ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের নিন্দা প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়ে জাতিসংঘে ভোট দিয়েছে ভারত। গত বৃহস্পতিবার ‘পূর্ব জেরুজালেমসহ দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড এবং সিরিয়ার গোলানে’ বসতি স্থাপনের নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাবটিতে ভোট হয়। ১৪৫টি দেশ পক্ষে ভোট দেওয়ায় প্রস্তাবটি পাস হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, হাঙ্গেরি, মার্শাল আইল্যান্ড, ফেডারেটেড স্টেটস অব মাইক্রোনেশিয়া, নাউরো ও ইসরায়েল—এই সাতটি দেশ নিন্দা প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। ভোটদানে বিরত ছিল ১৮টি দেশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে অবিলম্বে টেকসই এবং কার্যকর মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল ভারত। সেই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা জানিয়ে ভারত সরকারের একটি সূত্র তখন বলেছিল, গাজায় মানবিক সংকট নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন হলেও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কোনো ছাড় দেওয়ায় বিশ্বাস করে না।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সংশ্লিষ্ট সূত্রটি বলেছিল, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবে গত ৭ অক্টোবরের ‘সন্ত্রাসী হামলার’ কোনো সুস্পষ্ট নিন্দা অন্তর্ভুক্ত ছিল না। তাই মূল প্রস্তাবে ভোটাভুটির আগে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একটি সংশোধনী আনা হয়েছিল। চূড়ান্ত প্রস্তাবটিতে সব উপাদান না থাকায় আমরা ভোটদানে বিরত ছিলাম।
সেই নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে ৮৮টি ভোট পড়লেও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠটা অর্জন করতে পারেনি। সেই ভোটের ব্যাখ্যায় জাতিসংঘে ভারতের উপস্থায়ী প্রতিনিধি যোজনা প্যাটেল বলেছিলেন, ‘হামাসের হাতে বন্দীদের জন্য আমাদের সমবেদনা রয়েছে। আমরা তাদের অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত মুক্তির আহ্বান জানাই। এই মানবিক সংকট মোকাবিলা করা দরকার। আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান প্রচেষ্টা এবং গাজার জনগণের কাছে মানবিক সহায়তা প্রদানকে স্বাগত জানাই। ভারতও এই প্রচেষ্টায় অবদান রেখেছে।’
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে গাজায় নির্বিচারে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। গাজায় গত ৩৬ দিনে ইসরায়েলি স্থল ও বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই শিশু ও নারী। জাতিসংঘ বলছে, গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু নিহত হচ্ছে। এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে আন্তর্জাতিক মহলে।
ইসরায়েলে ঢুকে হামাসের হামলার পরপরই প্রথম কয়েকজন বিশ্বনেতার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও হামাসের অভিযানকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ উল্লেখ করে নিন্দা করেছেন এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন। ফিলিস্তিনের কোনো উল্লেখ না করে সে সময় তেল আবিবের প্রতি ভারত সরকারের দ্ব্যর্থহীন সমর্থনও ঘোষণা করা হয়।
এই ইস্যুতে পরবর্তী সময় বিবৃতির মাধ্যমে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভারত সব সময়ই সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সার্বভৌম, স্বাধীন এবং কার্যকর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টিকে সমর্থন করে এসেছে।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের নিন্দা প্রস্তাবে সমর্থন জানিয়ে জাতিসংঘে ভোট দিয়েছে ভারত। গত বৃহস্পতিবার ‘পূর্ব জেরুজালেমসহ দখলকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড এবং সিরিয়ার গোলানে’ বসতি স্থাপনের নিন্দা জানিয়ে প্রস্তাবটিতে ভোট হয়। ১৪৫টি দেশ পক্ষে ভোট দেওয়ায় প্রস্তাবটি পাস হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, হাঙ্গেরি, মার্শাল আইল্যান্ড, ফেডারেটেড স্টেটস অব মাইক্রোনেশিয়া, নাউরো ও ইসরায়েল—এই সাতটি দেশ নিন্দা প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে। ভোটদানে বিরত ছিল ১৮টি দেশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, এর আগে গাজায় ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে অবিলম্বে টেকসই এবং কার্যকর মানবিক যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘের একটি প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল ভারত। সেই সিদ্ধান্তের ব্যাখ্যা জানিয়ে ভারত সরকারের একটি সূত্র তখন বলেছিল, গাজায় মানবিক সংকট নিয়ে ভারত উদ্বিগ্ন হলেও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কোনো ছাড় দেওয়ায় বিশ্বাস করে না।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে সংশ্লিষ্ট সূত্রটি বলেছিল, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবে গত ৭ অক্টোবরের ‘সন্ত্রাসী হামলার’ কোনো সুস্পষ্ট নিন্দা অন্তর্ভুক্ত ছিল না। তাই মূল প্রস্তাবে ভোটাভুটির আগে এই বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করার জন্য একটি সংশোধনী আনা হয়েছিল। চূড়ান্ত প্রস্তাবটিতে সব উপাদান না থাকায় আমরা ভোটদানে বিরত ছিলাম।
সেই নিন্দা প্রস্তাবের পক্ষে ৮৮টি ভোট পড়লেও দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠটা অর্জন করতে পারেনি। সেই ভোটের ব্যাখ্যায় জাতিসংঘে ভারতের উপস্থায়ী প্রতিনিধি যোজনা প্যাটেল বলেছিলেন, ‘হামাসের হাতে বন্দীদের জন্য আমাদের সমবেদনা রয়েছে। আমরা তাদের অবিলম্বে এবং নিঃশর্ত মুক্তির আহ্বান জানাই। এই মানবিক সংকট মোকাবিলা করা দরকার। আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের ক্রমবর্ধমান প্রচেষ্টা এবং গাজার জনগণের কাছে মানবিক সহায়তা প্রদানকে স্বাগত জানাই। ভারতও এই প্রচেষ্টায় অবদান রেখেছে।’
গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে গাজায় নির্বিচারে আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। গাজায় গত ৩৬ দিনে ইসরায়েলি স্থল ও বিমান হামলায় নিহতের সংখ্যা ১১ হাজার ছাড়িয়েছে। এর মধ্যে বেশির ভাগই শিশু ও নারী। জাতিসংঘ বলছে, গাজায় প্রতি ১০ মিনিটে একটি শিশু নিহত হচ্ছে। এ নিয়ে তীব্র সমালোচনা চলছে আন্তর্জাতিক মহলে।
ইসরায়েলে ঢুকে হামাসের হামলার পরপরই প্রথম কয়েকজন বিশ্বনেতার মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও হামাসের অভিযানকে ‘সন্ত্রাসী হামলা’ উল্লেখ করে নিন্দা করেছেন এবং ইসরায়েলের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছেন। ফিলিস্তিনের কোনো উল্লেখ না করে সে সময় তেল আবিবের প্রতি ভারত সরকারের দ্ব্যর্থহীন সমর্থনও ঘোষণা করা হয়।
এই ইস্যুতে পরবর্তী সময় বিবৃতির মাধ্যমে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, ভারত সব সময়ই সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে সার্বভৌম, স্বাধীন এবং কার্যকর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টিকে সমর্থন করে এসেছে।
কেরালা রাজ্যের তিরুবনন্তপুরম থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি উড়োজাহাজ (ফ্লাইট এআই ২৪৫৫) রাডার সমস্যার কারণে চেন্নাই বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করেছে।
৩০ মিনিট আগেজাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সদস্যরা গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন বাড়ানোর পরিকল্পনার কড়া সমালোচনা করে বলেছেন, এই পরিকল্পনা জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে কোনো ভূমিকা রাখবে না। বরং, পরিস্থিতি আরও খারাপ হবে। এখনো হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের অনেকেই বেঁচে আছেন।
১ ঘণ্টা আগেবিদ্যালয়ের পরীক্ষায় ফেল করেছিল বাংলাদেশি এক কিশোরী। এরপর, মা-বাবার কড়া শাসনের ভয়ে বাড়ি ছাড়ে সে। পরে নারী পাচার চক্রের ফাঁদে পড়ে ভারতের মহারাষ্ট্রের পৌঁছে যায় ওই কিশোরী। সেখানে তাকে মাত্র তিন মাসের মধ্যে অন্তত ২০০ পুরুষ ধর্ষণ করে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনির সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় এক নৈশভোজে ভারতের বিরুদ্ধে পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যদি পাকিস্তান অস্তিত্বের সংকটে পড়ে, তবে তারা ‘অর্ধেক বিশ্বকে সঙ্গে নিয়ে ডুববে’।
২ ঘণ্টা আগে