দলে একটি পার্লামেন্টারি বোর্ড গঠনে ভিন্নমতাবলম্বীদের দাবি আমলে নিয়েছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। দেশটির রাজস্থানের উদয়পুরে তিন দিনের চিন্তন শিবিরের দ্বিতীয় দিনে দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ প্রস্তাবটিতে সায় দেন। তবে এই প্রস্তাবটি দলটির ওয়ার্কিং কমিটির অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পার্লামেন্টারি বোর্ডের বিষয়টি কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির অনুমোদন পেলে এটি কংগ্রেসের ইলেকশন কমিটিকে প্রতিস্থাপন করবে। ইলেকশন কমিটি ভারতের লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের প্রার্থী নির্ধারণ করে। তবে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, পার্লামেন্টারি বোর্ডের প্রস্তাব গ্রহণ করতে না দেওয়ার বিষয়ে কংগ্রেসের অভ্যন্তরেই বিরোধ রয়েছে।
নতুন এই পার্লামেন্টারি কমিটিতর সদস্যপদগুলো কীভাবে নির্বাচিত হবে তা নিয়েও দ্বিমত রয়েছে। এই কমিটির সদস্যরা দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নিয়মিত সদস্যদের দ্বারা গঠন করা হবে নাকি দলের সভাপতি মনোনয়ন দেবেন সে ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
এ ছাড়া, দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপির সঙ্গে জোটবদ্ধ নয় এমন রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জোট গঠনের বিষয়েও ঐকমত্যে পৌঁছেছে ১৩৭ বছর বয়সী সর্বভারতীয় প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলটি। তবে এসব জোট জাতীয় পর্যায়ে না হয়ে রাজ্যভিত্তিক জোট হবে।
দলটির শীর্ষ নেতা নির্বাচন নিয়েও বড় ধরনের প্রশ্ন রয়ে গেছে দলটিতে। রাহুল গান্ধীর কাছ থেকে কোনো ইঙ্গিত না থাকলেও তিনি এ বছরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলের সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর আগে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে দল কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন না করতে না পারায় পদত্যাগ করেছিলেন।
তবে রাহুল গান্ধীর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, রাহুল এখনো মনে করেন কংগ্রেসের নেতৃত্ব গান্ধী পরিবারের বাইরের কারও হাতে যাওয়া উচিত।
এদিকে, দলীয় সব স্তরেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৫০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতের পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। শনিবার রাজস্থানের উদয়পুরে দলটির ‘চিন্তন শিবিরে’র দ্বিতীয় দিনে দলটির নেতৃবৃন্দ বিষয়টি উত্থাপন করে। কংগ্রেসের সাংগঠনিক সব স্তরে তফসিলি সম্প্রদায় (শিডিউলড কাস্ট-এসসি), তফসিলি উপজাতি (শিডিউলড ট্রাইবস-এসটি), অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিসহ (ওবিসি) সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করে দলটি।
দলে একটি পার্লামেন্টারি বোর্ড গঠনে ভিন্নমতাবলম্বীদের দাবি আমলে নিয়েছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। দেশটির রাজস্থানের উদয়পুরে তিন দিনের চিন্তন শিবিরের দ্বিতীয় দিনে দলটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ প্রস্তাবটিতে সায় দেন। তবে এই প্রস্তাবটি দলটির ওয়ার্কিং কমিটির অনুমোদনের প্রয়োজন হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
পার্লামেন্টারি বোর্ডের বিষয়টি কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটির অনুমোদন পেলে এটি কংগ্রেসের ইলেকশন কমিটিকে প্রতিস্থাপন করবে। ইলেকশন কমিটি ভারতের লোকসভা ও বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের প্রার্থী নির্ধারণ করে। তবে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানিয়েছে, পার্লামেন্টারি বোর্ডের প্রস্তাব গ্রহণ করতে না দেওয়ার বিষয়ে কংগ্রেসের অভ্যন্তরেই বিরোধ রয়েছে।
নতুন এই পার্লামেন্টারি কমিটিতর সদস্যপদগুলো কীভাবে নির্বাচিত হবে তা নিয়েও দ্বিমত রয়েছে। এই কমিটির সদস্যরা দলটির কেন্দ্রীয় কমিটির নিয়মিত সদস্যদের দ্বারা গঠন করা হবে নাকি দলের সভাপতি মনোনয়ন দেবেন সে ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
এ ছাড়া, দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে বিজেপির সঙ্গে জোটবদ্ধ নয় এমন রাজনৈতিক দলগুলো সঙ্গে জোট গঠনের বিষয়েও ঐকমত্যে পৌঁছেছে ১৩৭ বছর বয়সী সর্বভারতীয় প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলটি। তবে এসব জোট জাতীয় পর্যায়ে না হয়ে রাজ্যভিত্তিক জোট হবে।
দলটির শীর্ষ নেতা নির্বাচন নিয়েও বড় ধরনের প্রশ্ন রয়ে গেছে দলটিতে। রাহুল গান্ধীর কাছ থেকে কোনো ইঙ্গিত না থাকলেও তিনি এ বছরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দলের সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর আগে, ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে দল কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন না করতে না পারায় পদত্যাগ করেছিলেন।
তবে রাহুল গান্ধীর সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, রাহুল এখনো মনে করেন কংগ্রেসের নেতৃত্ব গান্ধী পরিবারের বাইরের কারও হাতে যাওয়া উচিত।
এদিকে, দলীয় সব স্তরেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ৫০ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতের পরিকল্পনা করেছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। শনিবার রাজস্থানের উদয়পুরে দলটির ‘চিন্তন শিবিরে’র দ্বিতীয় দিনে দলটির নেতৃবৃন্দ বিষয়টি উত্থাপন করে। কংগ্রেসের সাংগঠনিক সব স্তরে তফসিলি সম্প্রদায় (শিডিউলড কাস্ট-এসসি), তফসিলি উপজাতি (শিডিউলড ট্রাইবস-এসটি), অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণিসহ (ওবিসি) সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব ৫০ শতাংশে উন্নীত করার পরিকল্পনা ঘোষণা করে দলটি।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৩৫ মিনিট আগেইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ের জন্য ১৫ হাজার সেনাসদস্য পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। তাঁদের মধ্যে এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ জন নিহতের খবর পাওয়া গেছে। আহত হয়েছেন আরও ৪ সহস্রাধিক। সব মিলিয়ে মোট হতাহতের সংখ্যা ৪ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। গতকাল বুধবার দক্ষিণ কোরিয়ার জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনআইএসের এক গোপন...
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধের ঘটনায় চরম আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে ভারতের বিমান সংস্থাগুলো। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই বলছে, এ ঘটনায় দেশটির এয়ারলাইনসগুলোর বাড়তি খরচ মাসে ৩০৭ কোটি রুপি ছাড়িয়ে যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
৪ ঘণ্টা আগে