তবে কি বদলে যাচ্ছে ভারতের ইংরেজি নাম! এমনটাই অনুমান করা হচ্ছে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কার্যালয় থেকে জি-২০ সম্মেলনের বিদেশি অতিথিদের কাছে পাঠানো আমন্ত্রণপত্র থেকে। এ নিয়ে ভারতজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্যই এই চেষ্টা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণত আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের ক্ষেত্রে ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়া ব্যবহার করা হয়। কিন্তু দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কার্যালয় থেকে জি-২০-এর রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের কাছে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়ার বদলে ‘ভারত’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ভারতের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় আয়োজিত নৈশভোজের জন্য পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে ইংরেজিতে লেখা ছিল ‘প্রেসিডেন্ট অব ভারত’। বিগত ৭৫ বছরের বেশি সময় ধরে এসব ক্ষেত্রে ‘প্রেসিডেন্ট অব ইন্ডিয়া’ ব্যবহার করা হতো। ভারতের ইতিহাসে এমন ঘটনা এই প্রথম।
এদিকে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে পাঠানো এমন আমন্ত্রণপত্র ভারতের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া লোকসভার বিশেষ অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের ইংরেজিও নামও ভারত করার প্রস্তাব উত্থাপন করা হবে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
বিরোধীদের দাবি, ভারতের সংবিধানের ১ নম্বর অনুচ্ছেদেই ভারতের নাম ভারত হিসেবেই উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া, যা ভারত নামে পরিচিত।’
বিজেপি নেতারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, ‘এটি আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল। এটি মনের তৃপ্তি জোগায়। ভারত আমাদের পরিচয়। আমরা এটি নিয়ে গর্বিত। রাষ্ট্রপতি ভারতকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ঔপনিবেশিক মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসার এটাই সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ।’
তবে বিরোধীদের অনেকেই আবার তাদের রাজনৈতিক জোট ‘ইন্ডিয়া’কে হেয় করতেই বিজেপি এমন উদ্যোগ নিয়েছে বলে মনে করেন। এ বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং ইন্ডিয়া জোটের সদস্য আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, ‘এমনটা কেন ঘটছে? অনেকে বলছেন, আমরা আমাদের জোটের নাম “ইন্ডিয়া” রেখেছি বলেই তাঁরা এমনটা করছে। এই দেশ ১৪০ কোটি মানুষের, কোনো বিশেষ দলের নয়।’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন, যদি ‘ইন্ডিয়া’ জোটের নাম বদলে ‘ভারত’ রাখা হয়, তবে কি তারা ভারতের নামও বদলে দেবে?
কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা শশী থারুর বলেছেন, ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়াকে পুরোপুরি বাদ দেওয়া হবে একটি বোকামি। বিপরীতে তোপ দেগেছে ক্ষমতাসীন বিজেপিও। দলটির সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেছেন, কংগ্রেস জাতীয়তাবাদ এবং সংবিধানবিরোধী।
তবে কি বদলে যাচ্ছে ভারতের ইংরেজি নাম! এমনটাই অনুমান করা হচ্ছে ভারতের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কার্যালয় থেকে জি-২০ সম্মেলনের বিদেশি অতিথিদের কাছে পাঠানো আমন্ত্রণপত্র থেকে। এ নিয়ে ভারতজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। বিরোধীদের অভিযোগ, রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্যই এই চেষ্টা করছে ক্ষমতাসীন বিজেপি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সাধারণত আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের ক্ষেত্রে ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়া ব্যবহার করা হয়। কিন্তু দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কার্যালয় থেকে জি-২০-এর রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের কাছে পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়ার বদলে ‘ভারত’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে।
আগামী ৯ সেপ্টেম্বর ভারতের রাষ্ট্রপতির কার্যালয় আয়োজিত নৈশভোজের জন্য পাঠানো আমন্ত্রণপত্রে ইংরেজিতে লেখা ছিল ‘প্রেসিডেন্ট অব ভারত’। বিগত ৭৫ বছরের বেশি সময় ধরে এসব ক্ষেত্রে ‘প্রেসিডেন্ট অব ইন্ডিয়া’ ব্যবহার করা হতো। ভারতের ইতিহাসে এমন ঘটনা এই প্রথম।
এদিকে প্রেসিডেন্টের কার্যালয় থেকে পাঠানো এমন আমন্ত্রণপত্র ভারতের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে। অনুমান করা হচ্ছে, আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া লোকসভার বিশেষ অধিবেশনে আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতের ইংরেজিও নামও ভারত করার প্রস্তাব উত্থাপন করা হবে। তবে বিষয়টি নিয়ে বিজেপি সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
বিরোধীদের দাবি, ভারতের সংবিধানের ১ নম্বর অনুচ্ছেদেই ভারতের নাম ভারত হিসেবেই উল্লেখ করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়া, যা ভারত নামে পরিচিত।’
বিজেপি নেতারা এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা ধর্মেন্দ্র প্রধান বলেন, ‘এটি আরও আগেই হওয়া উচিত ছিল। এটি মনের তৃপ্তি জোগায়। ভারত আমাদের পরিচয়। আমরা এটি নিয়ে গর্বিত। রাষ্ট্রপতি ভারতকে অগ্রাধিকার দিয়েছেন। ঔপনিবেশিক মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসার এটাই সবচেয়ে বড় পদক্ষেপ।’
তবে বিরোধীদের অনেকেই আবার তাদের রাজনৈতিক জোট ‘ইন্ডিয়া’কে হেয় করতেই বিজেপি এমন উদ্যোগ নিয়েছে বলে মনে করেন। এ বিষয়ে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী এবং ইন্ডিয়া জোটের সদস্য আম আদমি পার্টির প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, ‘এমনটা কেন ঘটছে? অনেকে বলছেন, আমরা আমাদের জোটের নাম “ইন্ডিয়া” রেখেছি বলেই তাঁরা এমনটা করছে। এই দেশ ১৪০ কোটি মানুষের, কোনো বিশেষ দলের নয়।’ এ সময় তিনি প্রশ্ন রাখেন, যদি ‘ইন্ডিয়া’ জোটের নাম বদলে ‘ভারত’ রাখা হয়, তবে কি তারা ভারতের নামও বদলে দেবে?
কংগ্রেসের জ্যেষ্ঠ নেতা শশী থারুর বলেছেন, ভারতের ইংরেজি নাম ইন্ডিয়াকে পুরোপুরি বাদ দেওয়া হবে একটি বোকামি। বিপরীতে তোপ দেগেছে ক্ষমতাসীন বিজেপিও। দলটির সভাপতি জেপি নাড্ডা বলেছেন, কংগ্রেস জাতীয়তাবাদ এবং সংবিধানবিরোধী।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে দেশের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার জন্য দায়ী করেছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে। নতুন শুল্ক আরোপের আগেই আমদানির চাপ, সরকারি ব্যয়ে কাটছাঁট এবং অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা— এই বাস্তব কারণগুলো উপেক্ষা করে তিনি বারবার দায় দিচ্ছেন বাইডেন প্রশাসন
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের ১০০ দিন পেরোতেই তাঁর প্রশাসনে প্রথম বড় ধাক্কা লাগল। পদত্যাগ করলেন রিপাবলিকান সরকারের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ। ট্রাম্প প্রশাসন থেকে ওয়াল্টজের সরে দাঁড়ানোর ঘটনায় হোয়াইট হাউসের অভ্যন্তরীণ গোপনীয়তা ও নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠছে।
১১ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সাম্প্রতিক সহিংসতার পর দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা বেড়ে গেছে। এরই মধ্যে ভারতীয় হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে সব মাদ্রাসা ১০ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, নিরাপত্তার স্বার্থেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যাতে নিরীহ শিক্ষার্থীরা কোনো ঝুঁকিতে না...
১১ ঘণ্টা আগেভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় পাকিস্তানকে দায় দিয়ে আসছে নয়াদিল্লি। তবে পাকিস্তান সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। হামলার প্রতিক্রিয়ায় ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বেশ কিছু কঠোর পদক্ষেপ নেয়। জবাবে পাকিস্তানও ভারতীয় বিমানগুলোর জন্য তাদের আকাশসীমা ব্যবহার নিষিদ্ধ
১৪ ঘণ্টা আগে