রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলার কয়েক ঘণ্টা পরই আজ বুধবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আলাপচারিতায় দুই নেতাই মোদিকে জানিয়েছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাঁরা ভারতকে ‘শান্তি স্থাপনকারী’ রাষ্ট্র হিসেবে দেখেন।
এ বিষয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেলেনস্কি ও পুতিন উভয়ই ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী মোদিকে তাঁদের দেশ সফর করার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ২০১৮ সালে সর্বশেষ রাশিয়া সফর করেছিলেন মোদি।
জেলেনস্কিকে ফোন দিয়ে তাঁর সঙ্গে ভারত-ইউক্রেন অংশীদারত্বকে শক্তিশালী করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন মোদি। এ সময় চলমান সংঘাতের সমাধানের জন্য সংলাপ ও কূটনীতির আহ্বান জানান তিনি।
মোদি বলেন, শান্তিপূর্ণ সমাধানকে সমর্থনের জন্য ভারত তার সাধ্যের মধ্যে সবকিছু করা অব্যাহত রাখবে।
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের জনগণের প্রতি ভারতের মানবিক সহায়তার প্রশংসা করেছেন। এ সময় যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে রাজি হন দুই নেতাই। গত বছরের মে মাসেও জাপানের হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের এক ফাঁকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলার আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাতে ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। টেলিফোন কথোপকথনের সময় উভয় নেতা ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে ‘বিশেষ এবং বিশেষ কৌশলগত অংশীদারত্ব’ সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা জোরদার করতে সম্মত হন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা শুরুর পর এই সংঘাত সমাধানের জন্য কূটনীতি এবং আলোচনার ওপর জোর আসছে ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ‘ভারত চায় আলোচনা হোক, কূটনীতি হোক, যাতে উভয় পক্ষই একত্রিত হতে পারে এবং শান্তি খুঁজে পেতে পারে।’
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলার কয়েক ঘণ্টা পরই আজ বুধবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কির সঙ্গেও কথা বলেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আলাপচারিতায় দুই নেতাই মোদিকে জানিয়েছেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে তাঁরা ভারতকে ‘শান্তি স্থাপনকারী’ রাষ্ট্র হিসেবে দেখেন।
এ বিষয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জেলেনস্কি ও পুতিন উভয়ই ভারতের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী মোদিকে তাঁদের দেশ সফর করার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ২০১৮ সালে সর্বশেষ রাশিয়া সফর করেছিলেন মোদি।
জেলেনস্কিকে ফোন দিয়ে তাঁর সঙ্গে ভারত-ইউক্রেন অংশীদারত্বকে শক্তিশালী করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেন মোদি। এ সময় চলমান সংঘাতের সমাধানের জন্য সংলাপ ও কূটনীতির আহ্বান জানান তিনি।
মোদি বলেন, শান্তিপূর্ণ সমাধানকে সমর্থনের জন্য ভারত তার সাধ্যের মধ্যে সবকিছু করা অব্যাহত রাখবে।
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ইউক্রেনের জনগণের প্রতি ভারতের মানবিক সহায়তার প্রশংসা করেছেন। এ সময় যোগাযোগ অব্যাহত রাখতে রাজি হন দুই নেতাই। গত বছরের মে মাসেও জাপানের হিরোশিমায় অনুষ্ঠিত জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনের এক ফাঁকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী।
জেলেনস্কির সঙ্গে কথা বলার আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিরঙ্কুশ বিজয় অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাতে ভ্লাদিমির পুতিনকে ফোন করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। টেলিফোন কথোপকথনের সময় উভয় নেতা ভারত ও রাশিয়ার মধ্যে ‘বিশেষ এবং বিশেষ কৌশলগত অংশীদারত্ব’ সম্প্রসারণের প্রচেষ্টা জোরদার করতে সম্মত হন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা শুরুর পর এই সংঘাত সমাধানের জন্য কূটনীতি এবং আলোচনার ওপর জোর আসছে ভারত। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একটি বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ‘ভারত চায় আলোচনা হোক, কূটনীতি হোক, যাতে উভয় পক্ষই একত্রিত হতে পারে এবং শান্তি খুঁজে পেতে পারে।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ক্ষতি হয়েছে, কিন্তু তাদের কাছে এখনো সুরক্ষিত গুদামে ৬০ শতাংশ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের ৪০০ কেজির বেশি মজুত রয়েছে—যা পরবর্তী সময়ে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত সমৃদ্ধ করলে প্রায় ৯টি পারমাণবিক বোমা তৈরি করা যাবে।
৫ মিনিট আগেমধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে রাশিয়ার কাছ থেকে সরাসরি সহায়তা চেয়ে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে চিঠি পাঠিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে জানানো হয়েছে, এই চিঠি পৌঁছে দিতে ইরানের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি আজ সোমবার মস্কো গেছেন...
২৬ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভ ও পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোতে রাশিয়ার চালানো ‘ভয়াবহ’ ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত ১০ জন নিহত হয়েছে। আজ সোমবার ভোররাতে এই হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ইউক্রেনের সরকারি সূত্র।
১ ঘণ্টা আগেবিশেষজ্ঞদের মতে, ইরানে শাসন পরিবর্তন হলেও এর মানে এই নয় যে নতুন সরকার যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইসরায়েলের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ হবে। বরং আরও কঠোরপন্থী নেতার উত্থান হতে পারে, যাঁরা যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের আঘাতের প্রতিক্রিয়ায় নিজেদের নিরাপদ রাখতে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির পথে দ্রুত এগিয়ে যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে