অনলাইন ডেস্ক
লাহোরে পাল্টা আঘাত হেনে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছে ভারত। প্রতিবেশি দুই দেশের ছোড়া ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে উপমহাদেশের পারমাণবিক শক্তিধর দেশদুটির সম্পর্ক। আজ বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান থেকে ভারতের জম্মু বিমানবন্দরের দিকে অন্তত আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ও তিনটি ড্রোন ছোড়া হয় বলে দাবি করে ভারত। তবে এগুলোর বেশির ভাগই ভারতীয় এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিহত করা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পাকিস্তানের এ হামলার প্রতিক্রিয়ায় ভারতীয় বাহিনী লাহোরে পাল্টা হামলা চালিয়েছে বলে দেশটির গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের ছোড়া একটি ড্রোন জম্মু বিমানবন্দরেও আঘাত হানে। এ ছাড়া রাজস্থানের জয়সালমের ও পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ছোড়া ড্রোন প্রতিহত করা হয়েছে।
এর একদিন আগেই ভারত ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর মাধ্যমে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোর ওপর হামলা চালায়। ভারতের সূত্রমতে, ওই অভিযানে প্রায় ১০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
এদিকে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর মার্কিন পররাষ্ট্রসচিব মার্কো রুবিওর সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের পাশে থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, পাকিস্তান ৭ মে ভারতের একাধিক সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার চেষ্টা চালায়— যার মধ্যে রয়েছে আওয়ান্তিপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, চণ্ডীগড়সহ আরও কিছু শহর।
তবে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা আসিফ বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, পাকিস্তান এসব হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের সব অভিযোগ অস্বীকার করছি। এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই করিনি। যখন করব, সবাই জানবে। আমরা হামলা করলে সেটা অস্বীকার করব না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, জম্মু, পাঠানকোট ও উদমপুরের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে পাকিস্তানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। তবে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এই হুমকি প্রতিহত করেছে ‘কাইনেটিক’ ও ‘নন-কাইনেটিক’ ক্ষমতা ব্যবহার করে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
সরকার জানিয়েছে, ভারত নিজের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ও জনগণের নিরাপত্তায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সরগোধা বিমানঘাঁটি থেকে ওড়ার কিছুক্ষণ পর পাকিস্তানের একটি এফ-১৬ সুপারসনিক যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করে ভারতীয় বাহিনী। এতে ব্যবহৃত হয় ভারতের সারফেস-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
পাঞ্জাবের পাঠানকোট, যা আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে, সেখানে ভারী গোলাবর্ষণ চালিয়েছে পাকিস্তান। এই শহরটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং জম্মুর প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
জম্মু ও কাশ্মীরের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পুরোপুরি অন্ধকারে ঢেকে গেছে। পাঞ্জাবের চণ্ডীগড়, ফিরোজপুর, মোহালি ও গুরুদাসপুর এবং রাজস্থানের কিছু অংশেও ব্ল্যাকআউট ঘোষণা করা হয়েছে।
হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যকার আইপিএল ম্যাচ চলাকালীন নিরাপত্তার কারণে খেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়। খালি করে দেওয়া হয় এইচপিসিএ স্টেডিয়াম এবং নিভিয়ে দেওয়া হয় স্টেডিয়ামের সব আলো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন মার্কো রুবিও। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি সংলাপ এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন তিনি।’
লাহোরে পাল্টা আঘাত হেনে পাকিস্তানকে জবাব দিয়েছে ভারত। প্রতিবেশি দুই দেশের ছোড়া ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে উপমহাদেশের পারমাণবিক শক্তিধর দেশদুটির সম্পর্ক। আজ বৃহস্পতিবার রাতে পাকিস্তান থেকে ভারতের জম্মু বিমানবন্দরের দিকে অন্তত আটটি ক্ষেপণাস্ত্র ও তিনটি ড্রোন ছোড়া হয় বলে দাবি করে ভারত। তবে এগুলোর বেশির ভাগই ভারতীয় এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় প্রতিহত করা হয়েছে বলে জানান সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
পাকিস্তানের এ হামলার প্রতিক্রিয়ায় ভারতীয় বাহিনী লাহোরে পাল্টা হামলা চালিয়েছে বলে দেশটির গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর থেকে জানা গেছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের ছোড়া একটি ড্রোন জম্মু বিমানবন্দরেও আঘাত হানে। এ ছাড়া রাজস্থানের জয়সালমের ও পাঞ্জাবের পাঠানকোটে ছোড়া ড্রোন প্রতিহত করা হয়েছে।
এর একদিন আগেই ভারত ‘অপারেশন সিন্দুর’-এর মাধ্যমে পাকিস্তানের সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোর ওপর হামলা চালায়। ভারতের সূত্রমতে, ওই অভিযানে প্রায় ১০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়।
এদিকে, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর মার্কিন পররাষ্ট্রসচিব মার্কো রুবিওর সঙ্গে ফোনে কথা বলেন এবং সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ভারতের পাশে থাকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, পাকিস্তান ৭ মে ভারতের একাধিক সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলার চেষ্টা চালায়— যার মধ্যে রয়েছে আওয়ান্তিপুরা, শ্রীনগর, জম্মু, পাঠানকোট, অমৃতসর, চণ্ডীগড়সহ আরও কিছু শহর।
তবে পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী খাজা আসিফ বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, পাকিস্তান এসব হামলার সঙ্গে জড়িত নয়। তিনি বলেন, ‘আমরা তাদের সব অভিযোগ অস্বীকার করছি। এখন পর্যন্ত আমরা কিছুই করিনি। যখন করব, সবাই জানবে। আমরা হামলা করলে সেটা অস্বীকার করব না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, জম্মু, পাঠানকোট ও উদমপুরের সামরিক ঘাঁটি লক্ষ্য করে পাকিস্তানি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালানো হয়। তবে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এই হুমকি প্রতিহত করেছে ‘কাইনেটিক’ ও ‘নন-কাইনেটিক’ ক্ষমতা ব্যবহার করে। এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
সরকার জানিয়েছে, ভারত নিজের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় ও জনগণের নিরাপত্তায় সম্পূর্ণ প্রস্তুত।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পাকিস্তানের সরগোধা বিমানঘাঁটি থেকে ওড়ার কিছুক্ষণ পর পাকিস্তানের একটি এফ-১৬ সুপারসনিক যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করে ভারতীয় বাহিনী। এতে ব্যবহৃত হয় ভারতের সারফেস-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।
পাঞ্জাবের পাঠানকোট, যা আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে মাত্র ৩০ কিলোমিটার দূরে, সেখানে ভারী গোলাবর্ষণ চালিয়েছে পাকিস্তান। এই শহরটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ এবং জম্মুর প্রবেশদ্বার হিসেবে কাজ করে।
জম্মু ও কাশ্মীরের সীমান্তবর্তী এলাকাগুলো পুরোপুরি অন্ধকারে ঢেকে গেছে। পাঞ্জাবের চণ্ডীগড়, ফিরোজপুর, মোহালি ও গুরুদাসপুর এবং রাজস্থানের কিছু অংশেও ব্ল্যাকআউট ঘোষণা করা হয়েছে।
হিমাচল প্রদেশের ধর্মশালায় পাঞ্জাব কিংস ও দিল্লি ক্যাপিটালসের মধ্যকার আইপিএল ম্যাচ চলাকালীন নিরাপত্তার কারণে খেলা বন্ধ করে দেওয়া হয়। খালি করে দেওয়া হয় এইচপিসিএ স্টেডিয়াম এবং নিভিয়ে দেওয়া হয় স্টেডিয়ামের সব আলো।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে ফোনে কথা বলেছেন। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস বলেন, ‘পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন মার্কো রুবিও। ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে সরাসরি সংলাপ এবং যোগাযোগ অব্যাহত রাখার পক্ষে মত দিয়েছেন তিনি।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে