ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মীয় স্থাপনায় যেসব হামলা হচ্ছে, তা পৃথিবীকে নরক বানানোর ষড়যন্ত্র। যারা এই হামলা করছে তাদের বংশধর ও উত্তরসূরিরা ধ্বংস হয়ে যাবে। গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, সনাতন ধর্ম মানবতার রক্ষাকবচ এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার মূল চাবিকাঠি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় পীঠাধীশ্বর শ্রীধরাচার্য মহারাজের এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী বলেন, ‘যদি মানবতাকে রক্ষা করতে হয়, তাহলে একমাত্র উপায় হলো সনাতন ধর্মকে সম্মান করা। যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদ থাকে, তবে বিশ্বের সবাই নিরাপদ থাকবে।’
যোগী আদিত্যনাথ আরও বলেন, ‘সনাতন ধর্মের সুরক্ষা শুধু ভারতের আধ্যাত্মিক পরিচয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি বৈশ্বিকভাবে মানবতার কল্যাণের জন্যও অত্যাবশ্যক। এটা আমাদের সৌভাগ্য যে, আমাদের দেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উন্নত, বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় যোগী আদিত্যনাথ হিন্দু ধর্মের উপাসনালয়গুলোর ওপর হামলার নিন্দা করেন। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশেও একই ধরনের হামলা সংঘটিত হচ্ছে বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে কী হচ্ছে, তা দেখুন। এর আগে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে কী ঘটেছিল? আমি জানতে চাই, কারা ছিল সেই লোক, যারা দেশের সনাতন ধর্মের গৌরবময় স্থানগুলো ধ্বংস করেছে এবং কেন তারা এটি করেছে?’
বাংলাদেশে হিন্দুধর্মীয় স্থাপনাগুলোর ওপর আক্রমণের প্রসঙ্গ টেনে আদিত্যনাথ এটিকে ‘পৃথিবীকে নরক বানানোর ষড়যন্ত্র’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘এই বর্বর কাজগুলো—হোক সেটা অযোধ্যার রাম জন্মভূমি, মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি কিংবা সাম্ভালের হরিহর ভূমিতে—এই মন্দিরগুলো ধ্বংস, অপবিত্র বা কলুষিত করে। তবে যারা এই মন্দিরগুলো অপবিত্র করেছে, তাদের বংশধর ও উত্তরসূরি ধ্বংস হয়ে যাবে।’ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এ সময় আবারও বলেন, সনাতন ধর্মই একমাত্র উপায়, যা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
অযোধ্যা ধামে ‘অষ্টোত্তরশত-১০৮ শ্রীমদ্ভাগবত পাঠ, পঞ্চনারায়ণ মহাযজ্ঞেও’ অংশ নেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই পঞ্চনারায়ণ মহাযজ্ঞ পরিবেশের পরিশুদ্ধি, ভারতের সুরক্ষা এবং সনাতন ধর্ম সংরক্ষণের ভিত্তি হয়ে উঠুক এবং সব ভারতবাসী ও সনাতন ধর্মের অনুসারীরা এর পূণ্যলাভ করুন।’
এর আগে, ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরটি উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৯ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ের পর ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদের এই জমি হিন্দুদের কাছে জমি হস্তান্তর করা হয়।
ভারতের উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশে হিন্দু ধর্মীয় স্থাপনায় যেসব হামলা হচ্ছে, তা পৃথিবীকে নরক বানানোর ষড়যন্ত্র। যারা এই হামলা করছে তাদের বংশধর ও উত্তরসূরিরা ধ্বংস হয়ে যাবে। গতকাল শুক্রবার এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, সনাতন ধর্ম মানবতার রক্ষাকবচ এবং বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার মূল চাবিকাঠি।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অযোধ্যায় পীঠাধীশ্বর শ্রীধরাচার্য মহারাজের এক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যোগী বলেন, ‘যদি মানবতাকে রক্ষা করতে হয়, তাহলে একমাত্র উপায় হলো সনাতন ধর্মকে সম্মান করা। যদি সনাতন ধর্ম নিরাপদ থাকে, তবে বিশ্বের সবাই নিরাপদ থাকবে।’
যোগী আদিত্যনাথ আরও বলেন, ‘সনাতন ধর্মের সুরক্ষা শুধু ভারতের আধ্যাত্মিক পরিচয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নয়, এটি বৈশ্বিকভাবে মানবতার কল্যাণের জন্যও অত্যাবশ্যক। এটা আমাদের সৌভাগ্য যে, আমাদের দেশ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উন্নত, বিকশিত ভারতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।’
এ সময় যোগী আদিত্যনাথ হিন্দু ধর্মের উপাসনালয়গুলোর ওপর হামলার নিন্দা করেন। পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশেও একই ধরনের হামলা সংঘটিত হচ্ছে বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে কী হচ্ছে, তা দেখুন। এর আগে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে কী ঘটেছিল? আমি জানতে চাই, কারা ছিল সেই লোক, যারা দেশের সনাতন ধর্মের গৌরবময় স্থানগুলো ধ্বংস করেছে এবং কেন তারা এটি করেছে?’
বাংলাদেশে হিন্দুধর্মীয় স্থাপনাগুলোর ওপর আক্রমণের প্রসঙ্গ টেনে আদিত্যনাথ এটিকে ‘পৃথিবীকে নরক বানানোর ষড়যন্ত্র’ বলে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, ‘এই বর্বর কাজগুলো—হোক সেটা অযোধ্যার রাম জন্মভূমি, মথুরার কৃষ্ণ জন্মভূমি কিংবা সাম্ভালের হরিহর ভূমিতে—এই মন্দিরগুলো ধ্বংস, অপবিত্র বা কলুষিত করে। তবে যারা এই মন্দিরগুলো অপবিত্র করেছে, তাদের বংশধর ও উত্তরসূরি ধ্বংস হয়ে যাবে।’ উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এ সময় আবারও বলেন, সনাতন ধর্মই একমাত্র উপায়, যা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
অযোধ্যা ধামে ‘অষ্টোত্তরশত-১০৮ শ্রীমদ্ভাগবত পাঠ, পঞ্চনারায়ণ মহাযজ্ঞেও’ অংশ নেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই পঞ্চনারায়ণ মহাযজ্ঞ পরিবেশের পরিশুদ্ধি, ভারতের সুরক্ষা এবং সনাতন ধর্ম সংরক্ষণের ভিত্তি হয়ে উঠুক এবং সব ভারতবাসী ও সনাতন ধর্মের অনুসারীরা এর পূণ্যলাভ করুন।’
এর আগে, ২০২৪ সালের ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম জন্মভূমি মন্দিরটি উদ্বোধন করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২০১৯ সালে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের এক রায়ের পর ঐতিহাসিক বাবরি মসজিদের এই জমি হিন্দুদের কাছে জমি হস্তান্তর করা হয়।
এদিন রাখিবন্ধন উপলক্ষে ভারতের গুরুগ্রামভিত্তিক ১২ বছরের পুরোনো কুইক-কমার্স কোম্পানি ব্লিংকিট, যা শহুরে মধ্যবিত্তের কেনাকাটার ধরন বদলে দিয়েছে, সেখানে কার্ল মার্ক্স ও ফ্রেডরিক এঙ্গেলস রচিত ‘দ্য কমিউনিস্ট মেনিফেস্টো’ সত্যজিৎ রায়ের ফেলুদা সমগ্রের প্রথম খণ্ডের সঙ্গে ‘গিফট ফর সিস্টার্স’ বা ‘বোনদের...
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করার অভিযোগে গত কয়েক মাসে ২০ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। দেশটির বিচার বিভাগ আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, এদের প্রতি কোনো দয়া দেখানো হবে না এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হবে।
৮ ঘণ্টা আগেইউক্রেন এক বিন্দু পিছপা হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। আজ শনিবার ভোরে তিনি বলেছেন, ইউক্রেনীয়রা তাদের জমি দখলদারদের হাতে তুলে দেবে না। এক ইঞ্চিও না।
৯ ঘণ্টা আগেগত বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে একাধিক পোস্ট করে স্বামীর প্রতি সহানুভূতি দেখানোর আহ্বান জানান আবির। তাঁর স্বামীর সাজা ঘোষণার কয়েক দিন পর এই পোস্ট করেন তিনি। পাকিস্তানে বসবাসরত আবিরের ইনস্টাগ্রাম ও টিকটক মিলিয়ে অনুসারী রয়েছে ৫ লাখের বেশি।
১০ ঘণ্টা আগে