কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সরাসরি জনসমক্ষে বিতর্কে লড়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন। ভারতের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের আহ্বানের জবাবে গতকাল শনিবার এক টুইটে রাহুল গান্ধী বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মদন বি লোকুর, ভারতের ল কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অজিত পি সাহা এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এন রাম কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বরাবর চিঠি লেখেন একটি উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিতে। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রাহুল গান্ধী টুইটে জবাব দেন।
রাহুল গান্ধী জানান, তিনি অথবা তাঁর দল কংগ্রেসের প্রধান মল্লিকার্জুন খাগে এই উন্মুক্ত বিতর্কে অংশগ্রহণ করবেন। এ সময় তিনি আশা প্রকাশ করেন, প্রধানমন্ত্রী মোদিও এই প্রস্তাব গ্রহণ করবেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা টুইটে রাহুল বলেন, ‘একটি সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য একক প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে দেশের সামনে প্রধান দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করা একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হবে। কংগ্রেস এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায় এবং আলোচনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করছে। এই সংলাপে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণও প্রত্যাশা করে দেশ।
রাহুল গান্ধী জানান, তিনি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং তাঁরা সম্মত হয়েছেন যে, ‘এ ধরনের বিতর্ক জনগণকে আমাদের (রাজনৈতিক দলগুলোর) নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে ও তাদের একটি নিজ নিজ পছন্দ বাছাই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘আমি অথবা কংগ্রেসের সভাপতি এ ধরনের বিতর্কে অংশ নিতে পারলে খুশি হব।’
এদিকে, রাহুলের এই টুইটের পর তাঁকে এক হাত নিয়েছে বিজেপি। দলটির নেতা তেজস্বী সূর্য রাহুলের এই বিতর্কের প্রস্তাব গ্রহণের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ইন্ডিয়া জোট দূরে থাক, তিনি (রাহুল) তো কংগ্রেসেরই প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নন।
এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে সূর্য বলেন, ‘রাহুল গান্ধী কে যে তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বিতর্ক করবেন? ইন্ডিয়া জোট দূরে থাক তিনি (রাহুল) তো কংগ্রেসেরই প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নন। তাঁকে আগে বলুন, কংগ্রেসের হয়ে নিজের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রার্থিতা ঘোষণা করতে, তাঁর দলের পরাজয়ের দায়ভার তাঁকে নিতে বলুন, তারপর প্রধানমন্ত্রীকে বিতর্কে আহ্বান জানাতে বলুন।’
কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সরাসরি জনসমক্ষে বিতর্কে লড়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছেন। ভারতের নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদের আহ্বানের জবাবে গতকাল শনিবার এক টুইটে রাহুল গান্ধী বিষয়টি নিশ্চিত করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি মদন বি লোকুর, ভারতের ল কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অজিত পি সাহা এবং জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এন রাম কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বরাবর চিঠি লেখেন একটি উন্মুক্ত বিতর্কে অংশ নিতে। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে রাহুল গান্ধী টুইটে জবাব দেন।
রাহুল গান্ধী জানান, তিনি অথবা তাঁর দল কংগ্রেসের প্রধান মল্লিকার্জুন খাগে এই উন্মুক্ত বিতর্কে অংশগ্রহণ করবেন। এ সময় তিনি আশা প্রকাশ করেন, প্রধানমন্ত্রী মোদিও এই প্রস্তাব গ্রহণ করবেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা টুইটে রাহুল বলেন, ‘একটি সুস্থ গণতন্ত্রের জন্য একক প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে দেশের সামনে প্রধান দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি উপস্থাপন করা একটি ইতিবাচক উদ্যোগ হবে। কংগ্রেস এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায় এবং আলোচনার আমন্ত্রণ গ্রহণ করছে। এই সংলাপে প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণও প্রত্যাশা করে দেশ।
রাহুল গান্ধী জানান, তিনি মল্লিকার্জুন খাড়গের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন এবং তাঁরা সম্মত হয়েছেন যে, ‘এ ধরনের বিতর্ক জনগণকে আমাদের (রাজনৈতিক দলগুলোর) নিজ নিজ দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে ও তাদের একটি নিজ নিজ পছন্দ বাছাই করতে সহায়তা করবে। তিনি বলেন, ‘আমি অথবা কংগ্রেসের সভাপতি এ ধরনের বিতর্কে অংশ নিতে পারলে খুশি হব।’
এদিকে, রাহুলের এই টুইটের পর তাঁকে এক হাত নিয়েছে বিজেপি। দলটির নেতা তেজস্বী সূর্য রাহুলের এই বিতর্কের প্রস্তাব গ্রহণের বিষয়টি উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন, ইন্ডিয়া জোট দূরে থাক, তিনি (রাহুল) তো কংগ্রেসেরই প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নন।
এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে সূর্য বলেন, ‘রাহুল গান্ধী কে যে তাঁর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বিতর্ক করবেন? ইন্ডিয়া জোট দূরে থাক তিনি (রাহুল) তো কংগ্রেসেরই প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নন। তাঁকে আগে বলুন, কংগ্রেসের হয়ে নিজের প্রধানমন্ত্রিত্বের প্রার্থিতা ঘোষণা করতে, তাঁর দলের পরাজয়ের দায়ভার তাঁকে নিতে বলুন, তারপর প্রধানমন্ত্রীকে বিতর্কে আহ্বান জানাতে বলুন।’
ন্যাটো সদস্য রাষ্ট্রগুলো ২০৩৫ সালের মধ্যে প্রতিরক্ষা ব্যয়ের লক্ষ্যমাত্রা দ্বিগুণেরও বেশি বাড়িয়ে তাদের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৫ শতাংশ নির্ধারণের ব্যাপারে একমত হয়েছে। গত এক দশকের মধ্যে এটি পশ্চিমা সামরিক জোটটির সবচেয়ে বড় ও গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেআগামী সপ্তাহেই ইরানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ‘আমরা আগামী সপ্তাহে ইরানের সঙ্গে কথা বলব। হয়তো একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হবে।’
২ ঘণ্টা আগেইরান ও ইসরায়েলের মধ্যকার ১২ দিনের যুদ্ধ থেমেছে। ইসরায়েল নিজেদের বিজয়ী দাবি করে উল্লাস করছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও কৌশলগত জয় দাবি করেছেন। তবে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার তথ্য বলছে, ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ধ্বংসের লক্ষ্যে চালানো যুক্তরাষ্ট্রের হামলা কার্যত ব্যর্থ হয়েছে। এই যুদ্ধে ইরান
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার (২৫ জুন) হেগে ন্যাটো শীর্ষ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার এই ঘোষণা দেন। এই সিদ্ধান্তের ফলে স্নায়ুযুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্যের বিমানবাহিনী পারমাণবিক অস্ত্র বহনের সক্ষমতা অর্জন করবে। বর্তমানে যুক্তরাজ্যের পারমাণবিক প্রতিরোধ ক্ষমতা শুধু সাবমেরিন আর উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণা
৩ ঘণ্টা আগে