ভারত আরও দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন বানাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটির সরকার বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৯ হাজার ৯২৮ কোটি টাকার এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। এই দুটি ছাড়াও ভারতের আরও দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতর সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটি দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত ‘অ্যাটাক সাবমেরিন’ নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। এই দুটি সাবমেরিনের নকশা ও নির্মাণ উভয়ই হবে ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে। এগুলো ভারতের অরিহন্ত শ্রেণির পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন।
পরিকল্পনা অনুসারে, ভারত মোট ছয়টি পারমাণবিক শক্তিচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন বানাতে চায়। এগুলো বড় পারমাণবিক চুল্লির সাহায্যে পরিচালনা করা হবে। এগুলোতে প্রচলিত অস্ত্র ছাড়াও পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রও এতে যুক্ত করা হবে। এটি ভারতের পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও জানিয়েছে, নতুন এই দুটি অ্যাটাক সাবমেরিন সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মাণ করা হবে এবং এতে কোনো বিদেশি সহায়তার প্রয়োজন হবে না। তিনি জানান, জটিল প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ভারত এরই মধ্যে অর্জন করেছে।
এদিকে, ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমকিউ-৯বি অ্যাটাক ড্রোন কেনার লক্ষ্যে একটি সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপির প্রকল্পের অনুমোদ দিয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় ভারত ৩১টি ড্রোন কিনবে। যা ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে বণ্টন করা হবে। এই ড্রোনগুলো দূরপাল্লার এবং ভারী অস্ত্র বহনে সক্ষম।
এমকিউ-৯বি–এর উৎপাদক প্রতিষ্ঠান জেনারেল অ্যাটমিক এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনগুলো তৈরি করার জন্য ‘ভারত ফর্জে’র সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে এবং ভারতে ড্রোনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি সেন্টার স্থাপনের জন্যও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে।
ভারত আরও দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন বানাচ্ছে। এরই মধ্যে দেশটির সরকার বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৯ হাজার ৯২৮ কোটি টাকার এই প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছে। এই দুটি ছাড়াও ভারতের আরও দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন আছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ভারতর সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে মন্ত্রিসভার নিরাপত্তাবিষয়ক কমিটি দুটি পারমাণবিক শক্তিচালিত ‘অ্যাটাক সাবমেরিন’ নির্মাণের অনুমতি দিয়েছে। এই দুটি সাবমেরিনের নকশা ও নির্মাণ উভয়ই হবে ভারতের দেশীয় প্রযুক্তিতে। এগুলো ভারতের অরিহন্ত শ্রেণির পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন।
পরিকল্পনা অনুসারে, ভারত মোট ছয়টি পারমাণবিক শক্তিচালিত অ্যাটাক সাবমেরিন বানাতে চায়। এগুলো বড় পারমাণবিক চুল্লির সাহায্যে পরিচালনা করা হবে। এগুলোতে প্রচলিত অস্ত্র ছাড়াও পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ক্ষেপণাস্ত্রও এতে যুক্ত করা হবে। এটি ভারতের পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্রটি আরও জানিয়েছে, নতুন এই দুটি অ্যাটাক সাবমেরিন সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে নির্মাণ করা হবে এবং এতে কোনো বিদেশি সহায়তার প্রয়োজন হবে না। তিনি জানান, জটিল প্রকল্পটি বাস্তবায়নের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা ভারত এরই মধ্যে অর্জন করেছে।
এদিকে, ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমকিউ-৯বি অ্যাটাক ড্রোন কেনার লক্ষ্যে একটি সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপির প্রকল্পের অনুমোদ দিয়েছে। এই প্রকল্পের আওতায় ভারত ৩১টি ড্রোন কিনবে। যা ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে বণ্টন করা হবে। এই ড্রোনগুলো দূরপাল্লার এবং ভারী অস্ত্র বহনে সক্ষম।
এমকিউ-৯বি–এর উৎপাদক প্রতিষ্ঠান জেনারেল অ্যাটমিক এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনগুলো তৈরি করার জন্য ‘ভারত ফর্জে’র সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে এবং ভারতে ড্রোনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি সেন্টার স্থাপনের জন্যও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে।
ভারত আগামী ২৪-৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাবে বলে দাবি করেছেন দেশটির তথ্যমন্ত্রী আতাউল্লাহ তারার। স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে এই দাবি করেন তারার। তবে তিনি তাঁর দাবির পক্ষে কোনো তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করেননি। কেবল গোয়েন্দা তথ্যের কথা বলেছেন।
১৭ মিনিট আগেভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪৩ মিনিট আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
১০ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১১ ঘণ্টা আগে