভিত্তি করে নতুন রাইফেলটি প্রস্তুত করা হয়েছে।
নতুন রাইফেলটি সেনাবাহিনী ছাড়াও আধাসামরিক ও পুলিশবাহিনীর মাঝেও সরবরাহ করা হবে বলে জানা গেছে। চার কেজি ওজনের এই রাইফেলটিতে একসঙ্গে ৫১টি গুলির বেল্ট সংযুক্ত করা যাবে। আর ওই গুলিগুলো ৫০০ মিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতেও নিখুঁতভাবে আঘাত হানতে পারবে।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর তথ্যমতে, দেশটির সশস্ত্র বাহিনীতে অ্যাসল্ট রাইফেলের সংখ্যা কমে আসছিল। অ্যাসল্ট রাইফেলের ঘাটতি পূরণের জন্য সাধারণত রাশিয়া থেকে একে-২০৩ রাইফেল আমদানি করে ভারত। কিন্তু রাশিয়া এবং ইউক্রেনের মধ্যে যুদ্ধের কারণে এই রাইফেলের আমদানি প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। এ অবস্থায় আত্মনির্ভরতার অংশ হিসেবে দেশীয় প্রযুক্তিতে নতুন ঘাতক রাইফেল তৈরিতে সাফল্য পেয়েছে ভারত।
জানা গেছে, রাইফেলটি তৈরি করতে রাতদিন পরিশ্রম করেছেন এআরডিই-এর কর্মী ও কর্মকর্তারা। এই সংস্থার প্রধান এ রাজু জানিয়েছেন, মাত্র ১০০ দিনের মধ্যেই রাইফেলটি তাঁরা তৈরি করে ফেলেছেন। নকশা আগে থেকেই করা ছিল, তাই কম সময়ের মধ্যেই অস্ত্রটি তৈরি করা সম্ভব হয়েছে বলেও জানান রাজু।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবসার শীর্ষ এক কর্তার কন্যা ও নাতিকে অপহরণ চেষ্টার হাত থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছেন পথচারীরা। মঙ্গলবার সকালে প্যারিসের ১১তম জেলার ব্যস্ত এক সড়কে চারজন অস্ত্রধারী এই অপহরণচেষ্টা চালিয়েছিল।
৪ ঘণ্টা আগেকাতার এয়ারওয়েজের জন্য যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং থেকে ১৬০টি বিমান কেনার একটি বড় ধরনের চুক্তি স্বাক্ষর করেছে কাতার। আজ বুধবার এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল-থানি। বর্তমানে ট্রাম্প উপসাগরীয় আরব দেশগুলোতে...
৫ ঘণ্টা আগেআহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন...
৬ ঘণ্টা আগেকেউ মিথ্যা বলছে কি না, তা বুঝতে আমরা অনেক সময় মুখের অভিব্যক্তি, চোখের চাহনি বা কথাবার্তার ভঙ্গি পর্যবেক্ষণ করি। কিন্তু এফবিআই প্রশিক্ষিত যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হুয়ান ম্যানুয়েল গার্সিয়া লোপেজ জানালেন, আসল সংকেতটি লুকিয়ে থাকে মানুষের পায়ে।
৬ ঘণ্টা আগে