নাম সুনীল পাতিল হলেও ইন্টারনেটে ‘ডলি চাইওয়ালা’ নামেই তিনি পরিচিত। বিল গেটসের একটি ভিডিওর সূত্র ধরে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় এই ব্যক্তি। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতের একটি এলাকায় বিল গেটসকে চা পরিবেশন করছেন ওই ব্যক্তি। পরে তাঁকে নিয়ে আরও অসংখ্য ভাইরাল ভিডিও তৈরি হয়। এর ফলে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও বিপুল পরিচিতি রয়েছে ডলির।
বিপুল পরিচিতির কারণেই সম্প্রতি ডলিকে কুয়েতের একটি অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন দেশটির এক ফুড ভ্লগার। এ নিয়ে পরে ডলির সঙ্গে তিনি যোগাযোগও করেছিলেন। ডলির সঙ্গে সে সময় তাঁর কী কথা হয়েছিল সেই সম্পর্কে এবার চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন সেই ভ্লগার।
কুয়েতের সেই ভ্লগার ইনস্টাগ্রামে ‘আকফুডভ্লগ’ (akfoodvlogg) নামে একটি হ্যান্ডেল পরিচালনা করেন। কুয়েতি পডকাস্টার তৈয়ব ফখরুদ্ধনের সঙ্গে একটি কথোপকথনে ওই ভ্লগার দাবি করেছেন—ডলির এখন একজন ম্যানেজারও রয়েছে। আর অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি ২ হাজার কুয়েতি দিনার (ভারতীয় মুদ্রায় পাঁচ লাখ রুপি) দাবি করেছেন। শুধু তাই নয়, নিজের এবং সঙ্গে থাকা কর্মীদের থাকার জন্য চার বা পাঁচ তারকা হোটেলও দাবি করেছেন তিনি।
ভ্লগার বলেন, ‘যা হোক, আমি ডলি চাইওয়ালাকে ফোন করেছি কারণ আমি তাকে কুয়েতে ডাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লোকটির অনেক চাহিদা এবং আমাকে বেচেও এত টাকা হবে না।’
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুয়েতি ওই ভ্লগারের পডকাস্ট কথোপকথনের ভিডিওটি ২ কোটি ১০ লাখের বেশি ভিউ হয়েছে। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়ারও সৃষ্টি করেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘তাকে (ডলি) দোষ দেওয়ার কিছু নেই, বন্ধু। আপনি শুধু তার নাম নেওয়ার মাধ্যমে এক মিলিয়ন ভিউ পেয়ে গেছেন। সে মার্কেটিংয়ে খুব ভালো।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এই লোকটি একদিনে ২ হাজার কুয়েতি ডিনার আয় করে! এই আয় করতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদেরও এক মাস লাগে।’
তৃতীয় আরেকজন ফুড ভ্লগারেরই সমালোচনা করে লিখেছেন, ‘তিনি ভেবেছিলেন, ডলি যেহেতু ভারতীয়, তাই তাঁকে শোষণ করা যাবে। আমি বলতে চাইছি, ফোর-ফাইফ স্টার হোটেলে থাকতে চাওয়াটা কোনো চাহিদা নয়, আপনি যখন কাউকে অন্য দেশ থেকে আমন্ত্রণ জানাবেন, তখন তাঁকে সেই রকম হোটেলে রাখা একটি মৌলিক সৌজন্য।’
নাম সুনীল পাতিল হলেও ইন্টারনেটে ‘ডলি চাইওয়ালা’ নামেই তিনি পরিচিত। বিল গেটসের একটি ভিডিওর সূত্র ধরে বিশ্বজুড়ে সুপরিচিত মুখ হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় এই ব্যক্তি। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ভারতের একটি এলাকায় বিল গেটসকে চা পরিবেশন করছেন ওই ব্যক্তি। পরে তাঁকে নিয়ে আরও অসংখ্য ভাইরাল ভিডিও তৈরি হয়। এর ফলে দেশের গণ্ডি পেরিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতেও বিপুল পরিচিতি রয়েছে ডলির।
বিপুল পরিচিতির কারণেই সম্প্রতি ডলিকে কুয়েতের একটি অনুষ্ঠানে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন দেশটির এক ফুড ভ্লগার। এ নিয়ে পরে ডলির সঙ্গে তিনি যোগাযোগও করেছিলেন। ডলির সঙ্গে সে সময় তাঁর কী কথা হয়েছিল সেই সম্পর্কে এবার চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন সেই ভ্লগার।
কুয়েতের সেই ভ্লগার ইনস্টাগ্রামে ‘আকফুডভ্লগ’ (akfoodvlogg) নামে একটি হ্যান্ডেল পরিচালনা করেন। কুয়েতি পডকাস্টার তৈয়ব ফখরুদ্ধনের সঙ্গে একটি কথোপকথনে ওই ভ্লগার দাবি করেছেন—ডলির এখন একজন ম্যানেজারও রয়েছে। আর অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি ২ হাজার কুয়েতি দিনার (ভারতীয় মুদ্রায় পাঁচ লাখ রুপি) দাবি করেছেন। শুধু তাই নয়, নিজের এবং সঙ্গে থাকা কর্মীদের থাকার জন্য চার বা পাঁচ তারকা হোটেলও দাবি করেছেন তিনি।
ভ্লগার বলেন, ‘যা হোক, আমি ডলি চাইওয়ালাকে ফোন করেছি কারণ আমি তাকে কুয়েতে ডাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু লোকটির অনেক চাহিদা এবং আমাকে বেচেও এত টাকা হবে না।’
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কুয়েতি ওই ভ্লগারের পডকাস্ট কথোপকথনের ভিডিওটি ২ কোটি ১০ লাখের বেশি ভিউ হয়েছে। ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়ারও সৃষ্টি করেছে। একজন মন্তব্য করেছেন, ‘তাকে (ডলি) দোষ দেওয়ার কিছু নেই, বন্ধু। আপনি শুধু তার নাম নেওয়ার মাধ্যমে এক মিলিয়ন ভিউ পেয়ে গেছেন। সে মার্কেটিংয়ে খুব ভালো।’
আরেকজন লিখেছেন, ‘এই লোকটি একদিনে ২ হাজার কুয়েতি ডিনার আয় করে! এই আয় করতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদেরও এক মাস লাগে।’
তৃতীয় আরেকজন ফুড ভ্লগারেরই সমালোচনা করে লিখেছেন, ‘তিনি ভেবেছিলেন, ডলি যেহেতু ভারতীয়, তাই তাঁকে শোষণ করা যাবে। আমি বলতে চাইছি, ফোর-ফাইফ স্টার হোটেলে থাকতে চাওয়াটা কোনো চাহিদা নয়, আপনি যখন কাউকে অন্য দেশ থেকে আমন্ত্রণ জানাবেন, তখন তাঁকে সেই রকম হোটেলে রাখা একটি মৌলিক সৌজন্য।’
‘এই লোক বলেন এক কথা, করেন ঠিক আরেকটা’—মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলবেন কি না, তা নিয়ে যখন ব্যাপক গুঞ্জন; তখনই এ মন্তব্য করেন এক রাজনৈতিক ভাষ্যকার। ট্রাম্পের কাজকর্মের ধরন সম্পর্কে তাঁর এ কথায় একমত লোকের অভাব হবে না, তা ভরসা নিয়েই বলা যায়। আর জনমনের সেই ধারণা সত্যি
২০ মিনিট আগেইরানের ফোরদো পরমাণু স্থাপনার মূল কার্যক্রম চলত পাহাড়ের ৮০ থেকে ৯০ মিটার নিচে। ইরানের কোম শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে এই স্থাপনার অবস্থান। বলা হয়ে থাকে, ইরানের ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণের মূল কার্যক্রম চলত এ কেন্দ্রে। এটি ছাড়াও শনিবার দিবাগত রাতে আরও দুটি পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে মার্কিন বাহিনী।
২৭ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্র থেকে সরাসরি ইরানে গিয়ে হামলা চালাল বি-টু বোমারু বিমান। দেশটির মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করে গত শনিবার দিবাগত রাতে ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় এই বিমান। এর মধ্য দিয়ে নতুন করে আলোচনায় এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বহরে থাকা অন্যতম সেরা বোমারু বিমানটি।
৩১ মিনিট আগেইরানের ফোরদো, নাতাঞ্জ ও ইস্পাহানে তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্রে গত শনিবার দিবাগত রাতে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এরপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, খুব সফলভাবে অভিযানটি পরিচালিত হয়েছে। তবে ইরানের দাবি, মার্কিন বোমায় পারমাণবিক কেন্দ্রগুলোর খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।
৩৫ মিনিট আগে