ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির সরকার গঠনের পথের কাঁটা আরেকটু দূর হলো যেন। অন্ধ্রপ্রদেশের স্থানীয় রাজনৈতিক দল ও ১৬টি লোকসভা আসন পাওয়া চন্দ্রবাবু নাইডুর দল তেলেগু দেশাম পার্টি জানিয়েছে, তাঁরা বিজেপির এনডিএ জোটের সঙ্গেই থাকছেন। তবে এর মধ্যে বিজেপির জন্য আশঙ্কার খবর হলো, অপর জোটসঙ্গী বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁদের সঙ্গে দেখা করছেন না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, আজ বুধবার তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু সাংবাদিকদের সামনে এনডিএ জোটের প্রতি তাঁর দৃঢ় সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এনডিএ জোটের সঙ্গে আছি এবং দিল্লিতে আজ জোটের যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, আমি তাতে যোগ দেব।’
এর আগেও ফল প্রকাশের পর চন্দ্রবাবু নাইডু সামাজিক মাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে এনডিএ জোটের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণ আমাদের একটি অসাধারণ ম্যান্ডেট দিয়েছে। এই ম্যান্ডেট আমাদের জোট ও আমাদের রাজ্যের প্রতি জোটের যে দৃষ্টিভঙ্গি, তার প্রতি জনগণের আস্থার প্রতিফলন। আমরা জনগণকে নিয়ে একসঙ্গে অন্ধ্রপ্রদেশকে পুনর্গঠন করব এবং এর গৌরব পুনরুদ্ধার করব।’
চন্দ্রবাবু নাইডুর এ কথা থেকে অনেকটাই স্পষ্ট যে, তাঁর হয়তো আপাতত এনডিএ জোট ছাড়ার কোনো ইচ্ছা নেই। কিন্তু এ ধরনের আচরণ দেখা যায়নি নিতীশ কুমারের তরফ থেকে। গতকাল মঙ্গলবার বিহার বিজেপির সভাপতি সম্রাট চৌধুরী একাধিকবার নিতীশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাইলেও তিনি দেখা দেননি।
বিজেপির রাজ্য সভাপতির সঙ্গে নিতীশের দেখা করতে না চাওয়ার বিষয়টি বেশ কল্পনা-জল্পনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে ইন্ডিয়া জোটের নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন—এমন খবর চাউর হওয়ার পর থেকে বিষয়টি আরও গভীর হয়েছে। তবে দিল্লিতে নিতীশের দলের সেক্রেটারি জেনারেল ও মুখপাত্র কেসি ত্যাগী দ্য হিন্দুকে বলেছেন, ‘আমরা এনডিএ জোটে ছিলাম এবং আমরা তাদের সঙ্গেই এগিয়ে যাব।’
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপির সরকার গঠনের পথের কাঁটা আরেকটু দূর হলো যেন। অন্ধ্রপ্রদেশের স্থানীয় রাজনৈতিক দল ও ১৬টি লোকসভা আসন পাওয়া চন্দ্রবাবু নাইডুর দল তেলেগু দেশাম পার্টি জানিয়েছে, তাঁরা বিজেপির এনডিএ জোটের সঙ্গেই থাকছেন। তবে এর মধ্যে বিজেপির জন্য আশঙ্কার খবর হলো, অপর জোটসঙ্গী বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার তাঁদের সঙ্গে দেখা করছেন না।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, আজ বুধবার তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) প্রধান চন্দ্রবাবু নাইডু সাংবাদিকদের সামনে এনডিএ জোটের প্রতি তাঁর দৃঢ় সমর্থনের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এনডিএ জোটের সঙ্গে আছি এবং দিল্লিতে আজ জোটের যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, আমি তাতে যোগ দেব।’
এর আগেও ফল প্রকাশের পর চন্দ্রবাবু নাইডু সামাজিক মাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে এনডিএ জোটের প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘অন্ধ্রপ্রদেশের জনগণ আমাদের একটি অসাধারণ ম্যান্ডেট দিয়েছে। এই ম্যান্ডেট আমাদের জোট ও আমাদের রাজ্যের প্রতি জোটের যে দৃষ্টিভঙ্গি, তার প্রতি জনগণের আস্থার প্রতিফলন। আমরা জনগণকে নিয়ে একসঙ্গে অন্ধ্রপ্রদেশকে পুনর্গঠন করব এবং এর গৌরব পুনরুদ্ধার করব।’
চন্দ্রবাবু নাইডুর এ কথা থেকে অনেকটাই স্পষ্ট যে, তাঁর হয়তো আপাতত এনডিএ জোট ছাড়ার কোনো ইচ্ছা নেই। কিন্তু এ ধরনের আচরণ দেখা যায়নি নিতীশ কুমারের তরফ থেকে। গতকাল মঙ্গলবার বিহার বিজেপির সভাপতি সম্রাট চৌধুরী একাধিকবার নিতীশের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চাইলেও তিনি দেখা দেননি।
বিজেপির রাজ্য সভাপতির সঙ্গে নিতীশের দেখা করতে না চাওয়ার বিষয়টি বেশ কল্পনা-জল্পনার জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে ইন্ডিয়া জোটের নেতারা তাঁর সঙ্গে দেখা করেছেন—এমন খবর চাউর হওয়ার পর থেকে বিষয়টি আরও গভীর হয়েছে। তবে দিল্লিতে নিতীশের দলের সেক্রেটারি জেনারেল ও মুখপাত্র কেসি ত্যাগী দ্য হিন্দুকে বলেছেন, ‘আমরা এনডিএ জোটে ছিলাম এবং আমরা তাদের সঙ্গেই এগিয়ে যাব।’
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
১ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে