নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সহজে ছাড়ছে না বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। জমির বিরোধে জেরবার ৮৯ বছর বয়সী এ অর্থনীতিবিদ। জমির স্বত্ব নিয়ে বেশ কয়েকবার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। এবার তাঁকে উচ্ছেদের নোটিশ ধরিয়ে দেওয়া হলো।
পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ রোববারই শান্তিনিকতনে অমর্ত্য সেনের বাড়ি ‘প্রতীচী’র ঠিকানায় চিঠি পৌঁছে গেছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ২৯ মার্চ অমর্ত্য সেন অথবা তাঁর প্রতিনিধি যেন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অ্যাডমিশন বিল্ডিংয়ের কনফারেন্স হলে উপস্থিত থাকেন। সেখানেই জমির বিরোধ নিয়ে শুনানি হবে।
বিশ্বভারতীর ওই চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, অমর্ত্য সেন বিশ্বভারতীর ১৩ ডেসিমেল (শতাংশ) জমি দখল করে রেখেছেন। আইন অনুযায়ী তাঁকে কেন ওই জমি থেকে উচ্ছেদ করা হবে না—তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ওই এক টুকরো জমি নিয়ে অমর্ত্য সেনের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের বিরোধ বহু দিনের। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দ্বারস্থও হয়েছেন। একাধিকবার শুনানি ও বৈঠক হয়েছে। কিন্তু কোনো মীমাংসা হয়নি।
কয়েক দিন আগে বাবা আশুতোষ সেনের পরিবর্তে জমির ইজাদার হিসেবে নিজের নাম নথিভুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন অমর্ত্য সেন। বোলপুর ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে এ নিয়ে শুনানি ছিল। সেখানে অমর্ত্য সেন এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবীরাও ছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ শুনানির পরও বিষয়টি অমীমাংসিতই থেকে গেছে।
কিছু দিন আগে শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন অমর্ত্য সেন। সে সময়ই তাঁকে চিঠি পাঠায় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে বলা হয়, শিগগির ১৩ ডেসিমেল জমি বিশ্ববিদ্যালয়কে ফেরত দিতে হবে। তখন ওই নোটিশ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা হয়।
তবে অমর্ত্য সেন দাবি করেন, ওই বাড়ির জমির একটা অংশ বিশ্বভারতীর থেকে ইজারা নেওয়া, কিছু অংশ কেনা। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সত্য গোপন করছে।
ওই সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শান্তিনিকেতনে গিয়ে অমর্ত্য সেনের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁর হাতে জমির পরিমাপ-সংক্রান্ত কাগজপত্র তুলে দেন। নিজেই ভূমি ও ভূমি রাজস্ব (বিএলআরও) অফিসে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। এরপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে লক্ষ্য করে বলেন, ‘এভাবে মানুষকে অপমান করা যায় না।’ প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন মুখ্যমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, অমর্ত্য সেন বরাবরই নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের কঠোর সমালোচক। প্রকাশ্যেই সমালোচনা করেন তিনি। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ। ক্ষোভের কথা প্রকাশ্যে একাধিকবার বলেছেনও তাঁরা। অনেকে ধারণা করেন, বিশ্বভারতীর জমি নিয়ে এই ঝামেলার মূলেও সেটি!
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেনকে সহজে ছাড়ছে না বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। জমির বিরোধে জেরবার ৮৯ বছর বয়সী এ অর্থনীতিবিদ। জমির স্বত্ব নিয়ে বেশ কয়েকবার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। এবার তাঁকে উচ্ছেদের নোটিশ ধরিয়ে দেওয়া হলো।
পশ্চিমবঙ্গের আনন্দবাজার পত্রিকার অনলাইন সংস্করণের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ রোববারই শান্তিনিকতনে অমর্ত্য সেনের বাড়ি ‘প্রতীচী’র ঠিকানায় চিঠি পৌঁছে গেছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, ২৯ মার্চ অমর্ত্য সেন অথবা তাঁর প্রতিনিধি যেন বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অ্যাডমিশন বিল্ডিংয়ের কনফারেন্স হলে উপস্থিত থাকেন। সেখানেই জমির বিরোধ নিয়ে শুনানি হবে।
বিশ্বভারতীর ওই চিঠিতে দাবি করা হয়েছে, অমর্ত্য সেন বিশ্বভারতীর ১৩ ডেসিমেল (শতাংশ) জমি দখল করে রেখেছেন। আইন অনুযায়ী তাঁকে কেন ওই জমি থেকে উচ্ছেদ করা হবে না—তার কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে।
বিশ্বভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ওই এক টুকরো জমি নিয়ে অমর্ত্য সেনের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের বিরোধ বহু দিনের। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দ্বারস্থও হয়েছেন। একাধিকবার শুনানি ও বৈঠক হয়েছে। কিন্তু কোনো মীমাংসা হয়নি।
কয়েক দিন আগে বাবা আশুতোষ সেনের পরিবর্তে জমির ইজাদার হিসেবে নিজের নাম নথিভুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন অমর্ত্য সেন। বোলপুর ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে এ নিয়ে শুনানি ছিল। সেখানে অমর্ত্য সেন এবং বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনজীবীরাও ছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ শুনানির পরও বিষয়টি অমীমাংসিতই থেকে গেছে।
কিছু দিন আগে শান্তিনিকেতনে এসেছিলেন অমর্ত্য সেন। সে সময়ই তাঁকে চিঠি পাঠায় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে বলা হয়, শিগগির ১৩ ডেসিমেল জমি বিশ্ববিদ্যালয়কে ফেরত দিতে হবে। তখন ওই নোটিশ নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা হয়।
তবে অমর্ত্য সেন দাবি করেন, ওই বাড়ির জমির একটা অংশ বিশ্বভারতীর থেকে ইজারা নেওয়া, কিছু অংশ কেনা। কিন্তু কর্তৃপক্ষ সত্য গোপন করছে।
ওই সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শান্তিনিকেতনে গিয়ে অমর্ত্য সেনের সঙ্গে দেখা করেন। তাঁর হাতে জমির পরিমাপ-সংক্রান্ত কাগজপত্র তুলে দেন। নিজেই ভূমি ও ভূমি রাজস্ব (বিএলআরও) অফিসে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। এরপর বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে লক্ষ্য করে বলেন, ‘এভাবে মানুষকে অপমান করা যায় না।’ প্রয়োজনে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেন মুখ্যমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, অমর্ত্য সেন বরাবরই নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন বিজেপি সরকারের কঠোর সমালোচক। প্রকাশ্যেই সমালোচনা করেন তিনি। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের বিজেপি নেতারা তাঁর ওপর ক্ষুব্ধ। ক্ষোভের কথা প্রকাশ্যে একাধিকবার বলেছেনও তাঁরা। অনেকে ধারণা করেন, বিশ্বভারতীর জমি নিয়ে এই ঝামেলার মূলেও সেটি!
ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২৬ মিনিট আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
১ ঘণ্টা আগেজম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর ভারত এবং পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে। দুই দেশের বাণিজ্য বন্ধ। কূটনীতিকদের প্রত্যাহার করা হয়েছে। সিন্দু পানি বণ্টন চুক্তি স্থগিত করেছে ভারত, অপর দিকে সিমলা চুক্তি স্থগিত করেছে পাকিস্তান।
৩ ঘণ্টা আগে