দ্য ওয়্যার
ভারতের শাসক দল বিজেপির কর্ণাটক শাখার অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডল থেকে আজ শুক্রবার (২৩ মে) একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে। তবে ছবিটি প্রকাশের পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ছবিটিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে একটি সমাধির ওপর ফুলকপি ধরে থাকতে দেখা যায়, যেখানে লেখা আছে ‘RIP Naxalism’ (নকশালবাদের আত্মার শান্তি হোক)। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা ছিল ‘LOL সালাম, কমরেড’—যা কমিউনিস্টদের ব্যবহৃত ‘লাল সালাম’ বা ‘রেড স্যালুট’-এর একটি বিদ্রূপ।
এই পোস্টটি ছিল সিপিআইয়ের (এমএল) একটি প্রেস বিবৃতির প্রতিক্রিয়া, যেখানে তারা ‘অপারেশন কাগার’-এর নিন্দা জানিয়েছিল। তেলেঙ্গানা ও ছত্তিশগড়ের ঘন পাহাড়ি জঙ্গলে পরিচালিত এই যৌথ সামরিক অভিযানে ২৭ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। সিপিআই (এমএল) এই ঘটনাকে ‘মাওবাদী কর্মী ও আদিবাসীদের ঠান্ডা মাথার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড’ বলে নিন্দা জানিয়েছে। দলটির বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অমিত শাহের এই পোস্টটি প্রমাণ করে যে ‘রাষ্ট্র নকশাল দমনের নামে আদিবাসীদের বিরুদ্ধে করপোরেট শোষণ ও সামরিকীকরণের প্রতিবাদ দমনের মাধ্যমে বিচারবহির্ভূত অভিযান চালাচ্ছে’।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মাওবাদী যোদ্ধাদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে ১১ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন। একই সময়ে নিরাপত্তা বাহিনী অন্তত ৬ হাজার ১৬০ জন মাওবাদী যোদ্ধাকে হত্যা করেছে বলে পুলিশ ও মাওবাদী উভয় সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিজেপি কর্ণাটকের এই পোস্টে ফুলকপির উপস্থিতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের হতবাক করেছে। কারণ, ফুলকপির ব্যবহার অনলাইনে মুসলিম গণহত্যাকে উসকে দেওয়ার একটি অনানুষ্ঠানিক প্রতীক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সম্প্রতি বিভিন্ন আইনের কারণে অনলাইনে ঋণাত্মক বক্তব্যের পরিবর্তে এই ধরনের প্রতীকী ছবির ব্যবহার বেড়েছে। বিশেষত, নাগপুরের সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের পর বিজেপি সমর্থক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মধ্যে এ ধরনের প্রতীকী ছবির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
এ ছাড়া এই প্রতীকী ছবিটি ১৯৮৯ সালের ভাগলপুর মুসলিমবিরোধী দাঙ্গার সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়, যেখানে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় প্রায় এক হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল (যার মধ্যে মুসলমান ছিল ৯০০ জনের মতো)। এর পাশাপাশি বিহারের লগাইন গ্রামে ১১০ জন মুসলিমকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীকালে তাদের একটি খামারে পুঁতে ফেলা হয়েছিল এবং সেই মৃতদেহের ওপর ফুলকপির চারা রোপণ করা হয়েছিল বলেও জানা যায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই প্রসঙ্গটি উগ্র জাতীয়তাবাদী হিন্দুদের (বিজেপির মদদে) দ্বারা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। অনেক কট্টর হিন্দুত্ববাদী (ট্র্যাডিশনাল হিন্দুইজমে বিশ্বাসী-ট্র্যাডস) তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বায়োতে নিজেদের ‘ফুলকপি চাষি’ হিসেবেও উল্লেখ করছেন।
এই হিন্দুত্ববাদী চরমপন্থীদের একটি অংশই হলো ‘ট্র্যাডস’। এরা নিজেদের ‘ট্র্যাডিশনাল ফাইটার’ ভাবেন এবং বিজেপির মূলধারার (উগ্র ডানপন্থী) রাজনীতিকেও ‘নরম’ মনে করেন। তাদের মতে, প্রধানমন্ত্রী মোদিও মুসলিমদের বিরুদ্ধে ততটা কঠোর নন এবং তিনি দলিতদের ‘তোষণ’ করছেন। ২০২২ সালে ‘সুল্লি ডিল’-কাণ্ডে হাজারো মুসলিম নারীর ছবি অনলাইনে ‘নিলামে’ তোলা হয়েছিল—সেই ঘটনাতেও এই ট্র্যাডসদের সম্পৃক্ততা উঠে আসে।
আগে বিজেপি এই ধরনের চরমপন্থী ইঙ্গিত ও ট্র্যাডস সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকলেও সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারে এসব অনেকটাই সাধারণ হয়ে উঠেছে। গত এক বছরে, এই ধরনের প্রতীকী চিত্রগুলো মূলধারার হিন্দুত্ববাদী শব্দকোষে আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে মুসলিমদের লক্ষ্য করে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে বিজেপি কিছু কার্টুন/মিম পোস্ট করেছে। যেমন—২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণার সময় ‘পেপে দ্য ফ্রগ’ নামে একটি ছবিতে গেরুয়া পোশাকে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে দেখানো হয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালে, গুজরাট বিজেপির অফিশিয়াল হ্যান্ডল থেকে ‘সত্যমেব জয়তে’ ক্যাপশন দিয়ে একটি কার্টুন শেয়ার করা হয়েছিল, যেখানে এক ডজন টুপি পরা দাড়িওয়ালা ও সাদা কুর্তা পরিহিত ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার মুখে এক্স কর্তৃপক্ষ পোস্টটি সরিয়ে নেয়। বিজেপি সে সময় দাবি করেছিল, তারা কোনো নির্দিষ্ট ধর্মকে লক্ষ্য করে এটি করেনি। তাদের দাবি, এটা ছিল ২০০৬ সালের আহমেদাবাদ বিস্ফোরণে দায়ী সন্ত্রাসীদের প্রতীকী দণ্ডাদেশ।
ভারতের শাসক দল বিজেপির কর্ণাটক শাখার অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডল থেকে আজ শুক্রবার (২৩ মে) একটি ছবি পোস্ট করা হয়েছে। তবে ছবিটি প্রকাশের পরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। ছবিটিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে একটি সমাধির ওপর ফুলকপি ধরে থাকতে দেখা যায়, যেখানে লেখা আছে ‘RIP Naxalism’ (নকশালবাদের আত্মার শান্তি হোক)। পোস্টটির ক্যাপশনে লেখা ছিল ‘LOL সালাম, কমরেড’—যা কমিউনিস্টদের ব্যবহৃত ‘লাল সালাম’ বা ‘রেড স্যালুট’-এর একটি বিদ্রূপ।
এই পোস্টটি ছিল সিপিআইয়ের (এমএল) একটি প্রেস বিবৃতির প্রতিক্রিয়া, যেখানে তারা ‘অপারেশন কাগার’-এর নিন্দা জানিয়েছিল। তেলেঙ্গানা ও ছত্তিশগড়ের ঘন পাহাড়ি জঙ্গলে পরিচালিত এই যৌথ সামরিক অভিযানে ২৭ জন মাওবাদী নিহত হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা দাবি করেছেন। সিপিআই (এমএল) এই ঘটনাকে ‘মাওবাদী কর্মী ও আদিবাসীদের ঠান্ডা মাথার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড’ বলে নিন্দা জানিয়েছে। দলটির বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, অমিত শাহের এই পোস্টটি প্রমাণ করে যে ‘রাষ্ট্র নকশাল দমনের নামে আদিবাসীদের বিরুদ্ধে করপোরেট শোষণ ও সামরিকীকরণের প্রতিবাদ দমনের মাধ্যমে বিচারবহির্ভূত অভিযান চালাচ্ছে’।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০০০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মাওবাদী যোদ্ধাদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর সংঘর্ষে ১১ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য নিহত হয়েছেন। একই সময়ে নিরাপত্তা বাহিনী অন্তত ৬ হাজার ১৬০ জন মাওবাদী যোদ্ধাকে হত্যা করেছে বলে পুলিশ ও মাওবাদী উভয় সূত্র জানিয়েছে।
তবে বিজেপি কর্ণাটকের এই পোস্টে ফুলকপির উপস্থিতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীদের হতবাক করেছে। কারণ, ফুলকপির ব্যবহার অনলাইনে মুসলিম গণহত্যাকে উসকে দেওয়ার একটি অনানুষ্ঠানিক প্রতীক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সম্প্রতি বিভিন্ন আইনের কারণে অনলাইনে ঋণাত্মক বক্তব্যের পরিবর্তে এই ধরনের প্রতীকী ছবির ব্যবহার বেড়েছে। বিশেষত, নাগপুরের সাম্প্রদায়িক সংঘর্ষের পর বিজেপি সমর্থক রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মধ্যে এ ধরনের প্রতীকী ছবির ব্যবহার ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
এ ছাড়া এই প্রতীকী ছবিটি ১৯৮৯ সালের ভাগলপুর মুসলিমবিরোধী দাঙ্গার সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়, যেখানে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় প্রায় এক হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল (যার মধ্যে মুসলমান ছিল ৯০০ জনের মতো)। এর পাশাপাশি বিহারের লগাইন গ্রামে ১১০ জন মুসলিমকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীকালে তাদের একটি খামারে পুঁতে ফেলা হয়েছিল এবং সেই মৃতদেহের ওপর ফুলকপির চারা রোপণ করা হয়েছিল বলেও জানা যায়।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই প্রসঙ্গটি উগ্র জাতীয়তাবাদী হিন্দুদের (বিজেপির মদদে) দ্বারা পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। অনেক কট্টর হিন্দুত্ববাদী (ট্র্যাডিশনাল হিন্দুইজমে বিশ্বাসী-ট্র্যাডস) তাদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বায়োতে নিজেদের ‘ফুলকপি চাষি’ হিসেবেও উল্লেখ করছেন।
এই হিন্দুত্ববাদী চরমপন্থীদের একটি অংশই হলো ‘ট্র্যাডস’। এরা নিজেদের ‘ট্র্যাডিশনাল ফাইটার’ ভাবেন এবং বিজেপির মূলধারার (উগ্র ডানপন্থী) রাজনীতিকেও ‘নরম’ মনে করেন। তাদের মতে, প্রধানমন্ত্রী মোদিও মুসলিমদের বিরুদ্ধে ততটা কঠোর নন এবং তিনি দলিতদের ‘তোষণ’ করছেন। ২০২২ সালে ‘সুল্লি ডিল’-কাণ্ডে হাজারো মুসলিম নারীর ছবি অনলাইনে ‘নিলামে’ তোলা হয়েছিল—সেই ঘটনাতেও এই ট্র্যাডসদের সম্পৃক্ততা উঠে আসে।
আগে বিজেপি এই ধরনের চরমপন্থী ইঙ্গিত ও ট্র্যাডস সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকলেও সাম্প্রতিক নির্বাচনী প্রচারে এসব অনেকটাই সাধারণ হয়ে উঠেছে। গত এক বছরে, এই ধরনের প্রতীকী চিত্রগুলো মূলধারার হিন্দুত্ববাদী শব্দকোষে আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে মুসলিমদের লক্ষ্য করে। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে বিজেপি কিছু কার্টুন/মিম পোস্ট করেছে। যেমন—২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণার সময় ‘পেপে দ্য ফ্রগ’ নামে একটি ছবিতে গেরুয়া পোশাকে প্রধানমন্ত্রী মোদিকে মুসলিমদের বিরুদ্ধে দেখানো হয়েছে।
এর আগে ২০২২ সালে, গুজরাট বিজেপির অফিশিয়াল হ্যান্ডল থেকে ‘সত্যমেব জয়তে’ ক্যাপশন দিয়ে একটি কার্টুন শেয়ার করা হয়েছিল, যেখানে এক ডজন টুপি পরা দাড়িওয়ালা ও সাদা কুর্তা পরিহিত ব্যক্তিকে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীকালে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার মুখে এক্স কর্তৃপক্ষ পোস্টটি সরিয়ে নেয়। বিজেপি সে সময় দাবি করেছিল, তারা কোনো নির্দিষ্ট ধর্মকে লক্ষ্য করে এটি করেনি। তাদের দাবি, এটা ছিল ২০০৬ সালের আহমেদাবাদ বিস্ফোরণে দায়ী সন্ত্রাসীদের প্রতীকী দণ্ডাদেশ।
দক্ষিণ কোরিয়ায় এখন স্টারবাকসের কাপেও রাজনীতি ঢুকে পড়েছে। দেশজুড়ে স্টারবাকসের যেকোনো শাখায় গিয়ে আপনি চাইলে ‘লিঁ জে-মিউং’ বা ‘কিম মুন-সু’ নাম দিয়ে কফি অর্ডার করতে পারবেন না—কারণ এটি এখন নিষিদ্ধ। দেশটির আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে ঘিরে স্টারবাকস ঘোষণা দিয়েছে, তারা নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে ছয় প্রেসিডেন্ট
১৪ মিনিট আগেইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভসহ অন্য শহরগুলোতে রাশিয়া এক রাতে ৩৬৭টি ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এটিই এখন পর্যন্ত চলমান যুদ্ধের সবচেয়ে বড় বিমান হামলা। ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এতে অন্তত ১২ জন নিহত এবং কয়েক ডজন মানুষ আহত হয়েছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেপশ্চিমা দেশগুলোতে আইভিএফ পদ্ধতিতে গর্ভধারণ বেশ প্রচলিত। তাই স্পার্ম ডোনেশন বা শুক্রাণু দান করাও হয়ে উঠেছে সাধারণ ঘটনা। এবার বিশেষ এই পদ্ধতিতে সন্তান জন্মদানই কাল হলো ৬৭ পরিবারের। শুক্রাণু দাতার শরীরে বিরল জিনগত সমস্যার কারণে ক্যানসারের ঝুঁকিতে রয়েছে ৬৭ শিশু।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্কের নিয়ন্ত্রণাধীন রকেট প্রস্তুতকারক সংস্থা স্পেসএক্সের একটি মহাকাশযানের কারণে সৃষ্ট তীব্র শব্দের কম্পনের কারণে পুরো ক্যালিফোর্নিয়াই যেন ভূমিকম্পের মতো কেঁপে উঠেছিল। মূলত রকেটটি মহাশূন্য থেকে ক্যালিফোর্নিয়ার বায়ুমণ্ডলে পুনরায় প্রবেশের সময় সনিক বুম তৈরি করায় এমনটা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে