ভারতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে সরব হয়ে উঠেছে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির বিরোধী দলগুলো। প্রার্থী বাছাই নিয়ে দেন–দরবার চলছে দলগুলোর মধ্যে। এরই মধ্যে বিজেপি বিরোধী শিবির থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ওঠে এসেছে শারদ পাওয়ারের নাম। দলের সাবেক এই নেতাকে সমর্থন দেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে কংগ্রেসের তরফ থেকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকে প্রার্থী বাছাই নিয়ে আলোচনা চলছে। এ ক্ষেত্রে উঠে এসেছে সাবেক কংগ্রেস নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শারদ পাওয়ারের নাম।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার ইঙ্গিত দিয়েছে, তাঁরা শারদ পাওয়ারকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করছে। গত বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা মল্লিকার্জুন খাগড়ে শারদ পাওয়ারের সঙ্গে মুম্বাইয়ে বৈঠক করেছেন। একই ইস্যুতে সমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যে খাগড়ে বৈঠক করেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধভ ঠাকরে এবং তামিল নাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্তালিনের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
মল্লিকার্জুন খাগড়ে টেলিফোনে আলাপ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও। তাঁকে বিরোধী দলগুলোর একটি সভায়ও আলোচনা করার জন্য ডাকা হয়েছে। দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে আগামী বুধবার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে কৌশল নির্ধারণেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছে।
তবে ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির নেতা শারদ পাওয়ার এখনো এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
কেবল কংগ্রেস নয়, শারদ পাওয়ারকে বিবেচনায় রাখছে দিল্লি ও পাঞ্জাবে ক্ষমতাসীন দল আম আদমি পার্টি–এএপি। এরই মধ্যে দলটির নেতা সঞ্জয় সিং শারদ পাওয়ারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
শারদ পাওয়ার ভারতের জ্যেষ্ঠ ও প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে ভারতীয় রাজনীতিতে ভাঙা–গড়ার কারিগর বলা হয়। তিনি কেন্দ্রীয় এবং আঞ্চলিক রাজনীতিতে বেশ কিছু জোট গড়ার এবং ভাঙার সফল কারিগর ছিলেন।
উল্লেখ্য, ভারতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৮ জুন।
ভারতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে সরব হয়ে উঠেছে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টি–বিজেপির বিরোধী দলগুলো। প্রার্থী বাছাই নিয়ে দেন–দরবার চলছে দলগুলোর মধ্যে। এরই মধ্যে বিজেপি বিরোধী শিবির থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে ওঠে এসেছে শারদ পাওয়ারের নাম। দলের সাবেক এই নেতাকে সমর্থন দেওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া গেছে কংগ্রেসের তরফ থেকে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী জুলাইয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকে প্রার্থী বাছাই নিয়ে আলোচনা চলছে। এ ক্ষেত্রে উঠে এসেছে সাবেক কংগ্রেস নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শারদ পাওয়ারের নাম।
ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস এরই মধ্যে বেশ কয়েকবার ইঙ্গিত দিয়েছে, তাঁরা শারদ পাওয়ারকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে বিবেচনা করছে। গত বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় নেতা মল্লিকার্জুন খাগড়ে শারদ পাওয়ারের সঙ্গে মুম্বাইয়ে বৈঠক করেছেন। একই ইস্যুতে সমর্থন আদায়ের উদ্দেশ্যে খাগড়ে বৈঠক করেছেন মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধভ ঠাকরে এবং তামিল নাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্তালিনের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
মল্লিকার্জুন খাগড়ে টেলিফোনে আলাপ করেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেও। তাঁকে বিরোধী দলগুলোর একটি সভায়ও আলোচনা করার জন্য ডাকা হয়েছে। দিল্লির কনস্টিটিউশন ক্লাবে আগামী বুধবার আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে কৌশল নির্ধারণেই এই বৈঠক ডাকা হয়েছে।
তবে ন্যাশনালিস্ট কংগ্রেস পার্টির নেতা শারদ পাওয়ার এখনো এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেননি।
কেবল কংগ্রেস নয়, শারদ পাওয়ারকে বিবেচনায় রাখছে দিল্লি ও পাঞ্জাবে ক্ষমতাসীন দল আম আদমি পার্টি–এএপি। এরই মধ্যে দলটির নেতা সঞ্জয় সিং শারদ পাওয়ারের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
শারদ পাওয়ার ভারতের জ্যেষ্ঠ ও প্রবীণ রাজনীতিবিদদের মধ্যে অন্যতম। তাঁকে ভারতীয় রাজনীতিতে ভাঙা–গড়ার কারিগর বলা হয়। তিনি কেন্দ্রীয় এবং আঞ্চলিক রাজনীতিতে বেশ কিছু জোট গড়ার এবং ভাঙার সফল কারিগর ছিলেন।
উল্লেখ্য, ভারতের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৮ জুন।
ভারতের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার বলেছেন, পাকিস্তান কোনো উত্তেজনা বাড়ানোর পদক্ষেপ নেবে না, তবে ভারত উসকানি দিলে তার দাঁতভাঙা জবাব দেবে।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পরিষদ (এনএসএবি) পুনর্গঠন করেছে ভারত সরকার। সংবাদ সংস্থা এএনআই জানিয়েছে, দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইংয়ের (র) সাবেক প্রধান অলোক জোশীকে নতুন চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআজ থেকে ৫০ বছর আগে, ১৯৭৫ সালের ৩০ এপ্রিল কমিউনিস্ট বাহিনীর হাতে দক্ষিণ ভিয়েতনামের রাজধানী সাইগনের পতনের মধ্য দিয়ে ভিয়েতনাম যুদ্ধের অবসান হয়েছিল। কিন্তু লাখ লাখ মানুষ আজও সেই যুদ্ধের রাসায়নিক উত্তরাধিকার, এজেন্ট অরেঞ্জের ভয়াবহ পরিণতির সঙ্গে প্রতিদিন লড়াই করছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের প্রথম তিন মাসে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমেছে। এ সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নতুন এক বাণিজ্য কৌশল বাস্তবায়ন করার চেষ্টা করেছেন। তাঁর দাবি, বিশ্বজুড়ে শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে। কিন্তু বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এমন
৪ ঘণ্টা আগে