কলকাতা প্রতিনিধি
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রর ছেলের গাড়িচাপাকাণ্ডে আটজনের মৃত্যুকে ঘিরে কঠোর অবস্থানে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। আজ প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ উত্তর প্রদেশ সরকারের কাছে জানতে চেয়েছেন, লখিমপুর-খেরির ঘটনায় এখন পর্যন্ত কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আগামীকাল, শুক্রবারের মধ্যে উত্তর প্রদেশ সরকারকে হলফনামা দিয়ে সর্বোচ্চ আদালতকে এ তথ্য জানাতে হবে। সেই সঙ্গে চারজন কৃষক ও এক সাংবাদিকসহ আটজনের মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্য সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে, সেটাও জানতে চেয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
গতকাল বুধবার ভারতের সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দিয়েছিলেন, আইনজীবী শিবকুমার ত্রিপাঠির চিঠি এবং ঘটনার গুরুত্ব অনুভব করে তাঁরা মামলাটি গ্রহণ করে বৃহস্পতিবারই শুনানি চালাবেন। বিপদ আঁচ করেই বিজেপি শাসিত উত্তর প্রদেশ সরকার তড়িঘড়ি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নির্দেশে ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দেয়। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। সর্বোচ্চ আদালত এদিন নিজেদের কড়া অবস্থানেই অনড় থাকেন।
প্রধান বিচারপতি রামানা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে আখ্যায়িত করেছেন লখিমপুর-খেরির ঘটনাকে। রাজ্য সরকারের কাছে তাই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখনো পর্যন্ত গৃহীত ব্যবস্থা এবং গ্রেপ্তারের বিষয়টির স্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েছেন তিনি। বিচারপতি সূর্য কান্ত সেদিনের ঘটনায় সন্তানের মৃত্যুতে শোকে অসুস্থ হয়ে পড়া মায়ের চিকিৎসায় সরকারকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।
আইনজীবীদের মতে, সুপ্রিম কোর্ট এদিন বুঝিয়ে দিয়েছেন, দেশে অনাচার দেখলে ভারতীয় আদালত নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকবেন না।
এদিকে, বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী এদিন ফের বিরোধীদের সুরে সুর মিলিয়ে দাবি করেছেন, প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রের ছেলে আশিস মিশ্রই ঘাতক গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সেদিন। সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজই তার প্রমাণ।
অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদরা ও রাহুল গান্ধী নিহতদের পরিবারের কাছে পৌঁছে ফের দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ ও গ্রেপ্তার। অন্যদিকে, তিনি বা তাঁর ছেলে আশিস ঘটনার সময় গাড়িতে ছিলেন না বলে দাবি করে চলেছেন অজয় মিশ্র। তাই পদত্যাগের দাবিও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী যাই বলুন না কেন, ভিডিও ফুটেজ তাঁর বিপক্ষেই যাচ্ছে। ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এফআইআরে নাম থাকায় তাঁর ছেলেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে বাধ্য বলেই মনে করছেন আইনজীবীরা। উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে বেশ বেকায়দায় বিজেপি। এখন দেখার বিষয়, প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বে কংগ্রেস এই পরিস্থিতির সুবিধা নিতে পারে কি না।
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রর ছেলের গাড়িচাপাকাণ্ডে আটজনের মৃত্যুকে ঘিরে কঠোর অবস্থানে ভারতীয় সুপ্রিম কোর্ট। আজ প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার ডিভিশন বেঞ্চ উত্তর প্রদেশ সরকারের কাছে জানতে চেয়েছেন, লখিমপুর-খেরির ঘটনায় এখন পর্যন্ত কতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে? আগামীকাল, শুক্রবারের মধ্যে উত্তর প্রদেশ সরকারকে হলফনামা দিয়ে সর্বোচ্চ আদালতকে এ তথ্য জানাতে হবে। সেই সঙ্গে চারজন কৃষক ও এক সাংবাদিকসহ আটজনের মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্য সরকার কী ব্যবস্থা নিয়েছে, সেটাও জানতে চেয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।
গতকাল বুধবার ভারতের সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দিয়েছিলেন, আইনজীবী শিবকুমার ত্রিপাঠির চিঠি এবং ঘটনার গুরুত্ব অনুভব করে তাঁরা মামলাটি গ্রহণ করে বৃহস্পতিবারই শুনানি চালাবেন। বিপদ আঁচ করেই বিজেপি শাসিত উত্তর প্রদেশ সরকার তড়িঘড়ি হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নির্দেশে ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দেয়। কিন্তু তাতেও শেষরক্ষা হয়নি। সর্বোচ্চ আদালত এদিন নিজেদের কড়া অবস্থানেই অনড় থাকেন।
প্রধান বিচারপতি রামানা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক বলে আখ্যায়িত করেছেন লখিমপুর-খেরির ঘটনাকে। রাজ্য সরকারের কাছে তাই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এখনো পর্যন্ত গৃহীত ব্যবস্থা এবং গ্রেপ্তারের বিষয়টির স্পষ্ট ব্যাখ্যা চেয়েছেন তিনি। বিচারপতি সূর্য কান্ত সেদিনের ঘটনায় সন্তানের মৃত্যুতে শোকে অসুস্থ হয়ে পড়া মায়ের চিকিৎসায় সরকারকে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেন।
আইনজীবীদের মতে, সুপ্রিম কোর্ট এদিন বুঝিয়ে দিয়েছেন, দেশে অনাচার দেখলে ভারতীয় আদালত নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকবেন না।
এদিকে, বিজেপি সাংসদ বরুণ গান্ধী এদিন ফের বিরোধীদের সুরে সুর মিলিয়ে দাবি করেছেন, প্রতিমন্ত্রী অজয় মিশ্রের ছেলে আশিস মিশ্রই ঘাতক গাড়িটি চালাচ্ছিলেন সেদিন। সামাজিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত ভিডিও ফুটেজই তার প্রমাণ।
অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদরা ও রাহুল গান্ধী নিহতদের পরিবারের কাছে পৌঁছে ফের দাবি করেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ ও গ্রেপ্তার। অন্যদিকে, তিনি বা তাঁর ছেলে আশিস ঘটনার সময় গাড়িতে ছিলেন না বলে দাবি করে চলেছেন অজয় মিশ্র। তাই পদত্যাগের দাবিও উড়িয়ে দিয়েছেন তিনি। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী যাই বলুন না কেন, ভিডিও ফুটেজ তাঁর বিপক্ষেই যাচ্ছে। ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টও কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এফআইআরে নাম থাকায় তাঁর ছেলেকে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে বাধ্য বলেই মনে করছেন আইনজীবীরা। উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে বেশ বেকায়দায় বিজেপি। এখন দেখার বিষয়, প্রিয়াঙ্কার নেতৃত্বে কংগ্রেস এই পরিস্থিতির সুবিধা নিতে পারে কি না।
২০২৫ সালে ইউনিসেফের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেদারল্যান্ডসের তথা ডাচ শিশুরাই পৃথিবীতে সবচেয়ে সুখী। ৪৩টি উন্নত দেশের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে এই মূল্যায়ন করা হয়। কেউ যদি প্রশ্ন করেন, কেন ডাচ শিশুরাই সবচেয়ে সুখী, তবে এই বিষয়ে মার্কিন কিশোরী ম্যারি ফ্রান্সিস রাস্কেলের পর্যালোচনাটি জেনে নিতে পারেন
২ ঘণ্টা আগেগত মাসে অপারেশন সিঁদুরের অংশ হিসেবে পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীরের দুটি প্রধান সন্ত্রাসী স্থাপনা লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছিল ভারত। এবার এই প্রথম হাই রেজল্যুশনের নতুন স্যাটেলাইট ছবিতে এসব হামলার ক্ষয়ক্ষতির চিত্র ধরা পড়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যের ইতিহাসে অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী অমীমাংসিত একটি খুনের মামলার বিচার শেষ হলো আধুনিক ডিএনএ প্রযুক্তির কল্যাণে। ১৯৬৭ সালে লুইসা ডান নামে এক বিধবাকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন রাইল্যান্ড হেডলি নামে ৯২ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশ্ন উঠেছে, রাতারাতি তো গাছগুলো বড় হয়ে যায়নি, তাহলে কীভাবে এমন হলো? জানা গেছে, জেলা প্রশাসন যখন এই ১০০ কোটি রুপির সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্পের কাজ হাতে নেয়, তখন তারা বন বিভাগের কাছে গাছগুলো সরানোর অনুমতি চেয়েছিল। কিন্তু তাদের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগে