আজকের পত্রিকা ডেস্ক
পাকিস্তানে প্রতিশোধমূলক হামলা চালানোর পর জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ নাগরিক প্রতিরক্ষা মহড়া ‘অপারেশন অভ্যাস’ শুরু করেছে ভারত। বুধবার (৭ মে) ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একযোগে অনুষ্ঠিত হয় এই মহড়া। মহড়াগুলোতে বিমান হামলা ও অগ্নিকাণ্ডের সময় নাগরিকদের উদ্ধার অভিযান শেখানো হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
পিটিআই জানায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ‘অপারেশন সিন্দুর’ চালুর কয়েক ঘণ্টা পর এই মহড়াগুলো শুরু হয়। পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী অবকাঠামো লক্ষ্য করে চালানো এই অভিযানের মাধ্যমে ভারত এপ্রিল পহেলগামে জঙ্গি হামলার জবাব দেয়। ওই হামলায় ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ নামের সন্ত্রাসী সংগঠনের হাতে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে মহড়ার অংশ হিসেবে বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হয় পিসিআর ভ্যান, দমকলের ইঞ্জিন এবং বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী ও সিভিল ডিফেন্স স্বেচ্ছাসেবক।
সাইরেনের বিকট শব্দ, নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ছুটে চলা সাধারণ মানুষ, আহতদের স্ট্রেচারে করে সরিয়ে নেওয়া—এসব ছিল দিল্লির ৫৫টি স্থানে মহড়ার দৃশ্যপট।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই মহড়াগুলো অনুষ্ঠিত হয়। পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর উদ্ভূত “নতুন ও জটিল হুমকির” প্রেক্ষাপটে এই ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণে দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মহড়ায় বেসামরিক নাগরিকদের প্রশিক্ষণ, হঠাৎ ব্ল্যাকআউট ব্যবস্থা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার ছদ্মবেশ, সিভিল ডিফেন্স বাহিনীর সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা, নিরাপদ স্থানগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়নের প্রস্তুতি মূল্যায়ন করা হয়।
সারা দেশে প্রায় ৩০০টি ‘সিভিল ডিফেন্স জেলা’—যেখানে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সামরিক ঘাঁটি, তেল শোধনাগার এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের মতো সংবেদনশীল অবকাঠামো রয়েছে—সেসব এলাকায়ও সাইরেন বাজিয়ে আক্রমণের মহড়া, বেসামরিক জনগণের প্রশিক্ষণ, বাংকার ও খালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হয়।
পাকিস্তানে প্রতিশোধমূলক হামলা চালানোর পর জাতীয় পর্যায়ে বৃহৎ নাগরিক প্রতিরক্ষা মহড়া ‘অপারেশন অভ্যাস’ শুরু করেছে ভারত। বুধবার (৭ মে) ভারতের বিভিন্ন রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একযোগে অনুষ্ঠিত হয় এই মহড়া। মহড়াগুলোতে বিমান হামলা ও অগ্নিকাণ্ডের সময় নাগরিকদের উদ্ধার অভিযান শেখানো হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
পিটিআই জানায়, ভারতীয় সেনাবাহিনীর ‘অপারেশন সিন্দুর’ চালুর কয়েক ঘণ্টা পর এই মহড়াগুলো শুরু হয়। পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরে সন্ত্রাসী অবকাঠামো লক্ষ্য করে চালানো এই অভিযানের মাধ্যমে ভারত এপ্রিল পহেলগামে জঙ্গি হামলার জবাব দেয়। ওই হামলায় ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ নামের সন্ত্রাসী সংগঠনের হাতে ২৬ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হন।
ভারতের রাজধানী দিল্লিতে মহড়ার অংশ হিসেবে বিভিন্ন স্থানে মোতায়েন করা হয় পিসিআর ভ্যান, দমকলের ইঞ্জিন এবং বিপুলসংখ্যক নিরাপত্তাকর্মী ও সিভিল ডিফেন্স স্বেচ্ছাসেবক।
সাইরেনের বিকট শব্দ, নিরাপদ আশ্রয়ের দিকে ছুটে চলা সাধারণ মানুষ, আহতদের স্ট্রেচারে করে সরিয়ে নেওয়া—এসব ছিল দিল্লির ৫৫টি স্থানে মহড়ার দৃশ্যপট।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এই মহড়াগুলো অনুষ্ঠিত হয়। পহেলগামে সন্ত্রাসী হামলার পর উদ্ভূত “নতুন ও জটিল হুমকির” প্রেক্ষাপটে এই ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণে দেশের সব রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
মহড়ায় বেসামরিক নাগরিকদের প্রশিক্ষণ, হঠাৎ ব্ল্যাকআউট ব্যবস্থা, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার ছদ্মবেশ, সিভিল ডিফেন্স বাহিনীর সাড়া দেওয়ার সক্ষমতা, নিরাপদ স্থানগুলোতে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা ও তার বাস্তবায়নের প্রস্তুতি মূল্যায়ন করা হয়।
সারা দেশে প্রায় ৩০০টি ‘সিভিল ডিফেন্স জেলা’—যেখানে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, সামরিক ঘাঁটি, তেল শোধনাগার এবং জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের মতো সংবেদনশীল অবকাঠামো রয়েছে—সেসব এলাকায়ও সাইরেন বাজিয়ে আক্রমণের মহড়া, বেসামরিক জনগণের প্রশিক্ষণ, বাংকার ও খালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান চালানো হয়।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৭ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৯ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৯ ঘণ্টা আগে