অনলাইন ডেস্ক
পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুরে সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় সংগঠনটির প্রধান মাসুদ আজহারের পরিবারের ১০ সদস্য এবং ৪ ঘনিষ্ঠ সহযোগীর নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মাসুদ আজহারের নামে প্রচারিত বিবৃতির বরাতে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই এ তথ্য জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসি ও রয়টার্সও এই খবর দিয়েছে।
মাসুদ আজহারের নামে প্রচারিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর বাহাওয়ালপুরের জামিয়া মসজিদ ‘সুবহান আল্লাহ’-তে হামলায় যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তাঁর বড় বোন ও তাঁর স্বামী, এক ভাগনে ও তাঁর স্ত্রী, এক ভাগনি এবং পরিবারের পাঁচ শিশু।
বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের ১০ সদস্য আজ রাতে একসঙ্গে এই সুখের ভাগীদার হয়েছেন...পাঁচজন নিরীহ শিশু, আমার বড় বোন, তাঁর শ্রদ্ধেয় স্বামী। আমার বিদ্বান ফাজিল ভাঞ্জে (ভাগনে) ও তাঁর স্ত্রী এবং আমার প্রিয় বিদ্বান ফাজিলা ভাঞ্জি (ভাগনি)...আমার প্রিয় ভাই হুযাইফা ও তাঁর মা। আরও দুজন প্রিয় সঙ্গী।’
মাসুদ আজহার বলেছেন, যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁরা আল্লাহর মেহমান হয়েছেন। তিনি নিহত ব্যক্তিদের জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কোনো আফসোস বা হতাশা নেই; বরং আমার বারবার মনে হয়েছে, আমিও যদি এই ১৪ সদস্যের সুখী কাফেলায় যোগ দিতে পারতাম!’
৫৬ বছর বয়সী মাসুদ আজহার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত। তিনি ২০০১ সালে ভারতের সংসদ হামলা, ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলা, ২০১৬ সালের পাঠানকোট হামলা এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলাসহ ভারতে একাধিক সন্ত্রাসী হামলার ষড়যন্ত্রে জড়িত বলে অভিযোগ আছে।
তিনি পাকিস্তানে আছেন কি না, বিষয়টি যদিও রহস্য, তবে ইসলামাবাদ বারবার তাঁর সম্পর্কে তথ্য থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
ভারত সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, পেহেলগাম হামলার প্রতিশোধ নিতে গত রাতে (৫ মে দিবাগত রাত) পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি স্থানে ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ভারত। ভারতীয় সরকারি সূত্র জানিয়েছে, এই হামলায় ৭০ জনের বেশি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে এবং ৬০ জনের বেশি আহত হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযানে বেসামরিক নাগরিকদের হতাহতের জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন।
পাকিস্তানের বাহাওয়ালপুরে সন্ত্রাসী সংগঠন জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় সংগঠনটির প্রধান মাসুদ আজহারের পরিবারের ১০ সদস্য এবং ৪ ঘনিষ্ঠ সহযোগীর নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। মাসুদ আজহারের নামে প্রচারিত বিবৃতির বরাতে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই এ তথ্য জানিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসি ও রয়টার্সও এই খবর দিয়েছে।
মাসুদ আজহারের নামে প্রচারিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, জইশ-ই-মুহাম্মদের সদর দপ্তর বাহাওয়ালপুরের জামিয়া মসজিদ ‘সুবহান আল্লাহ’-তে হামলায় যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তাঁর বড় বোন ও তাঁর স্বামী, এক ভাগনে ও তাঁর স্ত্রী, এক ভাগনি এবং পরিবারের পাঁচ শিশু।
বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘আমার পরিবারের ১০ সদস্য আজ রাতে একসঙ্গে এই সুখের ভাগীদার হয়েছেন...পাঁচজন নিরীহ শিশু, আমার বড় বোন, তাঁর শ্রদ্ধেয় স্বামী। আমার বিদ্বান ফাজিল ভাঞ্জে (ভাগনে) ও তাঁর স্ত্রী এবং আমার প্রিয় বিদ্বান ফাজিলা ভাঞ্জি (ভাগনি)...আমার প্রিয় ভাই হুযাইফা ও তাঁর মা। আরও দুজন প্রিয় সঙ্গী।’
মাসুদ আজহার বলেছেন, যাঁরা নিহত হয়েছেন, তাঁরা আল্লাহর মেহমান হয়েছেন। তিনি নিহত ব্যক্তিদের জানাজায় অংশ নেওয়ার জন্য জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমার কোনো আফসোস বা হতাশা নেই; বরং আমার বারবার মনে হয়েছে, আমিও যদি এই ১৪ সদস্যের সুখী কাফেলায় যোগ দিতে পারতাম!’
৫৬ বছর বয়সী মাসুদ আজহার জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে তালিকাভুক্ত। তিনি ২০০১ সালে ভারতের সংসদ হামলা, ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলা, ২০১৬ সালের পাঠানকোট হামলা এবং ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলাসহ ভারতে একাধিক সন্ত্রাসী হামলার ষড়যন্ত্রে জড়িত বলে অভিযোগ আছে।
তিনি পাকিস্তানে আছেন কি না, বিষয়টি যদিও রহস্য, তবে ইসলামাবাদ বারবার তাঁর সম্পর্কে তথ্য থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
ভারত সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, পেহেলগাম হামলার প্রতিশোধ নিতে গত রাতে (৫ মে দিবাগত রাত) পাকিস্তান ও পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের ৯টি স্থানে ২৪টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ভারত। ভারতীয় সরকারি সূত্র জানিয়েছে, এই হামলায় ৭০ জনের বেশি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে এবং ৬০ জনের বেশি আহত হয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এই অভিযানে বেসামরিক নাগরিকদের হতাহতের জন্য দুঃখপ্রকাশ করেছেন।
তার ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১১ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১৯ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
২৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৩১ মিনিট আগে