ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন বা সিএএ কার্যকর করার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের ঘোষণাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে অন্তত ২৩৭টি আপিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার এই আপিল আবেদনগুলোর শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। ভারতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ এই আপিল আবেদনগুলোর শুনানি করবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রর একটি বেঞ্চ এই আবেদনগুলোর শুনানি করবেন। আজকের শুনানিতে মূলত সিএএ অসাংবিধানিক কি না, বিষয়টি প্রাধান্য পাবে।
সিএএ কার্যকর করার বিরুদ্ধে আপিলকারীদের মধ্যে আছে দক্ষিণ ভারতের রাজ্য কেরালার সরকার, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লীগ, কেরালাভিত্তিক আরও একটি রাজনৈতিক দল, ডেমোক্রেটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া, কংগ্রেসের নেতা জয়রাম রমেশ, তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মহুয়া মৈত্র এবং হায়দরাবাদের লোকসভা সদস্য ও অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি।
প্রায় চার বছর আগে এই আইন পাস করেছিল ভারত সরকার। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর বিতর্কিত এই আইন পাস হয়। এরপর সেই আইনে সম্মতিও দেন দেশটির রাষ্ট্রপতি। তবে বিভিন্ন সময়ে এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে তা থেকে পিছিয়ে আসে বিজেপি সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনের আগেই সিএএ কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হবে। সেটাই ঘটেছে।
ভারতে এখন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলে লোকসভার ভোট গ্রহণ শুরু হবে। এর আগে সিএএ কার্যকর করল ভারত। এই আইন অনুসারে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পারসি সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে ভারতে এসেছেন, এই আইনে তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
ভারতে সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন বা সিএএ কার্যকর করার বিরুদ্ধে কেন্দ্রীয় সরকারের ঘোষণাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে অন্তত ২৩৭টি আপিল করা হয়েছে। স্থানীয় সময় আজ মঙ্গলবার এই আপিল আবেদনগুলোর শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। ভারতের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ এই আপিল আবেদনগুলোর শুনানি করবেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মনোজ মিশ্রর একটি বেঞ্চ এই আবেদনগুলোর শুনানি করবেন। আজকের শুনানিতে মূলত সিএএ অসাংবিধানিক কি না, বিষয়টি প্রাধান্য পাবে।
সিএএ কার্যকর করার বিরুদ্ধে আপিলকারীদের মধ্যে আছে দক্ষিণ ভারতের রাজ্য কেরালার সরকার, ইন্ডিয়ান ইউনিয়ন মুসলিম লীগ, কেরালাভিত্তিক আরও একটি রাজনৈতিক দল, ডেমোক্রেটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া, কংগ্রেসের নেতা জয়রাম রমেশ, তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মহুয়া মৈত্র এবং হায়দরাবাদের লোকসভা সদস্য ও অল ইন্ডিয়া মজলিশ-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের প্রধান আসাদুদ্দিন ওয়াইসি।
প্রায় চার বছর আগে এই আইন পাস করেছিল ভারত সরকার। ২০১৯ সালের ১১ ডিসেম্বর বিতর্কিত এই আইন পাস হয়। এরপর সেই আইনে সম্মতিও দেন দেশটির রাষ্ট্রপতি। তবে বিভিন্ন সময়ে এই আইন কার্যকরের ঘোষণা দিয়ে তা থেকে পিছিয়ে আসে বিজেপি সরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনের আগেই সিএএ কার্যকরের ঘোষণা দেওয়া হবে। সেটাই ঘটেছে।
ভারতে এখন লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। ধারণা করা হচ্ছে, আগামী এপ্রিলে লোকসভার ভোট গ্রহণ শুরু হবে। এর আগে সিএএ কার্যকর করল ভারত। এই আইন অনুসারে, ২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান থেকে যেসব হিন্দু, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ, শিখ, জৈন ও পারসি সংখ্যালঘু সাম্প্রদায়িক নির্যাতন ও নিপীড়নের কারণে ভারতে এসেছেন, এই আইনে তাঁদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
১৫ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
৩ ঘণ্টা আগে