মহাশূন্যে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে তোড়জোড় শুরু করেছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো)। সেই যাত্রায় যদি সফল হয় ইসরো, তবে সংস্থাটির প্রধান ড. সোমনাথ দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও মহাশূন্যে পাঠাতে চান। এমনটাই জানা গেছে এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে।
এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরোর চেয়ারম্যান সোমনাথ বলেছেন, ‘যদি আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মহাশূন্যে পাঠাতে পারি, তবে তা পুরো জাতির জন্য ‘অতি গর্বের’ বিষয় হবে। এ সময় তিনি জানান, তবে এমনটা করার জন্য তাঁকে (মোদিকে) অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, তার আগে ভারতের মনুষ্যবাহী মহাকাশযান ‘গগনযান’কে প্রস্তুত করতে হবে যথাযথভাবে।
ইসরোর চেয়ারম্যান বলেন, ‘যদিও তাঁর (নরেন্দ্র মোদি) অবশ্যই আরও অনেকগুলো, আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আছে...তার পরও একটি মনুষ্যবাহী মহাকাশযান কর্মসূচি এগিয়ে নিতে চাই। আমরা চাই গগনযান মহাকাশ কর্মসূচিতে অবদান রাখুন, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) মহাকাশচারী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে।’
ড. সোমনাথ জানান, চলতি বছর ইসরোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বছর। কারণ, মহাকাশযান ‘গগনযানের’ নির্মাণকাজ সমাধা করা ও সেটির সাহায্যে তিনটি মহাকাশ মিশন পরিচালনা করার সময়সূচি এরই মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। তাই নির্ধারিত সময়ের আগেই এই মহাকাশযান নির্মাণ জরুরি।
কয়েক মাস আগে ভারতীয় বিমানবাহিনীর চার পাইলট প্রশান্ত নায়ার, অঙ্গদ প্রতাপ, অজিত কৃষ্ণান ও শুভাংশু শুক্লাকে গগনযান মিশনের জন্য পরীক্ষামূলক নভোচারী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। এই চারজনের মধ্য থেকে ভারত তিনজনকে লোয়ার অরবিটাল পরিভ্রমণে পাঠাবে গগনযানে করে।
সাক্ষাৎকারে ড. সোমনাথ বলেন, ‘এই মিশনের জন্য ভিআইপিসহ অন্য কোনো প্রার্থীকে এই মুহূর্তে বিবেচনা করা যাবে না। কারণ এটি অত্যন্ত দক্ষ এবং প্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের অপারেশন, যার জন্য অনেক বছর এবং মাস প্রস্তুতির প্রয়োজন।’
এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যদি মহাশূন্যে যেতে চান, তবে তিনি এই মিশনে তাঁকে পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে খুশি হবেন কি না। জবাবে ইসরোর প্রধান বলেন, ‘অবশ্যই আমি এমনটা করতে পারলে খুশি হব। কিন্তু এখানে মূল বিষয় সেটি নয়, তাঁর আরও অনেক কাজ সমাধা করার দায়িত্ব আছে বলেই আমি মনে করি।’
মহাশূন্যে মানুষ পাঠানোর বিষয়ে তোড়জোড় শুরু করেছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো)। সেই যাত্রায় যদি সফল হয় ইসরো, তবে সংস্থাটির প্রধান ড. সোমনাথ দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেও মহাশূন্যে পাঠাতে চান। এমনটাই জানা গেছে এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে।
এনডিটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইসরোর চেয়ারম্যান সোমনাথ বলেছেন, ‘যদি আমরা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে মহাশূন্যে পাঠাতে পারি, তবে তা পুরো জাতির জন্য ‘অতি গর্বের’ বিষয় হবে। এ সময় তিনি জানান, তবে এমনটা করার জন্য তাঁকে (মোদিকে) অপেক্ষা করতে হবে। কারণ, তার আগে ভারতের মনুষ্যবাহী মহাকাশযান ‘গগনযান’কে প্রস্তুত করতে হবে যথাযথভাবে।
ইসরোর চেয়ারম্যান বলেন, ‘যদিও তাঁর (নরেন্দ্র মোদি) অবশ্যই আরও অনেকগুলো, আরও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব আছে...তার পরও একটি মনুষ্যবাহী মহাকাশযান কর্মসূচি এগিয়ে নিতে চাই। আমরা চাই গগনযান মহাকাশ কর্মসূচিতে অবদান রাখুন, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের (আইএসএস) মহাকাশচারী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে।’
ড. সোমনাথ জানান, চলতি বছর ইসরোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বছর। কারণ, মহাকাশযান ‘গগনযানের’ নির্মাণকাজ সমাধা করা ও সেটির সাহায্যে তিনটি মহাকাশ মিশন পরিচালনা করার সময়সূচি এরই মধ্যে নির্ধারণ করা হয়েছে। তাই নির্ধারিত সময়ের আগেই এই মহাকাশযান নির্মাণ জরুরি।
কয়েক মাস আগে ভারতীয় বিমানবাহিনীর চার পাইলট প্রশান্ত নায়ার, অঙ্গদ প্রতাপ, অজিত কৃষ্ণান ও শুভাংশু শুক্লাকে গগনযান মিশনের জন্য পরীক্ষামূলক নভোচারী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়। এই চারজনের মধ্য থেকে ভারত তিনজনকে লোয়ার অরবিটাল পরিভ্রমণে পাঠাবে গগনযানে করে।
সাক্ষাৎকারে ড. সোমনাথ বলেন, ‘এই মিশনের জন্য ভিআইপিসহ অন্য কোনো প্রার্থীকে এই মুহূর্তে বিবেচনা করা যাবে না। কারণ এটি অত্যন্ত দক্ষ এবং প্রশিক্ষিত ব্যক্তিদের অপারেশন, যার জন্য অনেক বছর এবং মাস প্রস্তুতির প্রয়োজন।’
এ সময় তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যদি মহাশূন্যে যেতে চান, তবে তিনি এই মিশনে তাঁকে পাঠানোর বিষয়টি নিয়ে খুশি হবেন কি না। জবাবে ইসরোর প্রধান বলেন, ‘অবশ্যই আমি এমনটা করতে পারলে খুশি হব। কিন্তু এখানে মূল বিষয় সেটি নয়, তাঁর আরও অনেক কাজ সমাধা করার দায়িত্ব আছে বলেই আমি মনে করি।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
৫ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
৪৩ মিনিট আগেইরানের গুরুত্বপূর্ণ তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানের শক্তিশালী বোমা নিক্ষেপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। বোমার পর তাৎক্ষণিক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ফোরদো শেষ!’ বাকি দুটি অবস্থা অবশ্য এখনো জানানো হয়নি।
১ ঘণ্টা আগে