কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের উত্তর প্রদেশের লখিমপুরে গাড়িচাপা কাণ্ডে আটজন মৃত্যুর ঘটনায় বিজেপি সরকারের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। ঘটনার পরও অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, সরকারের ভূমিকা মোটেই যথেষ্ট নয়। আজ সরকার সর্বোচ্চ আদালতকে ঘটনার পর গৃহীত ব্যবস্থাদি জানিয়েছে।
ঘটনার ভয়াবহতা লক্ষ্য করে আইনজীবীর চিঠি পেয়ে গতকাল স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ মামলা গ্রহণ করেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও প্রতিমন্ত্রীর ছেলেকে এখনো কিছুই করা যায়নি। আজ তাঁকে থানায় ডাকা হলেও তিনি আসেননি।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে আশঙ্কা করা হচ্ছে, প্রতিমন্ত্রীর ছেলে নেপালে পালিয়ে গিয়েছেন। রাজ্য সরকার এরই মধ্যে এই ঘটনার তদন্তে সাবেক উচ্চ আদালতের বিচারপতির নেতৃত্বে কমিশন গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সর্বোচ্চ আদালত এতে সন্তুষ্ট নন।
বর্ষীয়ান আইনজীবী হরিশ সালভেকে আজ প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি হিমা কোহলির প্রশ্নবাণের সামনে পড়তে হয়।
আদালত জানান, কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা তাঁর ছেলেকে আড়াল করার চেষ্টা বরদাশত করা হবে না।
প্রধান বিচারপতির বলেন, সরকারে দায়িত্বশীল আচরণ আদালত প্রত্যাশা করেন। তবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করার সম্মতি দেননি সর্বোচ্চ আদালত। কারণ এ ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর মতো প্রভাবশালীর বিষয়টি আদালতের বিবেচনায় আসে বলে আইনজীবীরা অনেকে মনে করেন। লখিমপুরের ঘটনায় সর্বোচ্চ আদালত যে কড়া অবস্থান নেবেন, এদিন সেটা স্পষ্ট হয়ে যায়। তাই উত্তর প্রদেশে বিধানসভা ভোটের আগে বেশ সংকটে ভারতের শাসক দল বিজেপি।
উল্লেখ্য, গত রোববার কৃষক অবরোধ চলাকালে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র ও তাঁর ছেলে আশিস মিশ্রের গাড়িবহর চার কৃষককে পিষে মারে। পরে সংঘর্ষে ওক সাংবাদিকসহ মোট আটজনের মৃত্যু হয়। কৃষকদের অভিযোগ, প্রতিমন্ত্রীর ছেলে আশিস নিজে গাড়ি চালিয়ে হত্যা করেন আন্দোলনকারীদের। সামাজিক গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে তাঁকে দেখাও যায়।
ভারতের উত্তর প্রদেশের লখিমপুরে গাড়িচাপা কাণ্ডে আটজন মৃত্যুর ঘটনায় বিজেপি সরকারের ভূমিকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সুপ্রিম কোর্ট। ঘটনার পরও অভিযুক্তরা গ্রেপ্তার না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্ট বলেছেন, সরকারের ভূমিকা মোটেই যথেষ্ট নয়। আজ সরকার সর্বোচ্চ আদালতকে ঘটনার পর গৃহীত ব্যবস্থাদি জানিয়েছে।
ঘটনার ভয়াবহতা লক্ষ্য করে আইনজীবীর চিঠি পেয়ে গতকাল স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রধান বিচারপতি এনভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ মামলা গ্রহণ করেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত দুজনকে গ্রেপ্তার করা হলেও প্রতিমন্ত্রীর ছেলেকে এখনো কিছুই করা যায়নি। আজ তাঁকে থানায় ডাকা হলেও তিনি আসেননি।
বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে আশঙ্কা করা হচ্ছে, প্রতিমন্ত্রীর ছেলে নেপালে পালিয়ে গিয়েছেন। রাজ্য সরকার এরই মধ্যে এই ঘটনার তদন্তে সাবেক উচ্চ আদালতের বিচারপতির নেতৃত্বে কমিশন গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। কিন্তু সর্বোচ্চ আদালত এতে সন্তুষ্ট নন।
বর্ষীয়ান আইনজীবী হরিশ সালভেকে আজ প্রধান বিচারপতি ছাড়াও বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি হিমা কোহলির প্রশ্নবাণের সামনে পড়তে হয়।
আদালত জানান, কোনো বিশেষ ব্যক্তি বা তাঁর ছেলেকে আড়াল করার চেষ্টা বরদাশত করা হবে না।
প্রধান বিচারপতির বলেন, সরকারে দায়িত্বশীল আচরণ আদালত প্রত্যাশা করেন। তবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাকে দিয়ে তদন্ত করার সম্মতি দেননি সর্বোচ্চ আদালত। কারণ এ ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর মতো প্রভাবশালীর বিষয়টি আদালতের বিবেচনায় আসে বলে আইনজীবীরা অনেকে মনে করেন। লখিমপুরের ঘটনায় সর্বোচ্চ আদালত যে কড়া অবস্থান নেবেন, এদিন সেটা স্পষ্ট হয়ে যায়। তাই উত্তর প্রদেশে বিধানসভা ভোটের আগে বেশ সংকটে ভারতের শাসক দল বিজেপি।
উল্লেখ্য, গত রোববার কৃষক অবরোধ চলাকালে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্র ও তাঁর ছেলে আশিস মিশ্রের গাড়িবহর চার কৃষককে পিষে মারে। পরে সংঘর্ষে ওক সাংবাদিকসহ মোট আটজনের মৃত্যু হয়। কৃষকদের অভিযোগ, প্রতিমন্ত্রীর ছেলে আশিস নিজে গাড়ি চালিয়ে হত্যা করেন আন্দোলনকারীদের। সামাজিক গণমাধ্যমে প্রচারিত ভিডিওতে তাঁকে দেখাও যায়।
২০২৫ সালে ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডসের তথা ডাচ শিশুরাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। ৪৩টি উন্নত দেশের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে এই মূল্যায়ন করা হয়। কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন ডাচ শিশুরাই সবচেয়ে সুখী, তবে এই বিষয়ে মার্কিন কিশোরী ম্যারি ফ্রান্সিস রাস্কেলের পর্যালোচনাটি জেনে নিতে পারেন
১ ঘণ্টা আগেগত মাসে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের দুটি প্রধান সন্ত্রাসী স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল ভারত। এবার এই প্রথম হাই রেজল্যুশনের নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে এসব হামলার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ধরা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত একটি খুনের মামলার বিচার শেষ হলো আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তির কল্যাণে। ১৯৬৭ সালে লুইসা ডান নামে এক বিধবাকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন রাইল্যান্ড হেডলি নামে ৯২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে