অনলাইন ডেস্ক
বেঙ্গালুরুর ২৩ বছর বয়সী এক তরুণী। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মরত আছেন। বাসা থেকে কাজ অর্থাৎ, রিমোটলি কাজ করেন তিনি। তাঁর মাসিক খরচ ৭০ হাজার রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ টাকা) আর প্রতি মাসে সঞ্চয় করছেন ১ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা) করে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডিটে দেওয়া তাঁর এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। তাঁর এই পোস্ট রেডিটে ভাইরাল হয়ে উঠেছে।
ওই তরুণী একটি পোস্ট দিয়ে নিজের মাসিক খরচ ও জীবনযাত্রার বিবরণ তুলে ধরে লিখেছেন, তাঁর আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে মজা বা ব্যঙ্গ (রোস্ট) বা ‘বিচার’ করার জন্য। ২৩ বছর বয়সে তিনি তুলনামূলকভাবে বেশি খরচ করেও প্রতি মাসে দেড় লাখ টাকার মতো সঞ্চয় করছেন বিষয়টি রেডিট ব্যবহারকারীরা কীভাবে দেখছে তা জানার আগ্রহ থেকে এই পোস্ট করেন তিনি।
তরুণীটি পোস্টে জানান, তিনি বেঙ্গালুরুতে একা থাকেন এবং প্রতি মাসে তাঁর প্রায় ৭০ হাজার রুপি খরচ হয়।
‘আমি রিমোটলি কাজ করি’—এ কথা উল্লেখ করে তিনি লেখেন, আমার খরচের মধ্যে রয়েছে—ফ্ল্যাট ভাড়া ২৭ হাজার রুপি, খাবারের জন্য ১৫ হাজার রুপি, বাইরে খাওয়ার পেছনে ১০ হাজার রুপি, পানির বিল ৪৯৯ রুপি, বিদ্যুৎ বিল ৭০০ রুপি, নেটফ্লিক্স সাবস্ক্রিপশন ১৯৯ রুপি, ক্লাউডি প্রো ২ হাজার রুপি আর মা-বাবার জন্য উপহার বা কেনাকাটায় প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার রুপি।
তাঁর ভাষায়, ‘সঠিক পরিমাণ বলা মুশকিল, তবে সাধারণত ৭০ হাজার রুপির মতো খরচ হয় প্রতি মাসে। আর আমি প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ রুপি সঞ্চয় করি।’
২৩ বছর বয়সী তরুণী আরও বলেন, ‘আমি জানি, আমি চাইলে আরও ভালোভাবে সঞ্চয় করতে পারি, কিন্তু আমি আমার তরুণ বয়সে কষ্ট করে মনমতো খরচ না করে বাঁচতে চাই না।’
মদ্যপান, ধূমপান করা বা পার্টিতে যাওয়া হয় না উল্লেখ করে ওই তরুণী জানান, তিনি মা-বাবার জন্য খরচ করতে ভালোবাসেন। ভালো খাবার খুঁজে বের করাও তাঁর ভীষণ পছন্দ।
তাঁর এই পোস্টে আসা কমেন্টের পর অন্যদের আগ্রহ দেখে তিনি তাঁর চাকরি ও বেতন নিয়ে পোস্টে আরও তথ্য যুক্ত করেন। তিনি লেখেন, ‘যারা জিজ্ঞেস করছেন, কীভাবে আমি এই পর্যায়ে এলাম—প্রথমত, আমি বছরে একাধিকবার চাকরি বদলেছি, হাহা।’
অনেক রেডিট ব্যবহারকারী ভেবেছিলেন এই তরুণী ভারতের প্রথম সারির কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের, তাদের উদ্দেশ্যে তরুণী লেখেন, ‘আমি আইআইটি (ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) থেকে পড়িনি। আমি আসলে ভিআইটি (ভেলোর ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) থেকে পড়েছি। এটা বুঝতে হবে, আপনার কলেজের সঙ্গে আপনার আয়ের কোনো সম্পর্ক নেই।’
তাঁর পোস্টে কমেন্টে একজন মজা করে লেখেন, ‘তুমি যদি ২৩ বছর বয়সে দেড়-দুই লাখ কামাচ্ছো, তাহলে তুমিই বরং আমাদের রোস্ট করো।’
আরেকজন প্রশ্ন তোলেন, ‘২৭ হাজার টাকায় ১ বিএইচকে ভাড়া, তাও আবার রিমোট কাজ করার সময়? কেন?’
আরেক রেডিট ব্যবহারকারী তরুণীর প্রশংসা করে বলেন, ‘যতক্ষণ তুমি নিজের মানসিক শান্তির জন্য খরচ করছো, মা–বাবাকে খুশি রাখছো এবং খরচের চেয়ে বেশি সঞ্চয় করছো—ততক্ষণ তুমি একদম ঠিক পথেই আছো।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘সত্যিই দারুণ ব্যাপার—ভালো খাবারে খরচ করছো, মা–বাবার যত্ন নিচ্ছো, নিরাপদ পরিবেশে ভালো বাড়িতে থাকছো এবং তার পরেও মাসে ১ লাখ রুপি সেভ করছো...এটা এক কথায় অসাধারণ!’
এক ব্যবহারকারী বলেন, ‘তুমি আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি সঞ্চয় করছো। কেউ যদি তোমাকে বিচার করে বা ভুল বলে, সে নিঃসন্দেহে বোকা। আমি এখানে কোনো ভুল দেখতে পাচ্ছি না।’
বেঙ্গালুরুর ২৩ বছর বয়সী এক তরুণী। তথ্যপ্রযুক্তি খাতে কর্মরত আছেন। বাসা থেকে কাজ অর্থাৎ, রিমোটলি কাজ করেন তিনি। তাঁর মাসিক খরচ ৭০ হাজার রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ টাকা) আর প্রতি মাসে সঞ্চয় করছেন ১ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা) করে। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম রেডিটে দেওয়া তাঁর এক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি। তাঁর এই পোস্ট রেডিটে ভাইরাল হয়ে উঠেছে।
ওই তরুণী একটি পোস্ট দিয়ে নিজের মাসিক খরচ ও জীবনযাত্রার বিবরণ তুলে ধরে লিখেছেন, তাঁর আর্থিক সিদ্ধান্ত নিয়ে মজা বা ব্যঙ্গ (রোস্ট) বা ‘বিচার’ করার জন্য। ২৩ বছর বয়সে তিনি তুলনামূলকভাবে বেশি খরচ করেও প্রতি মাসে দেড় লাখ টাকার মতো সঞ্চয় করছেন বিষয়টি রেডিট ব্যবহারকারীরা কীভাবে দেখছে তা জানার আগ্রহ থেকে এই পোস্ট করেন তিনি।
তরুণীটি পোস্টে জানান, তিনি বেঙ্গালুরুতে একা থাকেন এবং প্রতি মাসে তাঁর প্রায় ৭০ হাজার রুপি খরচ হয়।
‘আমি রিমোটলি কাজ করি’—এ কথা উল্লেখ করে তিনি লেখেন, আমার খরচের মধ্যে রয়েছে—ফ্ল্যাট ভাড়া ২৭ হাজার রুপি, খাবারের জন্য ১৫ হাজার রুপি, বাইরে খাওয়ার পেছনে ১০ হাজার রুপি, পানির বিল ৪৯৯ রুপি, বিদ্যুৎ বিল ৭০০ রুপি, নেটফ্লিক্স সাবস্ক্রিপশন ১৯৯ রুপি, ক্লাউডি প্রো ২ হাজার রুপি আর মা-বাবার জন্য উপহার বা কেনাকাটায় প্রতি মাসে প্রায় ১০ হাজার রুপি।
তাঁর ভাষায়, ‘সঠিক পরিমাণ বলা মুশকিল, তবে সাধারণত ৭০ হাজার রুপির মতো খরচ হয় প্রতি মাসে। আর আমি প্রতি মাসে প্রায় ১ লাখ রুপি সঞ্চয় করি।’
২৩ বছর বয়সী তরুণী আরও বলেন, ‘আমি জানি, আমি চাইলে আরও ভালোভাবে সঞ্চয় করতে পারি, কিন্তু আমি আমার তরুণ বয়সে কষ্ট করে মনমতো খরচ না করে বাঁচতে চাই না।’
মদ্যপান, ধূমপান করা বা পার্টিতে যাওয়া হয় না উল্লেখ করে ওই তরুণী জানান, তিনি মা-বাবার জন্য খরচ করতে ভালোবাসেন। ভালো খাবার খুঁজে বের করাও তাঁর ভীষণ পছন্দ।
তাঁর এই পোস্টে আসা কমেন্টের পর অন্যদের আগ্রহ দেখে তিনি তাঁর চাকরি ও বেতন নিয়ে পোস্টে আরও তথ্য যুক্ত করেন। তিনি লেখেন, ‘যারা জিজ্ঞেস করছেন, কীভাবে আমি এই পর্যায়ে এলাম—প্রথমত, আমি বছরে একাধিকবার চাকরি বদলেছি, হাহা।’
অনেক রেডিট ব্যবহারকারী ভেবেছিলেন এই তরুণী ভারতের প্রথম সারির কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের, তাদের উদ্দেশ্যে তরুণী লেখেন, ‘আমি আইআইটি (ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) থেকে পড়িনি। আমি আসলে ভিআইটি (ভেলোর ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি) থেকে পড়েছি। এটা বুঝতে হবে, আপনার কলেজের সঙ্গে আপনার আয়ের কোনো সম্পর্ক নেই।’
তাঁর পোস্টে কমেন্টে একজন মজা করে লেখেন, ‘তুমি যদি ২৩ বছর বয়সে দেড়-দুই লাখ কামাচ্ছো, তাহলে তুমিই বরং আমাদের রোস্ট করো।’
আরেকজন প্রশ্ন তোলেন, ‘২৭ হাজার টাকায় ১ বিএইচকে ভাড়া, তাও আবার রিমোট কাজ করার সময়? কেন?’
আরেক রেডিট ব্যবহারকারী তরুণীর প্রশংসা করে বলেন, ‘যতক্ষণ তুমি নিজের মানসিক শান্তির জন্য খরচ করছো, মা–বাবাকে খুশি রাখছো এবং খরচের চেয়ে বেশি সঞ্চয় করছো—ততক্ষণ তুমি একদম ঠিক পথেই আছো।’
আরেকজন মন্তব্য করেন, ‘সত্যিই দারুণ ব্যাপার—ভালো খাবারে খরচ করছো, মা–বাবার যত্ন নিচ্ছো, নিরাপদ পরিবেশে ভালো বাড়িতে থাকছো এবং তার পরেও মাসে ১ লাখ রুপি সেভ করছো...এটা এক কথায় অসাধারণ!’
এক ব্যবহারকারী বলেন, ‘তুমি আয়ের ৫০ শতাংশের বেশি সঞ্চয় করছো। কেউ যদি তোমাকে বিচার করে বা ভুল বলে, সে নিঃসন্দেহে বোকা। আমি এখানে কোনো ভুল দেখতে পাচ্ছি না।’
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে