অনলাইন ডেস্ক
তাজমহল—ভালোবাসার প্রতীক, মুগ্ধতা ছড়ানো এক আশ্চর্য স্থাপনা। যা শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে বিস্মিত করে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, আজকের দিনে এই ধরনের একটি স্থাপনা তৈরি করতে কত খরচ হতো?
ভারত তার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্য নিয়ে গর্ব করে। দেশটির ইতিহাস যেমন বেদনা জাগায়, তেমনি অনেক সময় বিস্ময়ও তৈরি করে। এ রকমই এক বিস্ময় তাজমহল। ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে এক সাদা মার্বেলের সমাধি।
মোগল সম্রাট শাহজাহান এটি তৈরি করেছিলেন তাঁর স্ত্রী মমতাজের স্মৃতিতে। ইতিহাস বলছে, এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৬৩২ সালে এবং শেষ হতে সময় লাগে ২২ থেকে ২৫ বছর। এই স্থাপনায় রয়েছে চমৎকার মোজাইক কারুকাজ, ইন্দো-ইসলামিক এবং মোগল শিল্পশৈলীর অপূর্ব মিশ্রণ। এটি নির্মাণে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আনা হয়েছিল মূল্যবান রত্ন; যেমন ল্যাপিস লাজুলি, কর্নেলিয়ান, অনিক্স, সোনা ও মার্বেল।
তাজমহল তৈরির পেছনে নানা কাহিনিও রয়েছে। জানা যায়, পারস্য, অটোমান সাম্রাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে শত শত শিল্পী এসেছিলেন এটির নির্মাণে অংশ নিতে। প্রায় ১ হাজার হাতি লাগানো হয়েছিল নির্মাণসামগ্রী বহনের জন্য।
তাজমহলের প্রকৃত নির্মাণব্যয় সঠিকভাবে জানা না গেলেও বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে, এর নির্মাণে তখনকার সময় খরচ হয়েছিল প্রায় ৩ কোটি ২০ লাখ রুপি (তৎকালীন মুদ্রামানে)। আবার কোনো কোনো তথ্যে বলা হয়, প্রায় ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছিল। ভারতীয় ইতিহাসবিদ যদুনাথ সরকার তাঁর ‘স্টাডিজ ইন মোগল ইন্ডিয়া’ বইয়ে এই তথ্য উল্লেখ করেছেন।
তবে বর্তমানে বিভিন্ন অনুমান অনুযায়ী—আজকের দিনে তাজমহল নির্মাণ করতে খরচ হতো প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১২ হাজার ১৪০ কোটি টাকার বেশি!
একটি স্থাপত্যের সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক মূল্য আর্থিক দিক দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। তারপরও তাজমহল নির্মাণের এই আনুমানিক ব্যয় থেকে ধারণা করা যেতে পারে, এমন স্মৃতি স্থাপনা ভবিষ্যতে হয়তো আর তৈরি করা সম্ভব হবে না।
তাজমহল—ভালোবাসার প্রতীক, মুগ্ধতা ছড়ানো এক আশ্চর্য স্থাপনা। যা শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের মানুষকে বিস্মিত করে। কিন্তু কখনো কি ভেবে দেখেছেন, আজকের দিনে এই ধরনের একটি স্থাপনা তৈরি করতে কত খরচ হতো?
ভারত তার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও বৈচিত্র্য নিয়ে গর্ব করে। দেশটির ইতিহাস যেমন বেদনা জাগায়, তেমনি অনেক সময় বিস্ময়ও তৈরি করে। এ রকমই এক বিস্ময় তাজমহল। ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে এক সাদা মার্বেলের সমাধি।
মোগল সম্রাট শাহজাহান এটি তৈরি করেছিলেন তাঁর স্ত্রী মমতাজের স্মৃতিতে। ইতিহাস বলছে, এর নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৬৩২ সালে এবং শেষ হতে সময় লাগে ২২ থেকে ২৫ বছর। এই স্থাপনায় রয়েছে চমৎকার মোজাইক কারুকাজ, ইন্দো-ইসলামিক এবং মোগল শিল্পশৈলীর অপূর্ব মিশ্রণ। এটি নির্মাণে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে আনা হয়েছিল মূল্যবান রত্ন; যেমন ল্যাপিস লাজুলি, কর্নেলিয়ান, অনিক্স, সোনা ও মার্বেল।
তাজমহল তৈরির পেছনে নানা কাহিনিও রয়েছে। জানা যায়, পারস্য, অটোমান সাম্রাজ্যসহ বিভিন্ন দেশ থেকে শত শত শিল্পী এসেছিলেন এটির নির্মাণে অংশ নিতে। প্রায় ১ হাজার হাতি লাগানো হয়েছিল নির্মাণসামগ্রী বহনের জন্য।
তাজমহলের প্রকৃত নির্মাণব্যয় সঠিকভাবে জানা না গেলেও বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ রয়েছে, এর নির্মাণে তখনকার সময় খরচ হয়েছিল প্রায় ৩ কোটি ২০ লাখ রুপি (তৎকালীন মুদ্রামানে)। আবার কোনো কোনো তথ্যে বলা হয়, প্রায় ৪ কোটি ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছিল। ভারতীয় ইতিহাসবিদ যদুনাথ সরকার তাঁর ‘স্টাডিজ ইন মোগল ইন্ডিয়া’ বইয়ে এই তথ্য উল্লেখ করেছেন।
তবে বর্তমানে বিভিন্ন অনুমান অনুযায়ী—আজকের দিনে তাজমহল নির্মাণ করতে খরচ হতো প্রায় ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১২ হাজার ১৪০ কোটি টাকার বেশি!
একটি স্থাপত্যের সৌন্দর্য ও ঐতিহাসিক মূল্য আর্থিক দিক দিয়ে পরিমাপ করা যায় না। তারপরও তাজমহল নির্মাণের এই আনুমানিক ব্যয় থেকে ধারণা করা যেতে পারে, এমন স্মৃতি স্থাপনা ভবিষ্যতে হয়তো আর তৈরি করা সম্ভব হবে না।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে