ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) একটি প্রতিনিধিদল গতকাল মঙ্গলবার সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের বাংলাদেশি আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষের (৭৫) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বিজেপির প্রতিনিধিদল রবীন্দ্র ঘোষের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। রবীন্দ্র ঘোষ বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-২৪ পরগনা জেলার ব্যারাকপুরে অবস্থান করছেন তাঁর ছেলের বাসায় অবস্থান করছেন। তিনি মূলত চিকিৎসার জন্য ভারতে এসেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজেপির প্রতিনিধিদলে দলটিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ নেতা অর্জুন সিং ও কৌস্তভ বাগচি। এ ছাড়া ভারত সেবাশ্রম সংঘের সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজও উপস্থিত ছিলেন। রবীন্দ্র ঘোষ জানান, আগামী ২ জানুয়ারি চট্টগ্রামের আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মামলার শুনানিতে তিনি অংশগ্রহণ করবেন।
বাংলাদেশের একটি আদালতের পক্ষ থেকে চিন্ময় দাসকে জামিন না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ‘অবৈধ’ বলে অভিহিত করেন রবীন্দ্র ঘোষ। তিনি জানান, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য তিনি সব আইনি উপায় ব্যবহার করবেন। এর আগে, এমন খবর এসেছিল যে বাংলাদেশে আদালতে চিন্ময়ের পক্ষে কেউ শুনানি না করায় তাঁর কারাবাস দীর্ঘায়িত হয়েছে।
রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমি ঢাকায় যাব এবং সেখান থেকে চট্টগ্রামে। এই গ্রেপ্তারের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার বিভিন্ন উপায় আছে।’
উল্লেখ্য, ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস বা ইসকনের সঙ্গে যুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গত ২৫ নভেম্বর ঢাকার পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং তার পর থেকে তিনি কারাগারে। ওই সন্ন্যাসীর গ্রেপ্তার এবং বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার খবর পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এর ফলে পুরো রাজ্যে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ দেখা গেছে।
রবীন্দ্র ঘোষের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ব্যারাকপুরের সাবেক সংসদ অর্জুন সিং বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের জন্য ন্যায়বিচারের লড়াইয়ে রবীন্দ্র ঘোষের সাহসকে আমরা প্রশংসা করি। জীবনের হুমকি সত্ত্বেও তাঁর অবিচল প্রচেষ্টা আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’ কার্তিক মহারাজও ন্যায়বিচারের প্রতি রবীন্দ্র ঘোষের দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রশংসা করে বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের জনগণ তাঁকে পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছে।’
ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) একটি প্রতিনিধিদল গতকাল মঙ্গলবার সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় দাসের বাংলাদেশি আইনজীবী রবীন্দ্র ঘোষের (৭৫) সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। বিজেপির প্রতিনিধিদল রবীন্দ্র ঘোষের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। রবীন্দ্র ঘোষ বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের উত্তর-২৪ পরগনা জেলার ব্যারাকপুরে অবস্থান করছেন তাঁর ছেলের বাসায় অবস্থান করছেন। তিনি মূলত চিকিৎসার জন্য ভারতে এসেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিজেপির প্রতিনিধিদলে দলটিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ নেতা অর্জুন সিং ও কৌস্তভ বাগচি। এ ছাড়া ভারত সেবাশ্রম সংঘের সন্ন্যাসী কার্তিক মহারাজও উপস্থিত ছিলেন। রবীন্দ্র ঘোষ জানান, আগামী ২ জানুয়ারি চট্টগ্রামের আদালতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মামলার শুনানিতে তিনি অংশগ্রহণ করবেন।
বাংলাদেশের একটি আদালতের পক্ষ থেকে চিন্ময় দাসকে জামিন না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে ‘অবৈধ’ বলে অভিহিত করেন রবীন্দ্র ঘোষ। তিনি জানান, চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তি নিশ্চিত করার জন্য তিনি সব আইনি উপায় ব্যবহার করবেন। এর আগে, এমন খবর এসেছিল যে বাংলাদেশে আদালতে চিন্ময়ের পক্ষে কেউ শুনানি না করায় তাঁর কারাবাস দীর্ঘায়িত হয়েছে।
রবীন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমি ঢাকায় যাব এবং সেখান থেকে চট্টগ্রামে। এই গ্রেপ্তারের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল করার বিভিন্ন উপায় আছে।’
উল্লেখ্য, ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস বা ইসকনের সঙ্গে যুক্ত চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গত ২৫ নভেম্বর ঢাকার পুলিশ গ্রেপ্তার করে এবং তার পর থেকে তিনি কারাগারে। ওই সন্ন্যাসীর গ্রেপ্তার এবং বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার খবর পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতে রাজনৈতিক উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। এর ফলে পুরো রাজ্যে বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ দেখা গেছে।
রবীন্দ্র ঘোষের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে ব্যারাকপুরের সাবেক সংসদ অর্জুন সিং বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু সংখ্যালঘুদের জন্য ন্যায়বিচারের লড়াইয়ে রবীন্দ্র ঘোষের সাহসকে আমরা প্রশংসা করি। জীবনের হুমকি সত্ত্বেও তাঁর অবিচল প্রচেষ্টা আমাদের অনুপ্রাণিত করে।’ কার্তিক মহারাজও ন্যায়বিচারের প্রতি রবীন্দ্র ঘোষের দৃঢ় অঙ্গীকারের প্রশংসা করে বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের জনগণ তাঁকে পূর্ণ সমর্থন দিচ্ছে।’
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে