রাশিয়ার কাছ থেকে দেশটির তৈরি টি-৭২ মেইন ব্যাটল ট্যাংকের (এমবিটি) ইঞ্জিন কিনবে ভারত। এরই মধ্যে এই বিষয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষা পণ্য রপ্তানি সংস্থা রোসোবোরোনএক্সপোর্টের সঙ্গে ২৪৮ মিলিয়ন ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ২ হাজার ১৬১ কোটি রুপির চুক্তি সই করেছে নয়া দিল্লি।
এই ইঞ্জিনগুলো রাশিয়া থেকে এনে ভারতীয় প্রযুক্তিতে ট্যাংক উৎপাদন করা হবে দেশটি সেনাবাহিনীর জন্য। এই চুক্তির আওতায় এই ইঞ্জিনের প্রযুক্তিও স্থানান্তর করা হবে ভারতে। এই বিষয়টি ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের আওতায় স্থানীয় উৎপাদনকে সহায়তা করবে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো দেশীয় প্রতিরক্ষা নির্মাণে স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি করা।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চুক্তির মধ্যে ১ হাজার হর্সপাওয়ার ইঞ্জিনের সরবরাহ অন্তর্ভুক্ত আছে। চুক্তির আওতায় রোসোবোরোনএক্সপোর্ট থেকে ভারতের আর্মার্ড ভেহিক্যালস নিগম লিমিটেড, আভাদী—চেন্নাইতে প্রযুক্তি স্থানান্তর করা হবে। এই চুক্তি ট্যাংক ইঞ্জিনগুলোর ইন্টিগ্রেশন এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত উৎপাদনকে দেশীয়ভাবে সহজতর করবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের সঙ্গে সংগতি রেখে।
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আর্মার্ড কোরের প্রধান অস্ত্র এই টি-৭২ ট্যাংক। বর্তমানে এসব ট্যাংক যে ইঞ্জিন আছে তাতে ৭৮০ হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন আছে। ট্যাংকগুলোতে ১ হাজার হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন যুক্ত হলে যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাংকগুলোর গতিশীলতা এবং আক্রমণ সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটি সেনাবাহিনীর অপারেশনাল কার্যকারিতাকে শক্তিশালী করবে।
এই চুক্তি ভারত ও রাশিয়ার দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরক্ষা অংশীদারত্বকে তুলে ধরে। ২০০৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত রোসোবোরোনএক্সপোর্ট ভারতের সঙ্গে ৫০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি সই করেছে এবং রাশিয়া ভারতের কাছে মোট ৮০ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের বৃহত্তম আকাশ প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে রোসোবোরোনএক্সপোর্টের জেনারেল ডিরেক্টর আলেকজান্দর মিখিভ ভারতকে ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে রাশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সহযোগী এবং রোসোবোরোনএক্সপোর্টের অন্যতম প্রধান অংশীদার’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
এই আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে রাশিয়া ৫০০ টিরও বেশি প্রতিরক্ষা পণ্য প্রদর্শন করে। যার মধ্যে উন্নত বিমান, হেলিকপ্টার, ইঞ্জিন এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে সেখানে পঞ্চম প্রজন্মের সু-৫৭ যুদ্ধবিমান বিশেষভাবে নজর কাড়ে।
ভারত এখনো বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক এবং রাশিয়া দীর্ঘদিন দেশটির অন্যতম শীর্ষ সরবরাহকারী এবং প্রযুক্তিগত সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। বিশেষ করে সু-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান এবং ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের মতো উন্নত প্ল্যাটফর্মগুলো যৌথভাবে এগিয়ে নিচ্ছে দুই দেশ। ভারতের সামরিক সরঞ্জামের প্রায় ৬০ শতাংশই রাশিয়ায় উৎপাদিত।
এর আগে, গত শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি মস্কো সফর করেন উচ্চস্তরের আলোচনার জন্য। নয়া দিল্লির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দুই পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পর্যালোচনা করেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়গুলোতে পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়ে মতবিনিময় করেছে।
রাশিয়ার কাছ থেকে দেশটির তৈরি টি-৭২ মেইন ব্যাটল ট্যাংকের (এমবিটি) ইঞ্জিন কিনবে ভারত। এরই মধ্যে এই বিষয়ে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় প্রতিরক্ষা পণ্য রপ্তানি সংস্থা রোসোবোরোনএক্সপোর্টের সঙ্গে ২৪৮ মিলিয়ন ডলার বা ভারতীয় মুদ্রায় ২ হাজার ১৬১ কোটি রুপির চুক্তি সই করেছে নয়া দিল্লি।
এই ইঞ্জিনগুলো রাশিয়া থেকে এনে ভারতীয় প্রযুক্তিতে ট্যাংক উৎপাদন করা হবে দেশটি সেনাবাহিনীর জন্য। এই চুক্তির আওতায় এই ইঞ্জিনের প্রযুক্তিও স্থানান্তর করা হবে ভারতে। এই বিষয়টি ভারতের ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের আওতায় স্থানীয় উৎপাদনকে সহায়তা করবে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো দেশীয় প্রতিরক্ষা নির্মাণে স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি করা।
ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, চুক্তির মধ্যে ১ হাজার হর্সপাওয়ার ইঞ্জিনের সরবরাহ অন্তর্ভুক্ত আছে। চুক্তির আওতায় রোসোবোরোনএক্সপোর্ট থেকে ভারতের আর্মার্ড ভেহিক্যালস নিগম লিমিটেড, আভাদী—চেন্নাইতে প্রযুক্তি স্থানান্তর করা হবে। এই চুক্তি ট্যাংক ইঞ্জিনগুলোর ইন্টিগ্রেশন এবং লাইসেন্সপ্রাপ্ত উৎপাদনকে দেশীয়ভাবে সহজতর করবে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ উদ্যোগের সঙ্গে সংগতি রেখে।
দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর আর্মার্ড কোরের প্রধান অস্ত্র এই টি-৭২ ট্যাংক। বর্তমানে এসব ট্যাংক যে ইঞ্জিন আছে তাতে ৭৮০ হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন আছে। ট্যাংকগুলোতে ১ হাজার হর্সপাওয়ারের ইঞ্জিন যুক্ত হলে যুদ্ধক্ষেত্রে ট্যাংকগুলোর গতিশীলতা এবং আক্রমণ সক্ষমতা বৃদ্ধি করবে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এটি সেনাবাহিনীর অপারেশনাল কার্যকারিতাকে শক্তিশালী করবে।
এই চুক্তি ভারত ও রাশিয়ার দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরক্ষা অংশীদারত্বকে তুলে ধরে। ২০০৫ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত রোসোবোরোনএক্সপোর্ট ভারতের সঙ্গে ৫০ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি সই করেছে এবং রাশিয়া ভারতের কাছে মোট ৮০ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সরঞ্জাম সরবরাহ করেছে।
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের বৃহত্তম আকাশ প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে রোসোবোরোনএক্সপোর্টের জেনারেল ডিরেক্টর আলেকজান্দর মিখিভ ভারতকে ‘এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে রাশিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সহযোগী এবং রোসোবোরোনএক্সপোর্টের অন্যতম প্রধান অংশীদার’ হিসেবে বর্ণনা করেন।
এই আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা প্রদর্শনীতে রাশিয়া ৫০০ টিরও বেশি প্রতিরক্ষা পণ্য প্রদর্শন করে। যার মধ্যে উন্নত বিমান, হেলিকপ্টার, ইঞ্জিন এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে সেখানে পঞ্চম প্রজন্মের সু-৫৭ যুদ্ধবিমান বিশেষভাবে নজর কাড়ে।
ভারত এখনো বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক এবং রাশিয়া দীর্ঘদিন দেশটির অন্যতম শীর্ষ সরবরাহকারী এবং প্রযুক্তিগত সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। বিশেষ করে সু-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান এবং ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের মতো উন্নত প্ল্যাটফর্মগুলো যৌথভাবে এগিয়ে নিচ্ছে দুই দেশ। ভারতের সামরিক সরঞ্জামের প্রায় ৬০ শতাংশই রাশিয়ায় উৎপাদিত।
এর আগে, গত শুক্রবার ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি মস্কো সফর করেন উচ্চস্তরের আলোচনার জন্য। নয়া দিল্লির এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দুই পক্ষ দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক পর্যালোচনা করেছে এবং আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক বিষয়গুলোতে পারস্পরিক আগ্রহের বিষয়ে মতবিনিময় করেছে।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে