পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলরত চিকিৎসকদের কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে তাঁদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে কাজে যোগ না দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেছেন আদালত।
ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে তিন বিচারকের বেঞ্চ জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারকে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বিষয়টি দেখভাল করবেন। আদালত নিযুক্ত কমিটি কী সুপারিশ করবে, তার জন্য অপেক্ষার প্রয়োজন নেই।
তিন বিচারকের বেঞ্চ বলেছেন, পুলিশ ও প্রশাসন যেন সব সরকারি হাসপাতালে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করে। পুরুষ ও নারী চিকিৎসকদের যেন পৃথক বিশ্রাম কক্ষ ও টয়লেটের ব্যবস্থা থাকে। তাঁরা কোনো হুমকির মুখে পড়লে পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, ‘চিকিৎসকদের একাংশ এখনো আন্দোলন করছেন, কাজে যোগ দেননি। এর ফলে ২৩ জন মারা গেছেন। ৬ লাখ মানুষ চিকিৎসা পায়নি। গরিব মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালই ভরসা। সেখানে সুপ্রিম কোর্টের অনুরোধের পরেও যদি চিকিৎসকেরা কাজে যোগ না দেন, তাহলে কী হবে?’
জবাবে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বেঞ্চ জানিয়েছে, আন্দোলন করার জন্য কোনো চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। তবে কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা না নেওয়ার কথা তাঁরা (আন্দোলনকারীরা) আর বলতে পারবেন না। চিকিৎসকদের আস্থা ফেরাতে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। সব চিকিৎসককে নিরাপত্তা দিতে হবে। যেসব ব্যবস্থা নিতে হবে, তার খরচ রাজ্য সরকারকে বহন করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টির ওপর নজর রাখবেন।
পশ্চিমবঙ্গের আর জি কর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসককে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলরত চিকিৎসকদের কাজে ফেরার নির্দেশ দিয়েছেন দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে তাঁদের কাজে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে কাজে যোগ না দিলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও সতর্ক করেছেন আদালত।
ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে তিন বিচারকের বেঞ্চ জানিয়েছেন, রাজ্য সরকারকে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। প্রতিটি জেলায় জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বিষয়টি দেখভাল করবেন। আদালত নিযুক্ত কমিটি কী সুপারিশ করবে, তার জন্য অপেক্ষার প্রয়োজন নেই।
তিন বিচারকের বেঞ্চ বলেছেন, পুলিশ ও প্রশাসন যেন সব সরকারি হাসপাতালে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানোর ব্যবস্থা করে। পুরুষ ও নারী চিকিৎসকদের যেন পৃথক বিশ্রাম কক্ষ ও টয়লেটের ব্যবস্থা থাকে। তাঁরা কোনো হুমকির মুখে পড়লে পুলিশ প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে জানিয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের শুনানিতে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের আইনজীবী কপিল সিবাল বলেন, ‘চিকিৎসকদের একাংশ এখনো আন্দোলন করছেন, কাজে যোগ দেননি। এর ফলে ২৩ জন মারা গেছেন। ৬ লাখ মানুষ চিকিৎসা পায়নি। গরিব মানুষের জন্য সরকারি হাসপাতালই ভরসা। সেখানে সুপ্রিম কোর্টের অনুরোধের পরেও যদি চিকিৎসকেরা কাজে যোগ না দেন, তাহলে কী হবে?’
জবাবে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন তিন বিচারকের বেঞ্চ জানিয়েছে, আন্দোলন করার জন্য কোনো চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া যাবে না। তবে কাজে যোগ না দিলে ব্যবস্থা না নেওয়ার কথা তাঁরা (আন্দোলনকারীরা) আর বলতে পারবেন না। চিকিৎসকদের আস্থা ফেরাতে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন। সব চিকিৎসককে নিরাপত্তা দিতে হবে। যেসব ব্যবস্থা নিতে হবে, তার খরচ রাজ্য সরকারকে বহন করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট বিষয়টির ওপর নজর রাখবেন।
ট্রাম্পকে বহন করা মার্কিন প্রেসিডেনশিয়াল বিমান ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’ সৌদি আকাশসীমায় প্রবেশের পর এটিকে শেষ আধা ঘণ্টা জুড়ে ছয়টি সৌদি এফ-১৫ যুদ্ধবিমান এসকর্ট দিয়েছে। এসময় ‘এয়ার ফোর্স ওয়ান’ বিমানটির দুই পাশে ঘনিষ্ঠভাবে তিনটি করে বিমান ছিল।
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কাতারের রাজপরিবারের কাছ থেকে বিলাসবহুল বিমান উপহার হিসেবে গ্রহণের পরিকল্পনা নিয়ে ওঠা নৈতিক উদ্বেগ উড়িয়ে দিয়েছেন। গতকাল সোমবার তিনি বলেছেন, এত উদার প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়া ‘বোকার মতো’ কাজ হবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনিয়ন্ত্রণ রেখার (এলওসি) কাছে পেহেলগাম হামলার জন্য ভারত ইসলামাবাদকে অভিযুক্ত করার পরই দুই দেশের মধ্যে এই সামরিক সংঘাতের সূত্রপাত হয়।
২ ঘণ্টা আগেঅভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব অনেক আগেই আফগান দাবা ফেডারেশনকে কার্যত অচল করে দিয়েছে। ২০২১ সালে তালেবান কাবুল দখলের পর ফেডারেশনের অনেক কর্মকর্তা দেশ ছেড়ে পালান, কারণ তাঁরা প্রাণহানির আশঙ্কায় ছিলেন। তাঁদের অনুপস্থিতিতে তালেবান নিজেদের লোকদের ফেডারেশনের দায়িত্বে বসায়।
২ ঘণ্টা আগে