ভারতের মিজোরাম রাজ্য সরকার দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন স্থান থেকে আশ্রয় নেওয়া সব শরণার্থীকে একটি স্থানে স্থানান্তরিত করার পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি তাদের সবাইকে একত্র করারও উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে, ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশিও এই কেন্দ্রে আশ্রয় পাবে বলে জানিয়েছেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক পরামর্শদাতা লালমুয়ানপুয়া পুন্তে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার লালমুয়ানপুয়া পুন্তে দক্ষিণ মিজোরামের লংট্লাই জেলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠক করেন। যেখানে আলোচনা করা হয়, জেলাটিতে আশ্রয় নেওয়া ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শরণার্থীকে এই শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় দেওয়া হবে।
বৈঠকে পুন্তে বলেন, শরণার্থীদের কোনো একটি জায়গায় বসবাস এবং যখন-তখন যত্রতত্র স্থানান্তরের বিরুদ্ধে নিয়মাবলি তৈরি করা উচিত। যাতে, তারা ইচ্ছেমতো স্থান পরিবর্তন করতে না পারে। তিনি আরও বলেন, সরকার শরণার্থীদের একত্র করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, যাতে তারা বিভিন্ন গ্রামে ছড়িয়ে না থাকে এবং প্রশাসনিক সুবিধা সহজ হয়।
এই পরিকল্পনা সরকারের জন্য শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা প্রদান আরও সুবিধাজনকভাবে করতে সাহায্য করবে, বলেন পুন্তে। তিনি আরও জানান, সরকার পরিকল্পনা করছে—বাংলাদেশের চট্টগ্রাম পাহাড়ি অঞ্চলের ২ হাজার ১৪ শরণার্থীকে—যারা বর্তমানে লংট্লাই জেলার বিভিন্ন গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে—নির্দিষ্ট চারটি গ্রামে স্থানান্তরিত করার।
লংট্লাই জেলার উপকমিশনার শিবা গোপাল রেড্ডি জানান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের সীমানায় অবস্থিত এই জেলায় বর্তমানে ৬ হাজার ৩০ জন মিয়ানমারের শরণার্থী, মণিপুরের অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির শিকার ৮৪ জন এবং ২ হাজার ১৪ বাংলাদেশি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে।
এর আগে, মিজো যুব সমিতি (ওয়াইএমএ), রাজ্যের বৃহত্তম নাগরিক সমাজ সংস্থা যৌথভাবে রাজ্য সরকারকে একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা গঠনের আহ্বান জানায়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে শরণার্থীদের জন্য একটি নির্দিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন উল্লেখযোগ্য। এই আশ্রয়কেন্দ্রে ৪২ হাজার শরণার্থী এবং অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের সঠিকভাবে আশ্রয় দেওয়া হবে।
রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মতে, বর্তমানে রাজ্যের ১১টি জেলায় ৩৩ হাজারের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক আশ্রয় নিয়েছেন। যার মধ্যে ১২ হাজার ৫৭২ জন শিশু। এ ছাড়া, মণিপুরে জাতিগত দাঙ্গার শিকার হয়ে ৭ হাজার ৭৫৬ জন মিজোরামের বিভিন্ন অংশে আশ্রয় নিয়েছে।
ভারতের মিজোরাম রাজ্য সরকার দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন স্থান থেকে আশ্রয় নেওয়া সব শরণার্থীকে একটি স্থানে স্থানান্তরিত করার পরিকল্পনা করছে। পাশাপাশি তাদের সবাইকে একত্র করারও উদ্যোগ নিয়েছে। এর ফলে, ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশিও এই কেন্দ্রে আশ্রয় পাবে বলে জানিয়েছেন মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রীর রাজনৈতিক পরামর্শদাতা লালমুয়ানপুয়া পুন্তে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত বৃহস্পতিবার লালমুয়ানপুয়া পুন্তে দক্ষিণ মিজোরামের লংট্লাই জেলার কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠক করেন। যেখানে আলোচনা করা হয়, জেলাটিতে আশ্রয় নেওয়া ২ হাজারের বেশি বাংলাদেশি শরণার্থীকে এই শরণার্থীশিবিরে আশ্রয় দেওয়া হবে।
বৈঠকে পুন্তে বলেন, শরণার্থীদের কোনো একটি জায়গায় বসবাস এবং যখন-তখন যত্রতত্র স্থানান্তরের বিরুদ্ধে নিয়মাবলি তৈরি করা উচিত। যাতে, তারা ইচ্ছেমতো স্থান পরিবর্তন করতে না পারে। তিনি আরও বলেন, সরকার শরণার্থীদের একত্র করার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, যাতে তারা বিভিন্ন গ্রামে ছড়িয়ে না থাকে এবং প্রশাসনিক সুবিধা সহজ হয়।
এই পরিকল্পনা সরকারের জন্য শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা প্রদান আরও সুবিধাজনকভাবে করতে সাহায্য করবে, বলেন পুন্তে। তিনি আরও জানান, সরকার পরিকল্পনা করছে—বাংলাদেশের চট্টগ্রাম পাহাড়ি অঞ্চলের ২ হাজার ১৪ শরণার্থীকে—যারা বর্তমানে লংট্লাই জেলার বিভিন্ন গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে—নির্দিষ্ট চারটি গ্রামে স্থানান্তরিত করার।
লংট্লাই জেলার উপকমিশনার শিবা গোপাল রেড্ডি জানান, মিয়ানমার ও বাংলাদেশের সীমানায় অবস্থিত এই জেলায় বর্তমানে ৬ হাজার ৩০ জন মিয়ানমারের শরণার্থী, মণিপুরের অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুতির শিকার ৮৪ জন এবং ২ হাজার ১৪ বাংলাদেশি শরণার্থীকে আশ্রয় দিয়েছে।
এর আগে, মিজো যুব সমিতি (ওয়াইএমএ), রাজ্যের বৃহত্তম নাগরিক সমাজ সংস্থা যৌথভাবে রাজ্য সরকারকে একটি সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা গঠনের আহ্বান জানায়। তারই পরিপ্রেক্ষিতে শরণার্থীদের জন্য একটি নির্দিষ্ট আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন উল্লেখযোগ্য। এই আশ্রয়কেন্দ্রে ৪২ হাজার শরণার্থী এবং অভ্যন্তরীণ বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের সঠিকভাবে আশ্রয় দেওয়া হবে।
রাজ্য স্বরাষ্ট্র দপ্তরের মতে, বর্তমানে রাজ্যের ১১টি জেলায় ৩৩ হাজারের বেশি মিয়ানমারের নাগরিক আশ্রয় নিয়েছেন। যার মধ্যে ১২ হাজার ৫৭২ জন শিশু। এ ছাড়া, মণিপুরে জাতিগত দাঙ্গার শিকার হয়ে ৭ হাজার ৭৫৬ জন মিজোরামের বিভিন্ন অংশে আশ্রয় নিয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, রাশিয়ার দখলে থাকা ইউক্রেনের কিছু এলাকা ফেরত আনার চেষ্টা করবেন তিনি। আগামী শুক্রবার আলাস্কায় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে তাঁর বৈঠক হওয়ার কথা। এক সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেছেন, ‘রাশিয়া ইউক্রেনের মূল ভূমির বড় অংশ দখল করেছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিউইয়র্কের লং আইল্যান্ডের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত মনটক এলাকাটি একসময় ছিল শান্তশিষ্ট ছেলেদের একটি গ্রাম। এখন অবশ্য তা রূপ নিয়েছে বিলাসবহুল ছুটি কাটানোর কেন্দ্রস্থলে। সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সারদের ভিড় এবং জমজমাট রাতের জীবন এলাকাটির পুরোনো চেহারা দ্রুত বদলে দিচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেএভারেস্টের ভিড় কমাতে নেপাল সরকার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলের দুর্গম ও অনাবিষ্কৃত আরও ৯৭টি শৃঙ্গ পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, নতুন উদ্যোগের ফলে এভারেস্টের ওপর চাপ কমবে এবং পর্যটন থেকে আয় দূরবর্তী দরিদ্র অঞ্চলেও পৌঁছাবে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি থেকে গৃহহীন মানুষদের উচ্ছেদ করতে কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রতিরক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তার বরাতে জানা গেছে, আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাজধানীতে কয়েক শ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য মোতায়েনের প্রস্তুতি নিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী।
৭ ঘণ্টা আগে