জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোনে এমনটি নিশ্চিত করেছেন পুতিন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়।
এবারের জি-২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। আগামী ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ফোনে সম্মেলনে নিজের অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে পুতিন বলেন, তাঁর পরিবর্তে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সম্মেলনে অংশ নেবেন।
ভারত সরকার মোদি-পুতিন কথোপকথনের বিষয়ে এক বিবৃতিতে বলছে, ‘টেলিফোনে দুই নেতা জি-২০ সম্মেলন ছাড়াও বেশ কিছু ইস্যুতে আলোচনা করেছেন। আঞ্চলিক ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়।’
অবশ্য এর আগে গত সপ্তাহে রাশিয়ার এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, পুতিনের ‘ব্যস্ত কর্মসূচি’ থাকায় তিনি জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিতে পারবেন না।
জি-২০ বিশ্বের ১৯টি ধনী দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমন্বয়ে একটি জোট। বর্তমানে এই জোটের সভাপতি ভারত। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রতিবছর কাউকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়।
নয়াদিল্লিতে এই সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ বিশ্ব নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সেখানে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের বিষয়টি আলোচনার অন্যতম বিষয় হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত সপ্তাহে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকস সম্মেলনেও অংশ নেননি পুতিন। এ বিষয়ে পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়—রুশ প্রেসিডেন্ট জোহানেসবার্গে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নেতাদের সম্মেলনে যোগ দেননি। কারণ ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের জেরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত সম্পর্কিত রোম সনদে দক্ষিণ আফ্রিকা স্বাক্ষর করায় দেশটিতে গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য থাকবে কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় রাশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেন সের্গেই লাভরভ। সম্মেলনে অনুপস্থিত থাকায় ব্রিকস নেতাদের উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা পাঠান পুতিন।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার ভারত এক বিবৃতিতে জানায়, টেলিফোনে মোদি ‘রাশিয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন’ বলে জানান। এ সময় জি-২০ সভাপতি থাকাকালীন দিল্লির উদ্যোগকে সমর্থন করায় পুতিনকে ধন্যবাদ জানান মোদি।
এই দুই শীর্ষ নেতার ফোনালাপের বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকেও বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার বিবৃতিতে অবশ্য জি-২০ সম্মেলনে পুতিনের অংশ না নেওয়ার বিষয়টি ছিল না। তবে ব্রিকস নিয়ে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে একমত হয়েছে বলে এতে বলা হয়।
রাশিয়ার বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ফোনালাপে রাশিয়া-ভারত সম্পর্কের সমসাময়িক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। দুই দেশের সম্পর্ক বিশেষ কৌশলগত অংশীদারত্বের দিক থেকে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’
জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিচ্ছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোনে এমনটি নিশ্চিত করেছেন পুতিন। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়।
এবারের জি-২০ সম্মেলনের আয়োজক দেশ ভারত। আগামী ৯-১০ সেপ্টেম্বর নয়াদিল্লিতে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। ফোনে সম্মেলনে নিজের অনুপস্থিত থাকার বিষয়ে পুতিন বলেন, তাঁর পরিবর্তে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ সম্মেলনে অংশ নেবেন।
ভারত সরকার মোদি-পুতিন কথোপকথনের বিষয়ে এক বিবৃতিতে বলছে, ‘টেলিফোনে দুই নেতা জি-২০ সম্মেলন ছাড়াও বেশ কিছু ইস্যুতে আলোচনা করেছেন। আঞ্চলিক ও পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বৈশ্বিক সমস্যা নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়।’
অবশ্য এর আগে গত সপ্তাহে রাশিয়ার এক মুখপাত্র জানিয়েছিলেন, পুতিনের ‘ব্যস্ত কর্মসূচি’ থাকায় তিনি জি-২০ সম্মেলনে অংশ নিতে পারবেন না।
জি-২০ বিশ্বের ১৯টি ধনী দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সমন্বয়ে একটি জোট। বর্তমানে এই জোটের সভাপতি ভারত। সদস্য দেশগুলোর মধ্যে প্রতিবছর কাউকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়।
নয়াদিল্লিতে এই সম্মেলনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ বিশ্ব নেতারা উপস্থিত থাকবেন। সেখানে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের বিষয়টি আলোচনার অন্যতম বিষয় হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত সপ্তাহে উদীয়মান অর্থনীতির দেশগুলোর জোট ব্রিকস সম্মেলনেও অংশ নেননি পুতিন। এ বিষয়ে পলিটিকোর এক প্রতিবেদনে বলা হয়—রুশ প্রেসিডেন্ট জোহানেসবার্গে ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকার নেতাদের সম্মেলনে যোগ দেননি। কারণ ইউক্রেনে রুশ আক্রমণের জেরে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি আছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত সম্পর্কিত রোম সনদে দক্ষিণ আফ্রিকা স্বাক্ষর করায় দেশটিতে গেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করতে বাধ্য থাকবে কর্তৃপক্ষ। এ অবস্থায় রাশিয়ার প্রতিনিধি হিসেবে ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দেন সের্গেই লাভরভ। সম্মেলনে অনুপস্থিত থাকায় ব্রিকস নেতাদের উদ্দেশে একটি ভিডিও বার্তা পাঠান পুতিন।
স্থানীয় সময় গতকাল সোমবার ভারত এক বিবৃতিতে জানায়, টেলিফোনে মোদি ‘রাশিয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন’ বলে জানান। এ সময় জি-২০ সভাপতি থাকাকালীন দিল্লির উদ্যোগকে সমর্থন করায় পুতিনকে ধন্যবাদ জানান মোদি।
এই দুই শীর্ষ নেতার ফোনালাপের বিষয়ে রাশিয়ার পক্ষ থেকেও বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার বিবৃতিতে অবশ্য জি-২০ সম্মেলনে পুতিনের অংশ না নেওয়ার বিষয়টি ছিল না। তবে ব্রিকস নিয়ে দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করতে একমত হয়েছে বলে এতে বলা হয়।
রাশিয়ার বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ফোনালাপে রাশিয়া-ভারত সম্পর্কের সমসাময়িক বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। দুই দেশের সম্পর্ক বিশেষ কৌশলগত অংশীদারত্বের দিক থেকে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।’
ভারত নয়াদিল্লিতে অবস্থিত পাকিস্তান হাইকমিশনের এক কর্মীর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দেয়। পাল্টা হিসেবে পাকিস্তানও ইসলামাবাদে অবস্থিত ভারতীয় হাইকমিশনের এক কর্মীকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশ ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে।
২ মিনিট আগেভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যের এক বিজেপি মন্ত্রীর মন্তব্য ঘিরে দেশজুড়ে তীব্র বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ভারতীয় সেনাবাহিনীর কর্নেল সোফিয়া কুরেশিকে উদ্দেশ করে ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন ওই মন্ত্রী। ‘অপারেশন সিন্দুর’ নিয়ে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রির সঙ্গে একাধিকবার কর্নেল কুরেশিকে দেখা
৭ মিনিট আগেযুদ্ধ থেমে গেলেও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা অব্যাহত রয়েছে। এর মধ্যেই ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ এনে এক পাকিস্তানি কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ওই কর্মকর্তাকে ‘পারসোনা নন গ্রাটা’ বা অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদন থেকে
৪২ মিনিট আগেপাকিস্তান সরকার ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) কনস্টেবল পূর্ণম কুমার শ’কে ফিরিয়ে দিয়েছে। গত ২৩ এপ্রিল বিএসএফের এই জওয়ান সীমান্ত পার হয়ে পাকিস্তানে চলে গেলে দেশটি নিরাপত্তাবাহিনীর হাতে আটক হন। সেই হিসাবে আজ বুধবার দীর্ঘ ২১ দিন পর তাঁকে ফেরত দেওয়া হলো।
১ ঘণ্টা আগে