ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশিত প্রতিবেদনের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে দিল্লি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন ‘অজ্ঞতাপ্রসূত মন্তব্য’ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বলে অভিহিত করেছে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়ে সরাসরি অনুসিদ্ধান্তমূলক কোনো মন্তব্য করা হয়নি। প্রতিবেদনে ভারতের বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘দেশটিতে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের ওপর হামলা, হত্যা, এবং ভীতি প্রদর্শনের মতো ঘটনা বছরজুড়েই ঘটেছে। এর মধ্যে গোহত্যা বা গরুর মাংস বেচাকেনার অভিযোগের ভিত্তিতে অহিন্দুদের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও নজরদারির ঘটনাও অন্তর্ভুক্ত ছিল।’
এ প্রতিবেদনের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ২০২১ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং ভারত প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার অজ্ঞতাপ্রসূত মন্তব্য আমলে নিয়েছি। এটি খুবই দুঃখজনক যে—আন্তর্জাতিক সম্পর্কেও এখন ভোট ব্যাংক রাজনীতির চর্চা হয়। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি—এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্র এড়িয়ে চলুক।’
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, ‘আমরা স্বাভাবিকভাবেই একটি বহুত্ববাদী সমাজ। ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং মানবাধিকারকে মূল্যায়ন করে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় নিয়মিত আমাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো তুলে ধরেছি। যার মধ্যে রয়েছে, বর্ণবাদী এবং জাতি বিদ্বেষ অনুপ্রাণিত আক্রমণ, ঘৃণাবাদ এবং সশস্ত্র সহিংসতার মতো বিষয়গুলো রয়েছে।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ২০২১ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, ভারতে ২০২১ সালজুড়েই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা, হত্যা, সশস্ত্র আক্রমণ এবং ভয় দেখানোসহ বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা হরণের বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
ভারতে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রকাশিত প্রতিবেদনের কড়া প্রতিবাদ জানিয়েছে দিল্লি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদন ‘অজ্ঞতাপ্রসূত মন্তব্য’ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বলে অভিহিত করেছে ভারতের পররাষ্ট্র দপ্তর।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার প্রতিবেদনে ভারতের ধর্মীয় স্বাধীনতার বিষয়ে সরাসরি অনুসিদ্ধান্তমূলক কোনো মন্তব্য করা হয়নি। প্রতিবেদনে ভারতের বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘দেশটিতে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের ওপর হামলা, হত্যা, এবং ভীতি প্রদর্শনের মতো ঘটনা বছরজুড়েই ঘটেছে। এর মধ্যে গোহত্যা বা গরুর মাংস বেচাকেনার অভিযোগের ভিত্তিতে অহিন্দুদের বিরুদ্ধে আক্রমণ ও নজরদারির ঘটনাও অন্তর্ভুক্ত ছিল।’
এ প্রতিবেদনের বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ২০২১ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা বিষয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদন এবং ভারত প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার অজ্ঞতাপ্রসূত মন্তব্য আমলে নিয়েছি। এটি খুবই দুঃখজনক যে—আন্তর্জাতিক সম্পর্কেও এখন ভোট ব্যাংক রাজনীতির চর্চা হয়। আমরা আহ্বান জানাচ্ছি—এমন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি যুক্তরাষ্ট্র এড়িয়ে চলুক।’
অরিন্দম বাগচি আরও বলেন, ‘আমরা স্বাভাবিকভাবেই একটি বহুত্ববাদী সমাজ। ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা এবং মানবাধিকারকে মূল্যায়ন করে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় নিয়মিত আমাদের উদ্বেগের বিষয়গুলো তুলে ধরেছি। যার মধ্যে রয়েছে, বর্ণবাদী এবং জাতি বিদ্বেষ অনুপ্রাণিত আক্রমণ, ঘৃণাবাদ এবং সশস্ত্র সহিংসতার মতো বিষয়গুলো রয়েছে।’
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত ২০২১ সালের আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়, ভারতে ২০২১ সালজুড়েই ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা, হত্যা, সশস্ত্র আক্রমণ এবং ভয় দেখানোসহ বিভিন্নভাবে হয়রানি করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বিশ্বজুড়ে ধর্মীয় স্বাধীনতা হরণের বিষয়ে আলোকপাত করা হয়েছে।
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে