কলকাতা প্রতিনিধি
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমবঙ্গ সফর করবেন রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বৈঠকে এ কথা বলেছেন এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক বেণুগোপাল।
বৃহস্পতিবার কলকাতায় দলের প্রদেশ নেতৃত্বের সঙ্গে বসেছিলেন এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল। সেখানে তিনি বলেন, বিহারে ‘ভোটার অধিকার যাত্রা’ বড় সাড়া পেয়েছে। বাংলায়ও যদি একইভাবে কর্মসূচি নেওয়া যায়, তবে তা কংগ্রেসকে নতুন প্রাণ দেবে। এ ধরনের বড় সভা বা সম্মেলনে রাহুল গান্ধী নিজে যোগ দিতে চান। তার উপস্থিতি শুধু কর্মীদের মনোবল বাড়াবে না, ভোটের আগে কংগ্রেসকে অন্যভাবে তুলে ধরবে।
বিগত কয়েক বছরে বাংলায় কংগ্রেস কার্যত প্রান্তিক শক্তি হয়ে আছে। একসময় তৃণমূল ও বামের মধ্যে সমঝোতার রাজনীতি কংগ্রেসকে ছায়ায় ঠেলে দিয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষও দলটিকে গুরুত্ব দিতে চায়নি। তবে এবার পরিস্থিতি পাল্টাতে চাইছে কংগ্রেস। তাদের মতে, বিজেপির ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে মোকাবিলা করতে হলে প্রথমে সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে হবে।
বেণুগোপাল বলেন, কংগ্রেসের প্রধান লক্ষ্য এখন দলকে শক্তিশালী করা। জোট নিয়ে আলোচনা পরে হবে। ভোটের সময় প্রয়োজন মনে হলে সিপিএম বা অন্য কোনো দলের সঙ্গে সমঝোতা হতে পারে। কিন্তু আপাতত কংগ্রেস নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বাড়িয়ে মাঠে নামতে চাইছে।
বৈঠকে বেণুগোপাল দ্রুত ব্লক কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। এ জন্য পর্যবেক্ষক গোলাম আহমেদ মীরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি প্রান্তিক স্তরে গিয়ে কাজ করবেন। পাশাপাশি বড় জনসভা করার পরিকল্পনা চলছে, যেখানে রাহুল গান্ধীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে।
রাজনৈতিক মহল বলছে, বাংলায় রাহুল গান্ধীর সফর নিছক আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি নয়, বরং এর মাধ্যমে কংগ্রেস বার্তা দিতে চাইছে—তারা এখনো প্রাসঙ্গিক। বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই শুধু তৃণমূলের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে না। কংগ্রেসও লড়াই করবে এবং সেই লড়াইয়ের ভিত্তি হবে সাংগঠনিক শক্তি।
২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমবঙ্গ সফর করবেন রাহুল গান্ধী। গতকাল বৃহস্পতিবার এক বৈঠকে এ কথা বলেছেন এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক বেণুগোপাল।
বৃহস্পতিবার কলকাতায় দলের প্রদেশ নেতৃত্বের সঙ্গে বসেছিলেন এআইসিসির সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) কেসি বেণুগোপাল। সেখানে তিনি বলেন, বিহারে ‘ভোটার অধিকার যাত্রা’ বড় সাড়া পেয়েছে। বাংলায়ও যদি একইভাবে কর্মসূচি নেওয়া যায়, তবে তা কংগ্রেসকে নতুন প্রাণ দেবে। এ ধরনের বড় সভা বা সম্মেলনে রাহুল গান্ধী নিজে যোগ দিতে চান। তার উপস্থিতি শুধু কর্মীদের মনোবল বাড়াবে না, ভোটের আগে কংগ্রেসকে অন্যভাবে তুলে ধরবে।
বিগত কয়েক বছরে বাংলায় কংগ্রেস কার্যত প্রান্তিক শক্তি হয়ে আছে। একসময় তৃণমূল ও বামের মধ্যে সমঝোতার রাজনীতি কংগ্রেসকে ছায়ায় ঠেলে দিয়েছে। ফলে সাধারণ মানুষও দলটিকে গুরুত্ব দিতে চায়নি। তবে এবার পরিস্থিতি পাল্টাতে চাইছে কংগ্রেস। তাদের মতে, বিজেপির ক্রমবর্ধমান প্রভাবকে মোকাবিলা করতে হলে প্রথমে সাংগঠনিক শক্তি বাড়াতে হবে।
বেণুগোপাল বলেন, কংগ্রেসের প্রধান লক্ষ্য এখন দলকে শক্তিশালী করা। জোট নিয়ে আলোচনা পরে হবে। ভোটের সময় প্রয়োজন মনে হলে সিপিএম বা অন্য কোনো দলের সঙ্গে সমঝোতা হতে পারে। কিন্তু আপাতত কংগ্রেস নিজেদের সাংগঠনিক শক্তি বাড়িয়ে মাঠে নামতে চাইছে।
বৈঠকে বেণুগোপাল দ্রুত ব্লক কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন। এ জন্য পর্যবেক্ষক গোলাম আহমেদ মীরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি প্রান্তিক স্তরে গিয়ে কাজ করবেন। পাশাপাশি বড় জনসভা করার পরিকল্পনা চলছে, যেখানে রাহুল গান্ধীর উপস্থিতি নিশ্চিত করা হবে।
রাজনৈতিক মহল বলছে, বাংলায় রাহুল গান্ধীর সফর নিছক আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি নয়, বরং এর মাধ্যমে কংগ্রেস বার্তা দিতে চাইছে—তারা এখনো প্রাসঙ্গিক। বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই শুধু তৃণমূলের হাতে ছেড়ে দেওয়া হবে না। কংগ্রেসও লড়াই করবে এবং সেই লড়াইয়ের ভিত্তি হবে সাংগঠনিক শক্তি।
নেপালে তরুণ বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের কঠোর দমন-পীড়নের বিরুদ্ধে সম্প্রতি কড়া ভাষায় প্রতিবাদ জানিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা। চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যেই তাঁর একটি পুরোনো ভিডিও ফের ভাইরাল হয়েছে, যেখানে তিনি নেপালকে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ বলেছিলেন।
৪ মিনিট আগেসম্প্রতি ‘কংগ্রেস বিহার’ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে প্রধানমন্ত্রী মোদি ও তার মা হীরাবান মোদিকে নিয়ে নির্মিত একটি এআই ভিডিও পোস্ট করেছে। ভিডিওটিতে দেখা যায়, মোদিকে তারঁ মা বকাঝকা করছেন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্দেহে একজন ব্যক্তির নতুন ছবি প্রকাশ করেছে ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এবং উটাহ কর্তৃপক্ষ। একই সঙ্গে, এই সন্দেহভাজনকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য ১ লাখ ডলার পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেসংবিধান বিষয়ক এক বিশেষজ্ঞ রয়টার্সকে বলেন, সুশীলা কারকিকে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হবে। এ বিষয়ে নেপালের প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাওদেল ও সেনাপ্রধান অশোক রাজ সিগদেল তাঁর সঙ্গে শলাপরামর্শ করেছেন বলে দাবি তাঁর।
২ ঘণ্টা আগে