পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতাকে হাতিয়ার করে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে বিজেপি। গতকাল শনিবার পশ্চিমবঙ্গের ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের আমতলায় একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে, তা বাংলার (পশ্চিমবঙ্গের) কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নয়। সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করা বিজেপির স্বভাব—সেটা আরজি কর হোক বা বাংলাদেশ। কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। সংবিধান অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিষয়গুলো কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে। তাই (পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি) সাহস দেখাতে হলে দিল্লি গিয়ে দেখাক।’
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে বিজেপি ও গেরুয়া শিবির। দলটি বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার হিন্দু সন্ন্যাসী ও সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি জানাচ্ছে এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের নিন্দা করছে।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর কলকাতায় একটি ‘মেগা র্যালি’ আয়োজন করবে বিজেপি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘ঢাকা ও বাংলাদেশের অন্যান্য অংশ থেকে উঠে আসা ছবিগুলো রাগ উসকে দিচ্ছে। রক্ত গরম হয়ে যায়। তবে বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। আমি মনে করি, কেন্দ্রকে এই বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিতে হবে এবং এমনভাবে বার্তা দিতে হবে—যা তারা বুঝতে পারে।’
আলাদা এক অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের নগরোন্নয়নমন্ত্রী ও কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমও অভিযোগ করেছেন, বিজেপি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে। তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল আয়োজিত এক র্যালিতে তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের ওয়াকফ বিল সংখ্যালঘুদের অধিকারকে খর্ব করছে।’
ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে তা অন্যায়। সেখানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় যদি সংখ্যালঘু হিন্দুদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়, তবে তা অবশ্যই অন্যায়। তবে তাই বলে সীমান্তে মানুষকে উত্তেজিত করার জন্য বিজেপির প্রচেষ্টা সমর্থনযোগ্য নয়। বিজেপি এই ঘটনাকে বিভাজনমূলক রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।’ কলকাতার মেয়র আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে শুধু হিন্দু নয়, অনেক মুসলমানও বাংলাদেশে নিহত হয়েছেন।’
পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতাসীন তৃণমূল কংগ্রেসের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতাকে হাতিয়ার করে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে বিজেপি। গতকাল শনিবার পশ্চিমবঙ্গের ডায়মন্ড হারবার লোকসভা কেন্দ্রের আমতলায় একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে, তা বাংলার (পশ্চিমবঙ্গের) কোনো রাজনৈতিক ইস্যু নয়। সবকিছু নিয়ে রাজনীতি করা বিজেপির স্বভাব—সেটা আরজি কর হোক বা বাংলাদেশ। কেন্দ্রে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। সংবিধান অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিষয়গুলো কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনে। তাই (পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি) সাহস দেখাতে হলে দিল্লি গিয়ে দেখাক।’
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের পরিস্থিতি থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তুলতে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন জায়গায় একাধিক বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছে বিজেপি ও গেরুয়া শিবির। দলটি বাংলাদেশে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গ্রেপ্তার হিন্দু সন্ন্যাসী ও সাবেক ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের মুক্তির দাবি জানাচ্ছে এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের নিন্দা করছে।
বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন, বাংলাদেশের বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৬ ডিসেম্বর কলকাতায় একটি ‘মেগা র্যালি’ আয়োজন করবে বিজেপি।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘ঢাকা ও বাংলাদেশের অন্যান্য অংশ থেকে উঠে আসা ছবিগুলো রাগ উসকে দিচ্ছে। রক্ত গরম হয়ে যায়। তবে বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে আলোচনা করার দায়িত্ব কেন্দ্রীয় সরকারের। আমি মনে করি, কেন্দ্রকে এই বিষয়ে কঠোর অবস্থান নিতে হবে এবং এমনভাবে বার্তা দিতে হবে—যা তারা বুঝতে পারে।’
আলাদা এক অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের নগরোন্নয়নমন্ত্রী ও কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিমও অভিযোগ করেছেন, বিজেপি বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ঘটনা থেকে রাজনৈতিক ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে। তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেল আয়োজিত এক র্যালিতে তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রীয় সরকারের ওয়াকফ বিল সংখ্যালঘুদের অধিকারকে খর্ব করছে।’
ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘বাংলাদেশে যা ঘটছে তা অন্যায়। সেখানে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায় যদি সংখ্যালঘু হিন্দুদের রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়, তবে তা অবশ্যই অন্যায়। তবে তাই বলে সীমান্তে মানুষকে উত্তেজিত করার জন্য বিজেপির প্রচেষ্টা সমর্থনযোগ্য নয়। বিজেপি এই ঘটনাকে বিভাজনমূলক রাজনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।’ কলকাতার মেয়র আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে শুধু হিন্দু নয়, অনেক মুসলমানও বাংলাদেশে নিহত হয়েছেন।’
ইরানের শাহেদ ড্রোনের নকশা ব্যবহার করে এই ড্রোন উৎপাদনের জন্য বিশাল এক কারখানা নির্মাণ করেছে রাশিয়া। তাতারস্তান অঞ্চলের আলাবুগা শিল্প এলাকায় অবস্থিত এই কারখানা বর্তমানে রাশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্রোন উৎপাদন কেন্দ্র।
৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা গাজা সিটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে। প্রায় দুই বছর ধরে চলমান যুদ্ধের মধ্যে এই সিদ্ধান্তের ফলে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে সামরিক অভিযান আরও বিস্তৃত হবে। শুক্রবার এই সিদ্ধান্ত দেশি-বিদেশি মহলে নতুন করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেগাজায় চলমান যুদ্ধ, অর্থনৈতিক বিপর্যয় এবং খাদ্যসহ জরুরি পণ্যের তীব্র সংকটের মধ্যে সাধারণ মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। ব্যাংকগুলো দীর্ঘদিন বন্ধ, স্থানীয় বাজারে ডিজিটাল লেনদেনও প্রায় অগ্রহণযোগ্য।
৬ ঘণ্টা আগেভারতীয় পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর সম্পর্কে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ হয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) সাম্প্রতিক নানা বিষয়ে কথা হয় এই দুই নেতার।
৬ ঘণ্টা আগে