অনলাইন ডেস্ক
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবার সেখানে ঘুরতে এসেছেন। স্থানীয়রা বলছেন, হামলার আতঙ্কের মধ্যে পর্যটকদের ফিরে আসার বিষয়টি তাদের মধ্যে আশার আলো দেখাচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লিটল সুইজারল্যান্ড’ নামে খ্যাত পেহেলগামের এই দর্শনীয় এলাকাটি মঙ্গলবারের হামলার কয়েক দিন পরেই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে হামলার কেন্দ্রস্থল বাইসারান তৃণভূমি এখনো বন্ধ রয়েছে।
ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা গেছে। তাদের বক্তব্য— ‘আমরা ভেবেচিন্তেই এখানে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
স্থানীয়রা জানান, হামলার আগে প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার দর্শনার্থী এখানে আসতেন। কিন্তু হামলার পর থেকে পর্যটকদের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। সাধারণত পর্যটকদের ওপর নির্ভর করেই এই অঞ্চলের মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তাই পর্যটক কমে যাওয়ায় আতঙ্কে ছিলেন পেহেলগামের বাসিন্দারা।
তবে আজ রোববার পেহেলগামের রাস্তায় পর্যটকদের দেখা মিলেছে। দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা বেশ উৎফুল্ল হয়ে শহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকেরা বলছেন, এ ধরনের ঘটনা যেকোনো জায়গায় ঘটতে পারে। তাই বলে মানুষের জীবন থেমে থাকবে না।
মহারাষ্ট্র থেকে আসা একদল পর্যটক বলছেন, তারা ভীত নন, কারণ তাদের ট্যুর এজেন্ট নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তাদের একজন বলেন, ‘আমাদের ভয় পাওয়া উচিত নয়। যা হওয়ার, তা হবে।’
ক্রোয়েশিয়ান ও সার্বিয়ান পর্যটকদেরও পেহেলগামের রাস্তায় স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরতে দেখা গেছে। ক্রোয়েশিয়া থেকে আসা ভ্লাতকো নামে একজন পর্যটক বলেন, ‘আমি এর আগে ৯ বার কাশ্মীরে এসেছি। প্রতিবারই আমার কাছে এই জায়টিকে চমৎকার মনে হয়েছে। আমার কাছে এটি বিশ্বের সেরা শহর। এখানকার প্রকৃতি সুন্দর, মানুষগুলোও সুন্দর। আমাদের দলের সবাই খুব খুশি। অনেকে এবারই প্রথম এখানে এসেছে। তারা কাশ্মীরের সৌন্দর্য উপভোগ করছে।’
নিরাপত্তা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সম্পূর্ণ নিরাপদ বোধ করছি, এখানে কোনো সমস্যা নেই। সবাই খুব আন্তরিক– একটুও ভয় নেই।’
ক্রোয়েশিয়ার আরেক পর্যটক লিজলজানা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘আমরা নিরাপদেই আছি। এখানে থাকতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কাশ্মীর সত্যিই সুন্দর, খুব সুন্দর।’
ক্রোয়েশিয়ার আরেক পর্যটক এডমির জাইকও একই কথা বলেছেন। হামলার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘আমার ভয় লাগেনি। আমি জানি এটা এমন কিছু নয়। এগুলো এখানে নিয়মিত ঘটে। আপনি ভয় পেলে বাড়িতে থাকতে পারেন, তবে সেখানেও এটা ঘটতে পারে। ইউরোপে এমন ঘটনা ঘটে, সবখানেই ঘটে। এখন আর বিশ্বে কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।’
ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর কাশ্মীরের পেহেলগামে আবারও ফিরতে শুরু করেছেন পর্যটকেরা। সম্প্রতি গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপভোগ করতে আসা ২৬ জন পর্যটক এই হামলায় প্রাণ হারান। কিন্তু এ ঘটনার পরেও কিছু পর্যটক তাদের ভ্রমণ পরিকল্পনা অনুযায়ী আবার সেখানে ঘুরতে এসেছেন। স্থানীয়রা বলছেন, হামলার আতঙ্কের মধ্যে পর্যটকদের ফিরে আসার বিষয়টি তাদের মধ্যে আশার আলো দেখাচ্ছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লিটল সুইজারল্যান্ড’ নামে খ্যাত পেহেলগামের এই দর্শনীয় এলাকাটি মঙ্গলবারের হামলার কয়েক দিন পরেই পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে হামলার কেন্দ্রস্থল বাইসারান তৃণভূমি এখনো বন্ধ রয়েছে।
ঘুরতে আসা পর্যটকদের সবার মুখে প্রায় একই কথা শোনা গেছে। তাদের বক্তব্য— ‘আমরা ভেবেচিন্তেই এখানে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
স্থানীয়রা জানান, হামলার আগে প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার দর্শনার্থী এখানে আসতেন। কিন্তু হামলার পর থেকে পর্যটকদের সংখ্যা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। সাধারণত পর্যটকদের ওপর নির্ভর করেই এই অঞ্চলের মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তাই পর্যটক কমে যাওয়ায় আতঙ্কে ছিলেন পেহেলগামের বাসিন্দারা।
তবে আজ রোববার পেহেলগামের রাস্তায় পর্যটকদের দেখা মিলেছে। দেশি-বিদেশি পর্যটকেরা বেশ উৎফুল্ল হয়ে শহরের রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন। ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত পর্যটকেরা বলছেন, এ ধরনের ঘটনা যেকোনো জায়গায় ঘটতে পারে। তাই বলে মানুষের জীবন থেমে থাকবে না।
মহারাষ্ট্র থেকে আসা একদল পর্যটক বলছেন, তারা ভীত নন, কারণ তাদের ট্যুর এজেন্ট নিরাপত্তার নিশ্চয়তা দিয়েছেন। তাদের একজন বলেন, ‘আমাদের ভয় পাওয়া উচিত নয়। যা হওয়ার, তা হবে।’
ক্রোয়েশিয়ান ও সার্বিয়ান পর্যটকদেরও পেহেলগামের রাস্তায় স্বাচ্ছন্দ্যে ঘুরতে দেখা গেছে। ক্রোয়েশিয়া থেকে আসা ভ্লাতকো নামে একজন পর্যটক বলেন, ‘আমি এর আগে ৯ বার কাশ্মীরে এসেছি। প্রতিবারই আমার কাছে এই জায়টিকে চমৎকার মনে হয়েছে। আমার কাছে এটি বিশ্বের সেরা শহর। এখানকার প্রকৃতি সুন্দর, মানুষগুলোও সুন্দর। আমাদের দলের সবাই খুব খুশি। অনেকে এবারই প্রথম এখানে এসেছে। তারা কাশ্মীরের সৌন্দর্য উপভোগ করছে।’
নিরাপত্তা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি সম্পূর্ণ নিরাপদ বোধ করছি, এখানে কোনো সমস্যা নেই। সবাই খুব আন্তরিক– একটুও ভয় নেই।’
ক্রোয়েশিয়ার আরেক পর্যটক লিজলজানা বার্তা সংস্থা এএনআইকে বলেন, ‘আমরা নিরাপদেই আছি। এখানে থাকতে কোনো সমস্যা হচ্ছে না। কাশ্মীর সত্যিই সুন্দর, খুব সুন্দর।’
ক্রোয়েশিয়ার আরেক পর্যটক এডমির জাইকও একই কথা বলেছেন। হামলার বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলেন, ‘আমার ভয় লাগেনি। আমি জানি এটা এমন কিছু নয়। এগুলো এখানে নিয়মিত ঘটে। আপনি ভয় পেলে বাড়িতে থাকতে পারেন, তবে সেখানেও এটা ঘটতে পারে। ইউরোপে এমন ঘটনা ঘটে, সবখানেই ঘটে। এখন আর বিশ্বে কোনো নিরাপদ জায়গা নেই।’
কানাডা ও ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সাবেক গভর্নর মার্ক কার্নি গত মার্চে কানাডার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। এর মাধ্যমে তিনি সেই বিরল গোষ্ঠীতে যোগ দেন, যারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রধান থাকার পর দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কার্নি ছাড়াও আরও কয়েকজন কেন্দ্রীয় ব্যাংক সাবেক গভর্নর নিজ দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়
১ ঘণ্টা আগেনেদারল্যান্ডসের রটারডামে একটি জাদুঘরে আমেরিকান শিল্পী মার্ক রথকোর আঁকা একটি চিত্রকর্ম নষ্ট করেছে এক শিশু। চিত্রকর্মটির বর্তমান মূল্য কয়েকটি কোটা পাউন্ড!
১ ঘণ্টা আগেবিভ্রাটের কারণে ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত হয় জনজীবন। স্পেনের মাদ্রিদে শহরজুড়ে বিভিন্ন স্থানে প্রায় ২০০টি লিফট আটকে পড়ে। আটকে পড়াদের বেশির ভাগই শ্বাসকষ্ট এবং অতিরিক্ত উদ্বিগ্ন হওয়ার কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ে। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, শহরজুড়ে প্রায় ১৬৭টি জরুরি সেবা দিয়েছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। বিদ্যুৎ বিভ্রাটে
২ ঘণ্টা আগেকানাডার জাতীয় নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি ক্ষমতা ধরে রেখেছে। তবে সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে ব্যর্থ হয়েছে দলটি। এ নিয়ে দলটি টানা চতুর্থবার জিতল। বিপরীতে বিরোধী দল কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পলিয়েভর হার স্বীকার করে নিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে