প্রতিনিধি, কলকাতা
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই কটাক্ষ করছেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নিজের ব্যর্থতা ঢাকতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীকে পদত্যাগে বাধ্য করেছেন।
বহুচর্চিত মন্ত্রিসভার রদবদলের দিনেও বিরোধীদের আক্রমণের মুখে পড়তে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে। নতুন ৪৩ মন্ত্রীর শপথের আগেই ১২ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইস্তফা দেন। দলের নির্দেশেই তাঁদের পদত্যাগ।
ভারতের করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় মোদি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরেই সরব ছিলেন বিরোধীরা। এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন এবং প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবের পদত্যাগ নিয়ে বিরোধীরা কটাক্ষ করতে শুরু করেছেন।
শুধু এই দুই মন্ত্রীই নয়, পদত্যাগ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক, শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গোয়ার, আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ, বনমন্ত্রী তথা মোদি সরকারের মুখপাত্র প্রকাশ জাভরেকর প্রমুখ।
নিশাঙ্ক অসুস্থতার কারণে পদত্যাগ করেছেন বলে বিজেপি নেতারা বলছেন। কিন্তু টুইটার নিয়ে বিতর্ক চলাকালে মোদি সরকারের হেভিওয়েট মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের পদত্যাগ নতুন করে জল্পনার ইন্ধন জোগাচ্ছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরমের কটাক্ষ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর ইস্তফার মাধ্যমেই মোদি সরকার স্বীকার করে নিচ্ছে, কোভিড মহামারি মোকাবিলায় তাঁরা ব্যর্থ।
আরও একধাপ এগিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘বিজেপি কি করোনা অতিমারিকে আদৌ গুরুত্ব দিয়েছে? বা মানুষের অন্য কোনো সমস্যাকে গুরুত্ব দিয়েছে কোনো দিন? ওরা খালি নিজেদের দলের ভালোটা বোঝে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেন পদত্যাগ করেছেন আমি বলতে পারব না। ওনাকে নিশ্চয়ই পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে, তাই করেছেন। এটা বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
একই সঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, ‘শুধু স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে কী হবে? করোনা নিয়ে সব বৈঠক তো প্রধানমন্ত্রীই করেছেন। সবকিছুই তিনিই দেখেন।’
মোদির মন্ত্রিসভায় পশ্চিমবঙ্গের আগের দুই মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় এবং দেবশ্রী চৌধুরীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সামাজিক গণমাধ্যমে নিজেই হতাশা ব্যক্ত করেছেন সংগীত শিল্পী বাবুল।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে চার নতুন মন্ত্রীর মধ্যে সুভাষ সরকারই বিজেপির ‘ঘরের ছেলে’। নিশীথ প্রামাণিক, জন বার্লা ও শান্তনু ঠাকুর দলবদলে বিজেপিতে এসেছেন। তাই অনেকের অনুমান, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিতে গোষ্ঠী কোন্দল আরও বাড়ছে।
এদিনই বিজেপির যুব সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সৌমিত্র খাঁন ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও বিধানসভায় বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী দলকে ভুল বোঝাচ্ছে।
সৌমিত্রের অভিযোগ, ‘রাজ্য সভাপতি অর্ধেক কথা বোঝেন, অর্ধেক বোঝেন না। আর বারবার দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে ভুল বোঝাচ্ছেন শুভেন্দু।’
উল্লেখ্য, বিধানসভা ভোটের আগে সৌমিত্রের স্ত্রী সুজাতা বিজেপি ছে়ড়ে তৃণমূলে যোগ দেন। সৌমিত্রও আগে তৃণমূলই করতেন। দলবদল নিয়ে তাঁদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের মামলাও চলছে।
সামাজিক মাধ্যমে সৌমিত্র বিজেপির রাজ্য নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতেই তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ তাঁকে স্ত্রীর পরামর্শ নেওয়ার উপদেশ দেন। কুনালের মতে সুজাতাই রাজনীতিটা ভালো বোঝেন।
অন্যদিকে, সৌমিত্রের ক্ষোভ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এভাবে পাবলিক ফোরামে মত প্রকাশ করে তিনি ঠিক করেননি। দল দলের মতো ব্যবস্থা নেবে।’
অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, ‘বিজেপি দলটাই একদিন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে।’
সুখেন্দুর এই মন্তব্যের যথার্থতা বোঝা যায় সাবেক মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক পোস্টে। বিজেপিতে থেকেও তিনি তৃণমূল নেত্রীর প্রশংসা করেছেন প্রকাশ্যে।
এদিন ফেসবুকে লেখেন, ‘বিরোধী নেতাকে বলব, যার নেতৃত্বে ও যাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চেয়ে বাংলার মানুষ ২১৩টি আসনে তাঁর প্রার্থীদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন সেই মুখ্যমন্ত্রীকে অযথা আক্রমণ না করে সাধারণ মানুষের দুর্দশা মুক্তির জন্য পেট্রোল, ডিজেল এবং রান্নার গ্যাসের মূল্য রাশ করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজীব তৃণমূলে ফেরার পথ প্রশস্ত করছেন।
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকেই কটাক্ষ করছেন বিরোধীরা। তাঁদের অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী নিজের ব্যর্থতা ঢাকতেই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীকে পদত্যাগে বাধ্য করেছেন।
বহুচর্চিত মন্ত্রিসভার রদবদলের দিনেও বিরোধীদের আক্রমণের মুখে পড়তে হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে। নতুন ৪৩ মন্ত্রীর শপথের আগেই ১২ জন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ইস্তফা দেন। দলের নির্দেশেই তাঁদের পদত্যাগ।
ভারতের করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় মোদি সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে বেশ কিছু দিন ধরেই সরব ছিলেন বিরোধীরা। এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষ বর্ধন এবং প্রতিমন্ত্রী অশ্বিনী চৌবের পদত্যাগ নিয়ে বিরোধীরা কটাক্ষ করতে শুরু করেছেন।
শুধু এই দুই মন্ত্রীই নয়, পদত্যাগ করেছেন শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশাঙ্ক, শ্রমমন্ত্রী সন্তোষ গাঙ্গোয়ার, আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ, বনমন্ত্রী তথা মোদি সরকারের মুখপাত্র প্রকাশ জাভরেকর প্রমুখ।
নিশাঙ্ক অসুস্থতার কারণে পদত্যাগ করেছেন বলে বিজেপি নেতারা বলছেন। কিন্তু টুইটার নিয়ে বিতর্ক চলাকালে মোদি সরকারের হেভিওয়েট মন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের পদত্যাগ নতুন করে জল্পনার ইন্ধন জোগাচ্ছে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা পি চিদাম্বরমের কটাক্ষ, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রতিমন্ত্রীর ইস্তফার মাধ্যমেই মোদি সরকার স্বীকার করে নিচ্ছে, কোভিড মহামারি মোকাবিলায় তাঁরা ব্যর্থ।
আরও একধাপ এগিয়ে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘বিজেপি কি করোনা অতিমারিকে আদৌ গুরুত্ব দিয়েছে? বা মানুষের অন্য কোনো সমস্যাকে গুরুত্ব দিয়েছে কোনো দিন? ওরা খালি নিজেদের দলের ভালোটা বোঝে।’
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পদত্যাগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্যমন্ত্রী কেন পদত্যাগ করেছেন আমি বলতে পারব না। ওনাকে নিশ্চয়ই পদত্যাগ করতে বলা হয়েছে, তাই করেছেন। এটা বিজেপির অভ্যন্তরীণ বিষয়।’
একই সঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, ‘শুধু স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে কী হবে? করোনা নিয়ে সব বৈঠক তো প্রধানমন্ত্রীই করেছেন। সবকিছুই তিনিই দেখেন।’
মোদির মন্ত্রিসভায় পশ্চিমবঙ্গের আগের দুই মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় এবং দেবশ্রী চৌধুরীকে বাদ দেওয়া হয়েছে। সামাজিক গণমাধ্যমে নিজেই হতাশা ব্যক্ত করেছেন সংগীত শিল্পী বাবুল।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে চার নতুন মন্ত্রীর মধ্যে সুভাষ সরকারই বিজেপির ‘ঘরের ছেলে’। নিশীথ প্রামাণিক, জন বার্লা ও শান্তনু ঠাকুর দলবদলে বিজেপিতে এসেছেন। তাই অনেকের অনুমান, পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিতে গোষ্ঠী কোন্দল আরও বাড়ছে।
এদিনই বিজেপির যুব সংগঠনের রাজ্য সভাপতি সৌমিত্র খাঁন ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ ও বিধানসভায় বিরোধী দলীয় নেতা শুভেন্দু অধিকারী দলকে ভুল বোঝাচ্ছে।
সৌমিত্রের অভিযোগ, ‘রাজ্য সভাপতি অর্ধেক কথা বোঝেন, অর্ধেক বোঝেন না। আর বারবার দিল্লি গিয়ে কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে ভুল বোঝাচ্ছেন শুভেন্দু।’
উল্লেখ্য, বিধানসভা ভোটের আগে সৌমিত্রের স্ত্রী সুজাতা বিজেপি ছে়ড়ে তৃণমূলে যোগ দেন। সৌমিত্রও আগে তৃণমূলই করতেন। দলবদল নিয়ে তাঁদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বিচ্ছেদের মামলাও চলছে।
সামাজিক মাধ্যমে সৌমিত্র বিজেপির রাজ্য নেতাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিতেই তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষ তাঁকে স্ত্রীর পরামর্শ নেওয়ার উপদেশ দেন। কুনালের মতে সুজাতাই রাজনীতিটা ভালো বোঝেন।
অন্যদিকে, সৌমিত্রের ক্ষোভ প্রসঙ্গে বলেন, ‘এভাবে পাবলিক ফোরামে মত প্রকাশ করে তিনি ঠিক করেননি। দল দলের মতো ব্যবস্থা নেবে।’
অন্যদিকে, তৃণমূল নেতা সুখেন্দুশেখর রায় বলেন, ‘বিজেপি দলটাই একদিন তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়বে।’
সুখেন্দুর এই মন্তব্যের যথার্থতা বোঝা যায় সাবেক মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক পোস্টে। বিজেপিতে থেকেও তিনি তৃণমূল নেত্রীর প্রশংসা করেছেন প্রকাশ্যে।
এদিন ফেসবুকে লেখেন, ‘বিরোধী নেতাকে বলব, যার নেতৃত্বে ও যাকে মুখ্যমন্ত্রী দেখতে চেয়ে বাংলার মানুষ ২১৩টি আসনে তাঁর প্রার্থীদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছেন সেই মুখ্যমন্ত্রীকে অযথা আক্রমণ না করে সাধারণ মানুষের দুর্দশা মুক্তির জন্য পেট্রোল, ডিজেল এবং রান্নার গ্যাসের মূল্য রাশ করাই এখন একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।’
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, রাজীব তৃণমূলে ফেরার পথ প্রশস্ত করছেন।
স্থানীয় এক দোকানদার বিবিসির প্রতিবেদককে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান সহিংসতার জন্য ভারত ও পাকিস্তান একে অপরকে দোষ দিচ্ছে।’ তিনি বিশ্বাস করেন, পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জবাব দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। তিনি এই সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসারও কোনো সহজ পথ দেখছেন না। তিনি বলেন, ‘আমি আমার নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি চিন্তিত
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, যুদ্ধ বিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান। আজ শনিবার (১০ মে) ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লেখেন, ‘আমি আনন্দের সঙ্গে ঘোষণা করছি, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ আলোচনার পর ভারত ও পাকিস্তান পূর্ণ যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে। উভয় দেশকে অভিনন
২ ঘণ্টা আগেভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’ এর জবাবে ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করেছে পাকিস্তান। একের পর এক হামলা-পাল্টা হামলায় সীমান্তে বাড়ছে উত্তেজনা। এ অবস্থায় উত্তর ও পশ্চিম ভারতের ৩২টি বিমানবন্দরে বেসামরিক বিমান চলাচল আগামী বৃহস্পতিবার (১৫ মে) পর্যন্ত স্থগিত করেছে বেসামরিক বিমান চলাচল মহাপরিদপ্তর (ডিজিসিএ)।
৫ ঘণ্টা আগেযুদ্ধের উত্তেজনা বাড়তে থাকায় সেনাপ্রধানের ক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত সরকার। গতকাল ৬ মে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, টেরিটোরিয়াল আর্মি বিধিমালা, ১৯৪৮-এর ৩৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সেনাপ্রধানকে টেরিটোরিয়াল আর্মির প্রতিটি কর্মকর্তা ও সদস্যকে প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার...
৭ ঘণ্টা আগে