ভারতীয় এবিপি চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দাবি করেছেন, ১৯৮২ সালে গান্ধীকে নিয়ে সিনেমা তৈরির আগে তাঁর সম্পর্কে খুব কমই জানত পৃথিবীর মানুষ। বিশ্বের কাছে গান্ধীর মাহাত্ম্যকে তুলে না ধরার জন্য তিনি আকারে-ইঙ্গিতে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস পার্টিকে দোষারোপ করেন।
সাক্ষাৎকারে মোদি বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধী ছিলেন একজন মহৎ হৃদয়। বিগত ৭৫ বছরের মধ্যে এটা কি আমাদের দায়িত্ব ছিল না যে, তাঁর মহত্ত্বকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা? তাঁর সম্পর্কে কেউই জানত না। পরে যখন গান্ধী সিনেমা মুক্তি পেল তখন সারা বিশ্বজুড়ে মানুষ কৌতূহলী হয়ে উঠল—কেউ এই ব্যক্তি! আমরা কিছু করিনি। যদি মানুষেরা সে সময় মার্টিন লুথার কিং কিংবা নেলসন ম্যান্ডেলাকে চিনে থাকতেন, তবে গান্ধী তাঁদের চেয়ে কোনো অংশেই কম ছিলেন না এবং এটা আপনাকে মানতে হবে।’
মোদি ‘গান্ধী’ নামে যে সিনেমাটির কথা উল্লেখ করেছেন, সেটি ভারত ও যুক্তরাজ্যের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত একটি ছবি। ১৯৮২ সালের ৩০ নভেম্বর ভারতে মুক্তি পেয়েছিল এই সিনেমাটি। পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও কয়েকটি দেশে এটি মুক্তি পায়। ব্রিটিশ নির্মাতা রিচার্ড অ্যাটেনবোরোর পরিচালনায় সিনেমাটি সেই সময়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। আলোচিত এই সিনেমাটি ১১টি বিষয়ের ওপর অস্কার মনোনয়ন পেয়েছিল এবং ৮টি বিভাগে অস্কার জয় করেছিল।
বলা বাহুল্য, সারা বিশ্বের কাছে গান্ধীর মাহাত্ম্য তুলে না ধরার জন্য বিরোধী দল কংগ্রেসকে নরেন্দ্র মোদি যেভাবে অভিযুক্ত করেছেন তাতে দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা হতবাক হয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর এমন অভিযোগের সূত্র ধরে পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্টও করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার ওই পোস্টে মোদিকে খোঁচা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞানের যত ছাত্র আছে তার মধ্যে শুধু একজনই মহাত্মা গান্ধী সম্পর্কে জানতে একটি সিনেমা দেখার প্রয়োজন অনুভব করেছেন।’
গান্ধীকে নিয়ে মোদির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এক্স মাধ্যমে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশও লিখেছেন, ‘যদি কেউ মহাত্মা গান্ধীর উত্তরাধিকার নষ্ট করে থাকে, তবে তিনি স্বয়ং বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী (মোদি)। তাঁর সরকারই বরাণসী, দিল্লি ও আহমেদাবাদে গান্ধীর প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
ভারতের চলমান লোকসভা নির্বাচনটি গান্ধীর অনুসারী এবং তাঁর হত্যাকারী নথুরাম গডসের অনুসারীদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলেও দাবি করেন জয়রাম।
ভারতীয় এবিপি চ্যানেলে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দাবি করেছেন, ১৯৮২ সালে গান্ধীকে নিয়ে সিনেমা তৈরির আগে তাঁর সম্পর্কে খুব কমই জানত পৃথিবীর মানুষ। বিশ্বের কাছে গান্ধীর মাহাত্ম্যকে তুলে না ধরার জন্য তিনি আকারে-ইঙ্গিতে ভারতের জাতীয় কংগ্রেস পার্টিকে দোষারোপ করেন।
সাক্ষাৎকারে মোদি বলেন, ‘মহাত্মা গান্ধী ছিলেন একজন মহৎ হৃদয়। বিগত ৭৫ বছরের মধ্যে এটা কি আমাদের দায়িত্ব ছিল না যে, তাঁর মহত্ত্বকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা? তাঁর সম্পর্কে কেউই জানত না। পরে যখন গান্ধী সিনেমা মুক্তি পেল তখন সারা বিশ্বজুড়ে মানুষ কৌতূহলী হয়ে উঠল—কেউ এই ব্যক্তি! আমরা কিছু করিনি। যদি মানুষেরা সে সময় মার্টিন লুথার কিং কিংবা নেলসন ম্যান্ডেলাকে চিনে থাকতেন, তবে গান্ধী তাঁদের চেয়ে কোনো অংশেই কম ছিলেন না এবং এটা আপনাকে মানতে হবে।’
মোদি ‘গান্ধী’ নামে যে সিনেমাটির কথা উল্লেখ করেছেন, সেটি ভারত ও যুক্তরাজ্যের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত একটি ছবি। ১৯৮২ সালের ৩০ নভেম্বর ভারতে মুক্তি পেয়েছিল এই সিনেমাটি। পরবর্তী সপ্তাহগুলোতে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ আরও কয়েকটি দেশে এটি মুক্তি পায়। ব্রিটিশ নির্মাতা রিচার্ড অ্যাটেনবোরোর পরিচালনায় সিনেমাটি সেই সময়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। আলোচিত এই সিনেমাটি ১১টি বিষয়ের ওপর অস্কার মনোনয়ন পেয়েছিল এবং ৮টি বিভাগে অস্কার জয় করেছিল।
বলা বাহুল্য, সারা বিশ্বের কাছে গান্ধীর মাহাত্ম্য তুলে না ধরার জন্য বিরোধী দল কংগ্রেসকে নরেন্দ্র মোদি যেভাবে অভিযুক্ত করেছেন তাতে দলটির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা–কর্মীরা হতবাক হয়ে গেছেন। প্রধানমন্ত্রীর এমন অভিযোগের সূত্র ধরে পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্টও করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। মঙ্গলবার ওই পোস্টে মোদিকে খোঁচা দিয়ে তিনি লিখেছেন, ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞানের যত ছাত্র আছে তার মধ্যে শুধু একজনই মহাত্মা গান্ধী সম্পর্কে জানতে একটি সিনেমা দেখার প্রয়োজন অনুভব করেছেন।’
গান্ধীকে নিয়ে মোদির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় এক্স মাধ্যমে কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশও লিখেছেন, ‘যদি কেউ মহাত্মা গান্ধীর উত্তরাধিকার নষ্ট করে থাকে, তবে তিনি স্বয়ং বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী (মোদি)। তাঁর সরকারই বরাণসী, দিল্লি ও আহমেদাবাদে গান্ধীর প্রতিষ্ঠানগুলোকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
ভারতের চলমান লোকসভা নির্বাচনটি গান্ধীর অনুসারী এবং তাঁর হত্যাকারী নথুরাম গডসের অনুসারীদের মধ্যে অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলেও দাবি করেন জয়রাম।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৫ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে