ভারতে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের কাছ থেকে কঠোর সমালোচনা শুনতে হচ্ছে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে। যোগ গুরু রামদেব বিজেপির একজন কট্টর সমর্থক হিসেবেই পরিচিত। অতীতে তিনি পেট্রলের দাম কমানোর পক্ষে কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখন মৌনব্রত অবলম্বন করেছেন। এ নিয়ে প্রশ্ন করাতে ক্যামেরার সামনেই এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ওপর ক্ষেপে গেলেন তিনি। রীতিমতো হুমকি দিয়ে বসেছেন এ যোগী।
হরিয়ানার কর্নালে একটি অনুষ্ঠান চলছিল। সেখানে একজন সাংবাদিক পতঞ্জলি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর রামদেবকে পেট্রল নিয়ে তাঁর আগের মন্তব্যের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেন। রামদেব এর আগে গণমাধ্যমে বলেছিলেন, জনগণকে এমন একটি সরকার বেছে নেওয়া উচিত যারা প্রতি লিটার পেট্রল ৪০ রুপি এবং রান্নার গ্যাস প্রতি সিলিন্ডার ৩০০ রুপি নিশ্চিত করতে পারবে।
এতেই ক্ষেপে যান রামদেব। জবাবে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি বলেছি, তো আপনি কী করতে পারেন? এমন প্রশ্ন আর করবেন না। আমি কি আপনার থেকে ঠিকদারি নিয়েছি যে, আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে?’
সাংবাদিক আবার প্রশ্ন করলে চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন রামদেব। সাংবাদিকের দিকে ইঙ্গিত করে রাগতস্বরে বলেন, ‘আমি ওই মন্তব্য করেছি। আপনি হলে কী করতেন? একদম চুপ করুন। আবার যদি জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে ভালো হবে না। এভাবে কথা বলবেন না। ভদ্র বাবা-মায়ের সন্তানের মতো আচরণ করুন।’
মানুষকে কঠিন সময়ে আরও কঠোর পরিশ্রম করার আহ্বান জানিয়ে বাবা রামদেব বলেন, ‘সরকার বলছে, জ্বালানির দাম যদি কম হয়, তারা ট্যাক্স পাবে না, তাহলে তারা কীভাবে দেশ চালাবে, বেতন দেবে, রাস্তাঘাট বানাবে? হ্যাঁ, মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে, আমি একমত...কিন্তু মানুষের কঠোর পরিশ্রম করা উচিত। এই দেখেন আমি সকাল ৪টায় ঘুম থেকে উঠি এবং রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করি।’ রামদেব যখন এসব কথা বলছিলেন তখন তাঁর চারপাশে বসা ভক্তকুল হাততালি দিচ্ছিলেন।
গতকাল বুধবার পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম প্রতি লিটারে ৮০ পয়সা বেড়েছে, গত নয় দিনে মোট বেড়েছে প্রতি লিটারে ৫ দশমিক ৬০ রুপি। দিল্লিতে এখন পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ১০১ দশমিক ০১ এবং ডিজেলের দাম প্রতি লিটার ৯২ দশমিক ২৭ রুপি।
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের তীব্র আক্রমণের মুখে পড়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কংগ্রেস বলছে, ইউপিএ সরকার কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেশি থাকা সত্ত্বেও জ্বালানির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছিল।
ভারতে জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের কাছ থেকে কঠোর সমালোচনা শুনতে হচ্ছে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে। যোগ গুরু রামদেব বিজেপির একজন কট্টর সমর্থক হিসেবেই পরিচিত। অতীতে তিনি পেট্রলের দাম কমানোর পক্ষে কথা বলেছিলেন। কিন্তু এখন মৌনব্রত অবলম্বন করেছেন। এ নিয়ে প্রশ্ন করাতে ক্যামেরার সামনেই এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ওপর ক্ষেপে গেলেন তিনি। রীতিমতো হুমকি দিয়ে বসেছেন এ যোগী।
হরিয়ানার কর্নালে একটি অনুষ্ঠান চলছিল। সেখানে একজন সাংবাদিক পতঞ্জলি কোম্পানির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর রামদেবকে পেট্রল নিয়ে তাঁর আগের মন্তব্যের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেন। রামদেব এর আগে গণমাধ্যমে বলেছিলেন, জনগণকে এমন একটি সরকার বেছে নেওয়া উচিত যারা প্রতি লিটার পেট্রল ৪০ রুপি এবং রান্নার গ্যাস প্রতি সিলিন্ডার ৩০০ রুপি নিশ্চিত করতে পারবে।
এতেই ক্ষেপে যান রামদেব। জবাবে তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমি বলেছি, তো আপনি কী করতে পারেন? এমন প্রশ্ন আর করবেন না। আমি কি আপনার থেকে ঠিকদারি নিয়েছি যে, আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে?’
সাংবাদিক আবার প্রশ্ন করলে চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন রামদেব। সাংবাদিকের দিকে ইঙ্গিত করে রাগতস্বরে বলেন, ‘আমি ওই মন্তব্য করেছি। আপনি হলে কী করতেন? একদম চুপ করুন। আবার যদি জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে ভালো হবে না। এভাবে কথা বলবেন না। ভদ্র বাবা-মায়ের সন্তানের মতো আচরণ করুন।’
মানুষকে কঠিন সময়ে আরও কঠোর পরিশ্রম করার আহ্বান জানিয়ে বাবা রামদেব বলেন, ‘সরকার বলছে, জ্বালানির দাম যদি কম হয়, তারা ট্যাক্স পাবে না, তাহলে তারা কীভাবে দেশ চালাবে, বেতন দেবে, রাস্তাঘাট বানাবে? হ্যাঁ, মূল্যস্ফীতি কমাতে হবে, আমি একমত...কিন্তু মানুষের কঠোর পরিশ্রম করা উচিত। এই দেখেন আমি সকাল ৪টায় ঘুম থেকে উঠি এবং রাত ১০টা পর্যন্ত কাজ করি।’ রামদেব যখন এসব কথা বলছিলেন তখন তাঁর চারপাশে বসা ভক্তকুল হাততালি দিচ্ছিলেন।
গতকাল বুধবার পেট্রোল এবং ডিজেলের দাম প্রতি লিটারে ৮০ পয়সা বেড়েছে, গত নয় দিনে মোট বেড়েছে প্রতি লিটারে ৫ দশমিক ৬০ রুপি। দিল্লিতে এখন পেট্রোলের দাম প্রতি লিটারে ১০১ দশমিক ০১ এবং ডিজেলের দাম প্রতি লিটার ৯২ দশমিক ২৭ রুপি।
জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে বিরোধীদের তীব্র আক্রমণের মুখে পড়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। কংগ্রেস বলছে, ইউপিএ সরকার কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম বেশি থাকা সত্ত্বেও জ্বালানির দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছিল।
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৪ ঘণ্টা আগে