ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা মনোহর লাল খাট্টার মন্তব্য করেছেন, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু দুর্ঘটনাবশত দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। গতকাল রোববার মনোহর লাল খাট্টার হরিয়ানা রাজ্যের রোহতকে এক সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মনোহর লালের এই মন্তব্য কংগ্রেসের তীব্র প্রতিক্রিয়া উসকে দিয়েছে। কংগ্রেস নেতা ও হরিয়ানার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর হুদা এই মন্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, ‘যিনি (মনোহর) নিজেই দুর্ঘটনাক্রমে মন্ত্রী হয়েছেন, তাঁর এমন মন্তব্য করা উচিত নয়।’
বিজেপি সরকারে মন্ত্রী বলেন, ‘জওহরলাল নেহরুর জায়গায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল এবং ড. বি আর আম্বেদকর প্রধানমন্ত্রীর পদে বসার যোগ্য ছিলেন।’ সমাবেশে বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে ড. বি আর আম্বেদকরের প্রতি দেখানো শ্রদ্ধার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধান আমাদের পবিত্র গ্রন্থ এবং এর রচনায় ড. আম্বেদকরের অবদান আমরা চিরকাল স্মরণ করব। আমাদের উচিত সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা এবং এটি থেকে শিক্ষা নেওয়া। ড. আম্বেদকর জীবনে বহু প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, তাঁর মৃত্যুর পর দিল্লিতে তাঁকে দাহ করার কোনো স্থান দেওয়া হয়নি। তবে আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পর আমরা আম্বেদকরের স্মৃতি ধরে রাখতে পাঁচটি পবিত্র স্থান প্রতিষ্ঠা করেছি। এর মাধ্যমে যে পরিমাণ শ্রদ্ধা দেখানো হয়েছে, তা এর আগে কখনো দেখা যায়নি।’
ভারতের সাবেক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং মারা যাওয়ার কয়েক দিন পর মনোহর লাল খাট্টার এই মন্তব্য করলেন। তাঁর মৃত্যুর পর দিল্লিতে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। কারণ, দেশের পূর্ববর্তী সব প্রধানমন্ত্রীর জন্য এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী খাট্টার বলেন, ‘এবার অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং তাঁর দল দিল্লিতে আর সরকার গঠন করতে পারবে না। বিজেপি ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে এবং ভালো ফল করবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করে। সেই নির্বাচনে নয়াব সিং সাইনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা মনোহর লাল খাট্টার মন্তব্য করেছেন, ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু দুর্ঘটনাবশত দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। গতকাল রোববার মনোহর লাল খাট্টার হরিয়ানা রাজ্যের রোহতকে এক সমাবেশে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মনোহর লালের এই মন্তব্য কংগ্রেসের তীব্র প্রতিক্রিয়া উসকে দিয়েছে। কংগ্রেস নেতা ও হরিয়ানার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ভূপিন্দর হুদা এই মন্তব্যের সমালোচনা করে বলেন, ‘যিনি (মনোহর) নিজেই দুর্ঘটনাক্রমে মন্ত্রী হয়েছেন, তাঁর এমন মন্তব্য করা উচিত নয়।’
বিজেপি সরকারে মন্ত্রী বলেন, ‘জওহরলাল নেহরুর জায়গায় সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল এবং ড. বি আর আম্বেদকর প্রধানমন্ত্রীর পদে বসার যোগ্য ছিলেন।’ সমাবেশে বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে ড. বি আর আম্বেদকরের প্রতি দেখানো শ্রদ্ধার কথাও তুলে ধরেন তিনি।
মন্ত্রী বলেন, ‘সংবিধান আমাদের পবিত্র গ্রন্থ এবং এর রচনায় ড. আম্বেদকরের অবদান আমরা চিরকাল স্মরণ করব। আমাদের উচিত সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সংবিধানের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা এবং এটি থেকে শিক্ষা নেওয়া। ড. আম্বেদকর জীবনে বহু প্রতিকূলতার সম্মুখীন হয়েছেন। উদাহরণস্বরূপ, তাঁর মৃত্যুর পর দিল্লিতে তাঁকে দাহ করার কোনো স্থান দেওয়া হয়নি। তবে আমাদের সরকার ক্ষমতায় আসার পর আমরা আম্বেদকরের স্মৃতি ধরে রাখতে পাঁচটি পবিত্র স্থান প্রতিষ্ঠা করেছি। এর মাধ্যমে যে পরিমাণ শ্রদ্ধা দেখানো হয়েছে, তা এর আগে কখনো দেখা যায়নি।’
ভারতের সাবেক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং মারা যাওয়ার কয়েক দিন পর মনোহর লাল খাট্টার এই মন্তব্য করলেন। তাঁর মৃত্যুর পর দিল্লিতে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়। কারণ, দেশের পূর্ববর্তী সব প্রধানমন্ত্রীর জন্য এমন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি দিল্লি বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে মন্ত্রী খাট্টার বলেন, ‘এবার অরবিন্দ কেজরিওয়াল এবং তাঁর দল দিল্লিতে আর সরকার গঠন করতে পারবে না। বিজেপি ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে এবং ভালো ফল করবে।’
উল্লেখ্য, গত বছরের অক্টোবরে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি বিশাল ব্যবধানে জয়লাভ করে। সেই নির্বাচনে নয়াব সিং সাইনি মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে