কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, ক্ষমতাসীন দল বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে চার শতাধিক আসন পাওয়ার দাবি করলেও দলটি দেড় শর বেশি আসন পাবে না। আজ বুধবার লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটের আগে প্রচারের শেষ দিনে তিনি এ কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ জেলায় এক নির্বাচনী প্রচারণা সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন রাহুল গান্ধী। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যটির সমাজবাদী পার্টির প্রেসিডেন্ট অখিলেশ যাদব। সভায় এ দুই নেতা উত্তর প্রদেশে বিজেপিকে হারাতে তাদের ‘সাধারণ এজেন্ডা’ ও ঐকমত্য তুলে ধরেন।
উত্তর প্রদেশে লোকসভার ৮০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস মাত্র ১৭টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। এসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে রাহুল গান্ধী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, ইন্ডিয়া জোট হিসেবেই লড়বে (নির্বাচনে) এবং আমরা তাই আসন ভাগাভাগির বিষয়টি খোলা মনেই করেছি। আমরা কিছুটা সহনশীলতা দেখাতে চাই।’
মূলত জোটের সদস্যদের প্রতি আস্থা ও শ্রদ্ধা রেখেই উত্তর প্রদেশে আসন বণ্টন করা হয়েছে উল্লেখ করে রাহুল গান্ধী বলেন, ‘এবং এ কারণেই আমরা আমাদের অংশীদারদের কিছু ছাড় দিয়েছি। তার মানে এই নয় যে, এটি আমাদের দুর্বলতা। বিষয়টিকে সেভাবে বিবেচনা করাও উচিত হবে না।’
আগামী ১৯ এপ্রিল শুক্রবার ভারতের চারটি রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপে ভারতের ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। উত্তর প্রদেশের আসনগুলোর মধ্যে বিজেপিবিরোধী শিবির ‘ইন্ডিয়া’ জোটের কংগ্রেস লড়বে ১৭ আসনে, সমাজবাদী পার্টি লড়বে ৬২ আসনে এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেসও এই রাজ্যে একটি আসনে লড়বে।
নির্বাচনে কংগ্রেস বা ইন্ডিয়া জোট কত আসন পাবে, সে বিষয়ে কোনো অনুমান না করলেও রাহুল গান্ধী বলেন, ‘২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে দেড় শ আসনের মধ্যে বেঁধে ফেলা হবে। আমরা বিভিন্ন রাজ্য থেকে খবর পাচ্ছি, আমাদের নির্বাচনী পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং তাদের (বিজেপি) পরিস্থিতি নিম্নগামী।’
জোটসঙ্গী সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক শক্তিশালী উল্লেখ করে অখিলেশ যাদব বলেন, ‘রাজ্যে উভয় দলই ভালো ফলাফল করবে। পশ্চাৎপদ, দলিত ও সংখ্যালঘুরা এনডিএ (ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স) জোটকে পরাজিত করবে।’
কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছেন, ক্ষমতাসীন দল বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে চার শতাধিক আসন পাওয়ার দাবি করলেও দলটি দেড় শর বেশি আসন পাবে না। আজ বুধবার লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটের আগে প্রচারের শেষ দিনে তিনি এ কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
উত্তর প্রদেশের গাজিয়াবাদ জেলায় এক নির্বাচনী প্রচারণা সভায় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন রাহুল গান্ধী। এ সময় তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যটির সমাজবাদী পার্টির প্রেসিডেন্ট অখিলেশ যাদব। সভায় এ দুই নেতা উত্তর প্রদেশে বিজেপিকে হারাতে তাদের ‘সাধারণ এজেন্ডা’ ও ঐকমত্য তুলে ধরেন।
উত্তর প্রদেশে লোকসভার ৮০টি আসনের মধ্যে কংগ্রেস মাত্র ১৭টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। এসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে রাহুল গান্ধী বলেন, ‘আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, ইন্ডিয়া জোট হিসেবেই লড়বে (নির্বাচনে) এবং আমরা তাই আসন ভাগাভাগির বিষয়টি খোলা মনেই করেছি। আমরা কিছুটা সহনশীলতা দেখাতে চাই।’
মূলত জোটের সদস্যদের প্রতি আস্থা ও শ্রদ্ধা রেখেই উত্তর প্রদেশে আসন বণ্টন করা হয়েছে উল্লেখ করে রাহুল গান্ধী বলেন, ‘এবং এ কারণেই আমরা আমাদের অংশীদারদের কিছু ছাড় দিয়েছি। তার মানে এই নয় যে, এটি আমাদের দুর্বলতা। বিষয়টিকে সেভাবে বিবেচনা করাও উচিত হবে না।’
আগামী ১৯ এপ্রিল শুক্রবার ভারতের চারটি রাজ্যে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট অনুষ্ঠিত হবে। এই ধাপে ভারতের ১৭টি রাজ্য ও ৪টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনে ভোট গ্রহণ করা হবে। উত্তর প্রদেশের আসনগুলোর মধ্যে বিজেপিবিরোধী শিবির ‘ইন্ডিয়া’ জোটের কংগ্রেস লড়বে ১৭ আসনে, সমাজবাদী পার্টি লড়বে ৬২ আসনে এবং পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দল তৃণমূল কংগ্রেসও এই রাজ্যে একটি আসনে লড়বে।
নির্বাচনে কংগ্রেস বা ইন্ডিয়া জোট কত আসন পাবে, সে বিষয়ে কোনো অনুমান না করলেও রাহুল গান্ধী বলেন, ‘২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে দেড় শ আসনের মধ্যে বেঁধে ফেলা হবে। আমরা বিভিন্ন রাজ্য থেকে খবর পাচ্ছি, আমাদের নির্বাচনী পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে এবং তাদের (বিজেপি) পরিস্থিতি নিম্নগামী।’
জোটসঙ্গী সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক শক্তিশালী উল্লেখ করে অখিলেশ যাদব বলেন, ‘রাজ্যে উভয় দলই ভালো ফলাফল করবে। পশ্চাৎপদ, দলিত ও সংখ্যালঘুরা এনডিএ (ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স) জোটকে পরাজিত করবে।’
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৮ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১৬ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
২০ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
২৮ মিনিট আগে