ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্টের পদ নিয়ে খেলা জমে উঠেছে। বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট পদের অন্যতম দাবিদার রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের একই সঙ্গে দলীয় প্রধান এবং রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার আশায় বালি ছিটিয়েছেন রাহুল গান্ধী। দলীয় ‘এক ব্যক্তি, এক পদ’–নীতির প্রতিই আস্থা ব্যক্ত করেছেন রাহুল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত রাহুল। সম্প্রতি কেরালায় এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘আমরা উদয়পুরে যে অঙ্গীকার করেছিলাম, আমি আশা করি তা দৃঢ়ভাবে মানা হবে।’ রাহুলের মন্তব্য এমন সময়ে এল যার মাত্র এক দিন আগেই দলের বর্তমান প্রধান সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অশোক গেহলট।
রাহুল গান্ধী আরও বলেন, ‘আমি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদকে একটি আদর্শিক পদ বলেই মনে করি। আমি মনে করি যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হবেন তাঁকে মনে রাখতে হবে যে, তাঁর মাধ্যমেই দলীয় মতাদর্শ, বিশ্বাস এবং ভারতের আগামী দিনের লক্ষ্যকে প্রতিফলিত হয়।’
কংগ্রেসের রাজনীতিতে অশোক গেহলটকে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হয়। তবে রাহুলের এমন মন্তব্যের পর সেই ধারণা অনেকটাই ফিকে হবে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। রাহুলের কথা যদি বজায় থাকে এবং দলীয় নীতি যদি কঠোরভাবে প্রতিপালন করা হয়, তবে অশোক গেহলটকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হবে। সে ক্ষেত্রে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন শচীন পাইলট।
২০২০ সালে দলের মধ্যে বিদ্রোহ ঘটিয়ে গেহলটের সরকারকে পতনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলেন শচীন। অশোক গেহলটের ভয় এখানেই। কারণ, দলীয় রাজনীতিতে গেহলটের চির প্রতিদ্বন্দ্বী শচীন। তাই শচীন মুখ্যমন্ত্রী হলে রাজস্থানের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব অনেকটাই কমে আসবে।
ভারতের সবচেয়ে প্রাচীন রাজনৈতিক দল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্টের পদ নিয়ে খেলা জমে উঠেছে। বিশেষ করে প্রেসিডেন্ট পদের অন্যতম দাবিদার রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের একই সঙ্গে দলীয় প্রধান এবং রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী পদে থাকার আশায় বালি ছিটিয়েছেন রাহুল গান্ধী। দলীয় ‘এক ব্যক্তি, এক পদ’–নীতির প্রতিই আস্থা ব্যক্ত করেছেন রাহুল।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমানে ‘ভারত জোড়ো যাত্রা’ কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত রাহুল। সম্প্রতি কেরালায় এক সংবাদ সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বলেছেন, ‘আমরা উদয়পুরে যে অঙ্গীকার করেছিলাম, আমি আশা করি তা দৃঢ়ভাবে মানা হবে।’ রাহুলের মন্তব্য এমন সময়ে এল যার মাত্র এক দিন আগেই দলের বর্তমান প্রধান সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন অশোক গেহলট।
রাহুল গান্ধী আরও বলেন, ‘আমি কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট পদকে একটি আদর্শিক পদ বলেই মনে করি। আমি মনে করি যিনিই কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট হবেন তাঁকে মনে রাখতে হবে যে, তাঁর মাধ্যমেই দলীয় মতাদর্শ, বিশ্বাস এবং ভারতের আগামী দিনের লক্ষ্যকে প্রতিফলিত হয়।’
কংগ্রেসের রাজনীতিতে অশোক গেহলটকে গান্ধী পরিবারের ঘনিষ্ঠ বলে মনে করা হয়। তবে রাহুলের এমন মন্তব্যের পর সেই ধারণা অনেকটাই ফিকে হবে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। রাহুলের কথা যদি বজায় থাকে এবং দলীয় নীতি যদি কঠোরভাবে প্রতিপালন করা হয়, তবে অশোক গেহলটকে রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রীর পদ ছাড়তে হবে। সে ক্ষেত্রে তাঁর স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন শচীন পাইলট।
২০২০ সালে দলের মধ্যে বিদ্রোহ ঘটিয়ে গেহলটের সরকারকে পতনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলেন শচীন। অশোক গেহলটের ভয় এখানেই। কারণ, দলীয় রাজনীতিতে গেহলটের চির প্রতিদ্বন্দ্বী শচীন। তাই শচীন মুখ্যমন্ত্রী হলে রাজস্থানের রাজনীতিতে তাঁর প্রভাব অনেকটাই কমে আসবে।
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৪২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে