বলিউড অভিনেত্রী ও বিজেপি থেকে নির্বাচিত লোকসভা সদস্য কঙ্গনা রনৌতকে থাপ্পড় মারা সেই নারী কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার তাঁকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার করা হয় বলে একটি সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানিয়েছে।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, কৃষক আন্দোলনে অংশ নেওয়াদের অপমান করে বক্তব্য দেওয়ার কারণেই কঙ্গনা রনৌততে চড় মেরেছিলেন কুলবিন্দর কাউর নাম ওই নারী কনস্টেবল। তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি ভারতের সেন্ট্রাল সিকিউরিটি ফোর্সের কর্মী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলাও করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার হিমাচল প্রদেশের মাণ্ডি থেকে দিল্লি যাচ্ছিলেন কঙ্গনা। বেলা সাড়ে ৩টা নাগাদ হরিয়ানার চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে এ ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে কুলবিন্দরকে বলতে দেখা যাচ্ছে, ‘আমি চড় মেরেছি, কারণ উনি (কঙ্গনা) কৃষক আন্দোলনের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছিলেন। উনি বলেছিলেন, নারীরা ১০০ রুপির জন্য কৃষকদের প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন। উনি কি বসে ছিলেন? আমার মা কিন্তু প্রতিবাদে বসেছিলেন।’
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা রাজ্যের মধ্যে শাম্ভু সীমান্তসহ ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রান্তে টিকরি বা সিঙ্গু সীমানা থেকে বারবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল কৃষকদের ডাকা ‘দিল্লি চলো’ অভিযানের জেরে। আন্দোলনকারী কৃষকদের প্রতিহত করতে কংক্রিট ও লোহার ব্যারিকেড, জলকামান, ড্রোন ব্যবহার করে ছোড়া কাঁদানে গ্যাসের শেল ব্যবহার করা হয়। এই আন্দোলনের মূল দাবিগুলো ছিল ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আইনি নিশ্চয়তা (এমএসপি), কৃষিঋণ মওকুফ এবং স্বামীনাথন কমিশনের সমস্ত সুপারিশ বাস্তবায়ন, পুলিশ মামলা প্রত্যাহার এবং লাখিমপুর খেরি সহিংসতার শিকারদের জন্য ন্যায়বিচারের জন্য আইনি গ্যারান্টি ইত্যাদি।
তখন সেসব কৃষককে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছিলেন কঙ্গনা রনৌত। এক্সে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘যাঁরা এই সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থন করছেন বা উসকানি দিচ্ছেন, তাঁদের প্রত্যেককে জেলে পাঠানো উচিত। এর আগে এ ধরনের সন্ত্রাসের ভয়েই নাগরিকত্ব অধিকার আইন কার্যকর করা যায়নি। আমি নিশ্চিত, কৃষি আইনও এভাবেই আটকে যাবে। ভোট দিয়ে আমরা জাতীয়তাবাদী সরকার এনেছি ঠিকই। তবে শেষ পর্যন্ত প্রতিবারই জিতে যাচ্ছেন এই জাতীয়তাবাদ বিরোধীরাই।’
পুরুষ কৃষকদের পাশাপাশি নারীরাও সে সময় আন্দোলনে নেমেছিলেন। আর আন্দোলনরত নারীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। ‘নারীরা ১০০ রুপির জন্য কৃষকদের প্রতিবাদে যোগ দিয়েছেন’—অভিনেত্রীর এমন মন্তব্য সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল। থাপ্পড়সংক্রান্ত ঘটনার সূত্রপাত সেখান থেকেই। ঘটনার পর ওই নারী জওয়ানের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
বলিউড অভিনেত্রী ও বিজেপি থেকে নির্বাচিত লোকসভা সদস্য কঙ্গনা রনৌতকে থাপ্পড় মারা সেই নারী কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। পাশাপাশি তাঁকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার তাঁকে বরখাস্ত ও গ্রেপ্তার করা হয় বলে একটি সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভিকে জানিয়েছে।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, কৃষক আন্দোলনে অংশ নেওয়াদের অপমান করে বক্তব্য দেওয়ার কারণেই কঙ্গনা রনৌততে চড় মেরেছিলেন কুলবিন্দর কাউর নাম ওই নারী কনস্টেবল। তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি ভারতের সেন্ট্রাল সিকিউরিটি ফোর্সের কর্মী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে একটি মামলাও করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার হিমাচল প্রদেশের মাণ্ডি থেকে দিল্লি যাচ্ছিলেন কঙ্গনা। বেলা সাড়ে ৩টা নাগাদ হরিয়ানার চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে এ ঘটনা ঘটে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে ছড়িয়ে পড়া এক ভিডিওতে কুলবিন্দরকে বলতে দেখা যাচ্ছে, ‘আমি চড় মেরেছি, কারণ উনি (কঙ্গনা) কৃষক আন্দোলনের বিরুদ্ধে মন্তব্য করেছিলেন। উনি বলেছিলেন, নারীরা ১০০ রুপির জন্য কৃষকদের প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলেন। উনি কি বসে ছিলেন? আমার মা কিন্তু প্রতিবাদে বসেছিলেন।’
গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের পাঞ্জাব ও হরিয়ানা রাজ্যের মধ্যে শাম্ভু সীমান্তসহ ভারতের রাজধানী দিল্লির প্রান্তে টিকরি বা সিঙ্গু সীমানা থেকে বারবার উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল কৃষকদের ডাকা ‘দিল্লি চলো’ অভিযানের জেরে। আন্দোলনকারী কৃষকদের প্রতিহত করতে কংক্রিট ও লোহার ব্যারিকেড, জলকামান, ড্রোন ব্যবহার করে ছোড়া কাঁদানে গ্যাসের শেল ব্যবহার করা হয়। এই আন্দোলনের মূল দাবিগুলো ছিল ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের আইনি নিশ্চয়তা (এমএসপি), কৃষিঋণ মওকুফ এবং স্বামীনাথন কমিশনের সমস্ত সুপারিশ বাস্তবায়ন, পুলিশ মামলা প্রত্যাহার এবং লাখিমপুর খেরি সহিংসতার শিকারদের জন্য ন্যায়বিচারের জন্য আইনি গ্যারান্টি ইত্যাদি।
তখন সেসব কৃষককে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দিয়েছিলেন কঙ্গনা রনৌত। এক্সে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘যাঁরা এই সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থন করছেন বা উসকানি দিচ্ছেন, তাঁদের প্রত্যেককে জেলে পাঠানো উচিত। এর আগে এ ধরনের সন্ত্রাসের ভয়েই নাগরিকত্ব অধিকার আইন কার্যকর করা যায়নি। আমি নিশ্চিত, কৃষি আইনও এভাবেই আটকে যাবে। ভোট দিয়ে আমরা জাতীয়তাবাদী সরকার এনেছি ঠিকই। তবে শেষ পর্যন্ত প্রতিবারই জিতে যাচ্ছেন এই জাতীয়তাবাদ বিরোধীরাই।’
পুরুষ কৃষকদের পাশাপাশি নারীরাও সে সময় আন্দোলনে নেমেছিলেন। আর আন্দোলনরত নারীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। ‘নারীরা ১০০ রুপির জন্য কৃষকদের প্রতিবাদে যোগ দিয়েছেন’—অভিনেত্রীর এমন মন্তব্য সমালোচনার জন্ম দিয়েছিল। থাপ্পড়সংক্রান্ত ঘটনার সূত্রপাত সেখান থেকেই। ঘটনার পর ওই নারী জওয়ানের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
১৭ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩০ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে