আদানি ইস্যুতে কংগ্রেসের নেতৃত্বে সরব হয়ে উঠেছে ভারতের বিরোধী দলগুলো। আজ সোমবারও বিরোধীদের বিক্ষোভে ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের অধিবেশন মুলতবি করতে হয়েছে।
তবে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিরোধী জোটের অন্যতম শরিক হলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস আদানি ইস্যুতে কংগ্রেসের কর্মকাণ্ড নিয়ে গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। শুধু তাই নয়, বিরোধী দলগুলোর ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৈঠকও বয়কট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
আজ সোমবার সকালে ভারতীয় সংসদের অধিবেশন বসার আগে প্রতিদিনের মতোই কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের কক্ষে বৈঠকে বসেছিলেন ‘ইন্ডিয়া’ জোটের নেতারা। কিন্তু ওই বৈঠকে তৃণমূলের কাউকে দেখা যায়নি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এবার শীতকালীন অধিবেশনের শুরু থেকেই কংগ্রেসের থেকে দূরত্ব বজায় রাখছে মমতার দল।
সর্বশেষ আদানি ইস্যুতে সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস মনে করে, শুধু একটি ইস্যুতে সংসদ অচল করে রাখা নয়। মানুষের ইস্যু তুলে ধরতে সংসদ অধিবেশন চলতে দিতে হবে। শুধু আদানি আদানি করে সংসদ অচল করে রাখলে তাতে শাসক দল বিজেপিরই সুবিধা। সংসদ অচল করে রাখলে মানুষের ইস্যু তুলে ধরার জায়গা পাওয়া যায় না। তা ছাড়া শুধু একটা দুর্নীতির ইস্যু তুলে জনমানসে প্রভাব ফেলা যাবে না। তাই সংসদ অধিবেশনে বেকারত্ব, মূল্যবৃদ্ধি, বাংলার বঞ্চনা, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার পাওনা টাকা আটকে রাখা, সার-সংকট, মণিপুরে হিংসা-সহ উত্তর-পূর্বের সমস্যার কথা তুলে ধরতে চায় তৃণমূল।
এদিকে কংগ্রেস প্রতিদিনই সংসদে আদানি ইস্যু নিয়ে হট্টগোল করছে। এর ফলে সংসদ অধিবেশনগুলোও মুলতবি হয়ে যাচ্ছে। সোমবারও অধিবেশন শুরুর পরই কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী সাংসদরা বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। ফলে দুই কক্ষেই অধিবেশন মুলতবি করে দিতে হয়।
তৃণমূল বলছে, আদানি ইস্যুতে আলোচনা তারাও চায়, কিন্তু সেটা সংসদ সচল রেখে। ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৈঠকে যোগ না দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের একটি সূত্র সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘কংগ্রেস শুধু চাইছে আদানি ইস্যুতে সংসদ অচল করে দিতে। আমরা মানুষের ৬টি ইস্যু তুলে ধরতে চাই। সেটার জন্য সংসদ চলা জরুরি। তা ছাড়া আমরা ইন্ডিয়া জোটের অংশ হলেও কংগ্রেসের সঙ্গে আমাদের কোনো নির্বাচনী সমঝোতা নেই। ফলে তাঁদের ডাকা বৈঠকে যেতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।’
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে বারবার গরহাজির থাকা তৃণমূল পরোক্ষভাবে কংগ্রেসকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, একতরফা সিদ্ধান্ত দলটি মেনে নেবে না।
আদানি ইস্যুতে কংগ্রেসের নেতৃত্বে সরব হয়ে উঠেছে ভারতের বিরোধী দলগুলো। আজ সোমবারও বিরোধীদের বিক্ষোভে ভারতের কেন্দ্রীয় সংসদের অধিবেশন মুলতবি করতে হয়েছে।
তবে ভারতীয় একাধিক গণমাধ্যম জানিয়েছে, বিরোধী জোটের অন্যতম শরিক হলেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস আদানি ইস্যুতে কংগ্রেসের কর্মকাণ্ড নিয়ে গভীর অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। শুধু তাই নয়, বিরোধী দলগুলোর ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৈঠকও বয়কট করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
আজ সোমবার সকালে ভারতীয় সংসদের অধিবেশন বসার আগে প্রতিদিনের মতোই কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের কক্ষে বৈঠকে বসেছিলেন ‘ইন্ডিয়া’ জোটের নেতারা। কিন্তু ওই বৈঠকে তৃণমূলের কাউকে দেখা যায়নি।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, এবার শীতকালীন অধিবেশনের শুরু থেকেই কংগ্রেসের থেকে দূরত্ব বজায় রাখছে মমতার দল।
সর্বশেষ আদানি ইস্যুতে সৃষ্ট পরিস্থিতি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস মনে করে, শুধু একটি ইস্যুতে সংসদ অচল করে রাখা নয়। মানুষের ইস্যু তুলে ধরতে সংসদ অধিবেশন চলতে দিতে হবে। শুধু আদানি আদানি করে সংসদ অচল করে রাখলে তাতে শাসক দল বিজেপিরই সুবিধা। সংসদ অচল করে রাখলে মানুষের ইস্যু তুলে ধরার জায়গা পাওয়া যায় না। তা ছাড়া শুধু একটা দুর্নীতির ইস্যু তুলে জনমানসে প্রভাব ফেলা যাবে না। তাই সংসদ অধিবেশনে বেকারত্ব, মূল্যবৃদ্ধি, বাংলার বঞ্চনা, বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পে বাংলার পাওনা টাকা আটকে রাখা, সার-সংকট, মণিপুরে হিংসা-সহ উত্তর-পূর্বের সমস্যার কথা তুলে ধরতে চায় তৃণমূল।
এদিকে কংগ্রেস প্রতিদিনই সংসদে আদানি ইস্যু নিয়ে হট্টগোল করছে। এর ফলে সংসদ অধিবেশনগুলোও মুলতবি হয়ে যাচ্ছে। সোমবারও অধিবেশন শুরুর পরই কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী সাংসদরা বিক্ষোভ দেখানো শুরু করেন। ফলে দুই কক্ষেই অধিবেশন মুলতবি করে দিতে হয়।
তৃণমূল বলছে, আদানি ইস্যুতে আলোচনা তারাও চায়, কিন্তু সেটা সংসদ সচল রেখে। ‘ইন্ডিয়া’ জোটের বৈঠকে যোগ না দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের একটি সূত্র সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘কংগ্রেস শুধু চাইছে আদানি ইস্যুতে সংসদ অচল করে দিতে। আমরা মানুষের ৬টি ইস্যু তুলে ধরতে চাই। সেটার জন্য সংসদ চলা জরুরি। তা ছাড়া আমরা ইন্ডিয়া জোটের অংশ হলেও কংগ্রেসের সঙ্গে আমাদের কোনো নির্বাচনী সমঝোতা নেই। ফলে তাঁদের ডাকা বৈঠকে যেতেই হবে এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।’
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে বারবার গরহাজির থাকা তৃণমূল পরোক্ষভাবে কংগ্রেসকে বুঝিয়ে দিচ্ছে যে, একতরফা সিদ্ধান্ত দলটি মেনে নেবে না।
কাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৮ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
৯ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
১০ ঘণ্টা আগেউত্তর-পূর্ব চীনের একটি রেস্তোরাঁয় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় অন্তত ২২ জন নিহত ও ৩ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম। আজ মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
১১ ঘণ্টা আগে