রাজধানী দিল্লির উদ্দেশে কৃষকদের প্রতিবাদী পদযাত্রা আবার শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ পরিষেবা স্থগিত করেছে রাজ্য সরকার। হরিয়ানা রাজ্য সরকার আজ শনিবার অম্বালা জেলার ১২টি গ্রামে মোবাইল ইন্টারনেট ও বাল্ক এসএমএস পরিষেবা স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। ‘সর্বজনীন শান্তি বজায় রাখতে’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।
হরিয়ানা সরকারের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (হোম) সুমিতা মিশ্রা স্বাক্ষরিত একটি আদেশে জানানো হয়েছে, যে এই স্থগিতাদেশ ১৪ ডিসেম্বর সকাল ৬টা থেকে ১৭ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিচালক, সিআইডি এবং অম্বালার উপকমিশনারের রিপোর্ট অনুযায়ী, কৃষক সংগঠনগুলোর ডাকা ‘দিল্লি কুচ’ (দিল্লি চলো) কর্মসূচির ফলে আম্বালা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা, অশান্তি, সম্পদের ক্ষতি এবং জনশৃঙ্খলা ভঙ্গের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই আদেশ দাংদেহরি, লেহগড়, মানাকপুর, দাদিয়ানা, বড়ি ঘেল, ছোটি ঘেল, লারসা, কালু মাজরা, দেবী নগর (হিরা নগর, নরেশ বিহার), সাদ্দুপুর, সুলতানপুর এবং কাকরু গ্রামগুলোর জন্য জারি করা হয়েছে।
আজ দুপুর ১২টায় পাঞ্জাব ও হরিয়ানা সীমান্তে শম্ভু সীমান্ত থেকে ১০১ জন কৃষকের একটি ‘জাঠ’ (দল) দিল্লির দিকে পদযাত্রা আবার শুরু করেছে।
কৃষকেরা তাঁদের ফসলের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) আইনগতভাবে নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছেন। পাশাপাশি, তাঁরা কেন্দ্র সরকারকে আলোচনায় বসে সমস্যাগুলোর সমাধান করার আহ্বান জানাচ্ছেন।
হরিয়ানা সীমান্তে ইতিমধ্যেই ব্যাপকসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে ৬ থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত হরিয়ানা সরকার মোবাইল ইন্টারনেট, বাল্ক এসএমএস এবং ডংগল পরিষেবা স্থগিত করেছিল। আজ জারি করা নতুন আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মেসেজিং পরিষেবার মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য এবং গুজব ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তবে ব্যক্তিগত এসএমএস, মোবাইল রিচার্জ, ব্যাংকিং এসএমএস, ভয়েস কল, ব্রডব্যান্ড ও লিজ লাইন ইন্টারনেট সেবা এই স্থগিতাদেশের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে।
কৃষকেরা সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা (অরাজনৈতিক) এবং কিষাণ মজদুর মোর্চার ব্যানারে একত্রিত হয়েছেন। তাঁরা গত বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শম্ভু এবং খানৌরি সীমান্ত এলাকায় কর্মসূচি পালন করছেন। কারণ দিল্লি অভিমুখে মিছিল বারবার ঠেকিয়ে দিচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী।
রাজধানী দিল্লির উদ্দেশে কৃষকদের প্রতিবাদী পদযাত্রা আবার শুরু হওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ পরিষেবা স্থগিত করেছে রাজ্য সরকার। হরিয়ানা রাজ্য সরকার আজ শনিবার অম্বালা জেলার ১২টি গ্রামে মোবাইল ইন্টারনেট ও বাল্ক এসএমএস পরিষেবা স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছে। ‘সর্বজনীন শান্তি বজায় রাখতে’ এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকার।
হরিয়ানা সরকারের অতিরিক্ত মুখ্য সচিব (হোম) সুমিতা মিশ্রা স্বাক্ষরিত একটি আদেশে জানানো হয়েছে, যে এই স্থগিতাদেশ ১৪ ডিসেম্বর সকাল ৬টা থেকে ১৭ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিচালক, সিআইডি এবং অম্বালার উপকমিশনারের রিপোর্ট অনুযায়ী, কৃষক সংগঠনগুলোর ডাকা ‘দিল্লি কুচ’ (দিল্লি চলো) কর্মসূচির ফলে আম্বালা জেলার বিভিন্ন অঞ্চলে উত্তেজনা, অশান্তি, সম্পদের ক্ষতি এবং জনশৃঙ্খলা ভঙ্গের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
এই আদেশ দাংদেহরি, লেহগড়, মানাকপুর, দাদিয়ানা, বড়ি ঘেল, ছোটি ঘেল, লারসা, কালু মাজরা, দেবী নগর (হিরা নগর, নরেশ বিহার), সাদ্দুপুর, সুলতানপুর এবং কাকরু গ্রামগুলোর জন্য জারি করা হয়েছে।
আজ দুপুর ১২টায় পাঞ্জাব ও হরিয়ানা সীমান্তে শম্ভু সীমান্ত থেকে ১০১ জন কৃষকের একটি ‘জাঠ’ (দল) দিল্লির দিকে পদযাত্রা আবার শুরু করেছে।
কৃষকেরা তাঁদের ফসলের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) আইনগতভাবে নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছেন। পাশাপাশি, তাঁরা কেন্দ্র সরকারকে আলোচনায় বসে সমস্যাগুলোর সমাধান করার আহ্বান জানাচ্ছেন।
হরিয়ানা সীমান্তে ইতিমধ্যেই ব্যাপকসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে ৬ থেকে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত হরিয়ানা সরকার মোবাইল ইন্টারনেট, বাল্ক এসএমএস এবং ডংগল পরিষেবা স্থগিত করেছিল। আজ জারি করা নতুন আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও মেসেজিং পরিষেবার মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য এবং গুজব ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তবে ব্যক্তিগত এসএমএস, মোবাইল রিচার্জ, ব্যাংকিং এসএমএস, ভয়েস কল, ব্রডব্যান্ড ও লিজ লাইন ইন্টারনেট সেবা এই স্থগিতাদেশের আওতার বাইরে রাখা হয়েছে।
কৃষকেরা সংযুক্ত কিষাণ মোর্চা (অরাজনৈতিক) এবং কিষাণ মজদুর মোর্চার ব্যানারে একত্রিত হয়েছেন। তাঁরা গত বছরের ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে শম্ভু এবং খানৌরি সীমান্ত এলাকায় কর্মসূচি পালন করছেন। কারণ দিল্লি অভিমুখে মিছিল বারবার ঠেকিয়ে দিচ্ছে নিরাপত্তা বাহিনী।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২৭ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩৫ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩৯ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে