বুথ ফেরত জরিপগুলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মোদির দল বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় লাভ করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছিল। তবে এই রাজ্যের প্রধান রাজনৈতিক দল এবং বিরোধী ইন্ডি জোটের অন্যতম শরিক তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি জরিপের ফলকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। মমতা দাবি করেছিলেন, বিজেপি নয় তাঁর দলই পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেতে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মমতার কথাই ঠিক হলো।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মোট আসন ৪২ টি। এর মধ্যে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৯ টিতেই এগিয়ে রয়েছে মমতার তৃণমূল কংগ্রেস। বিপরীতে এই রাজ্যে বিজেপি এগিয়ে আছে মাত্র ১২টি আসনে। আর ১টি আসন পেতে যাচ্ছে ভারতের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় কংগ্রেস পার্টি।
বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের গণনা করা ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, রাজ্যজুড়ে বিজেপির চেয়ে অন্তত ৯ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছে তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, গত বারের চেয়ে এবার পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট কমেনি বরং বেড়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল দলটি। এবার বেলা ২টা পর্যন্ত ভোটের গণনায় দেখা গেছে, দলটি গণনাকৃত মোট ভোটের ৪৬ দশমিক ৯ শতাংশই নিজেদের দখলে রেখেছে।
পশ্চিমবঙ্গ ঘিরে বড় বিজয়ের স্বপ্ন দেখেছিল বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় রাজ্যটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু ফলাফল হয়েছে উল্টো। দেখা গেছে, বেলা ২টা পর্যন্ত মোট গণনাকৃত ভোটের ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ পেয়েছে বিজেপি। অথচ ২০১৯ সালে এই রাজ্যে ৪০ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল দলটি।
পাশাপাশি ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গে ১৮ আসন পেয়ে চমক সৃষ্টি করেছিল বিজেপি। কিন্তু এবার কমপক্ষে ৬টি আসন কমে যাচ্ছে তাদের। অন্যদিকে গত নির্বাচনে ২০ আসনে জয় পাওয়া মমতার দল এবার কমপক্ষে ৯টি আসন বাড়াতে চলেছে।
বিরোধী জোটে থাকা তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের লড়াইয়ে পিছিয়ে থাকলেও এবারের নির্বাচনে ঘরের মাঠকে আরও জোরালো করেছে বলেই মনে করছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। অথচ এই মাধ্যমগুলোই রাজ্যে তৃণমূলের ভরাডুবির ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বুথ ফেরত জরিপে।
লোকসভা নির্বাচন সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
বুথ ফেরত জরিপগুলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গে মোদির দল বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় লাভ করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছিল। তবে এই রাজ্যের প্রধান রাজনৈতিক দল এবং বিরোধী ইন্ডি জোটের অন্যতম শরিক তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা ব্যানার্জি জরিপের ফলকে উড়িয়ে দিয়েছিলেন। মমতা দাবি করেছিলেন, বিজেপি নয় তাঁর দলই পশ্চিমবঙ্গের সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন পেতে যাচ্ছে। শেষ পর্যন্ত মমতার কথাই ঠিক হলো।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাতে জানা গেছে, লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গের মোট আসন ৪২ টি। এর মধ্যে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৯ টিতেই এগিয়ে রয়েছে মমতার তৃণমূল কংগ্রেস। বিপরীতে এই রাজ্যে বিজেপি এগিয়ে আছে মাত্র ১২টি আসনে। আর ১টি আসন পেতে যাচ্ছে ভারতের প্রধান বিরোধী দল জাতীয় কংগ্রেস পার্টি।
বাংলাদেশ সময় বিকেল ৫টা পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের গণনা করা ভোটের ফলাফলে দেখা গেছে, রাজ্যজুড়ে বিজেপির চেয়ে অন্তত ৯ শতাংশ ভোটে এগিয়ে আছে তৃণমূল কংগ্রেস। নির্বাচন কমিশনের হিসাব অনুযায়ী, গত বারের চেয়ে এবার পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের ভোট কমেনি বরং বেড়েছে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গে ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল দলটি। এবার বেলা ২টা পর্যন্ত ভোটের গণনায় দেখা গেছে, দলটি গণনাকৃত মোট ভোটের ৪৬ দশমিক ৯ শতাংশই নিজেদের দখলে রেখেছে।
পশ্চিমবঙ্গ ঘিরে বড় বিজয়ের স্বপ্ন দেখেছিল বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় রাজ্যটিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছিলেন। কিন্তু ফলাফল হয়েছে উল্টো। দেখা গেছে, বেলা ২টা পর্যন্ত মোট গণনাকৃত ভোটের ৩৭ দশমিক ৫ শতাংশ পেয়েছে বিজেপি। অথচ ২০১৯ সালে এই রাজ্যে ৪০ দশমিক ৭ শতাংশ ভোট পেয়েছিল দলটি।
পাশাপাশি ২০১৯ সালে পশ্চিমবঙ্গে ১৮ আসন পেয়ে চমক সৃষ্টি করেছিল বিজেপি। কিন্তু এবার কমপক্ষে ৬টি আসন কমে যাচ্ছে তাদের। অন্যদিকে গত নির্বাচনে ২০ আসনে জয় পাওয়া মমতার দল এবার কমপক্ষে ৯টি আসন বাড়াতে চলেছে।
বিরোধী জোটে থাকা তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রীয় সরকার গঠনের লড়াইয়ে পিছিয়ে থাকলেও এবারের নির্বাচনে ঘরের মাঠকে আরও জোরালো করেছে বলেই মনে করছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো। অথচ এই মাধ্যমগুলোই রাজ্যে তৃণমূলের ভরাডুবির ভবিষ্যদ্বাণী করেছিল বুথ ফেরত জরিপে।
লোকসভা নির্বাচন সম্পর্কিত আরও খবর পড়ুন:
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১১ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে