মুসলিম বিশ্বের কঠোর আপত্তির মুখে ঔপন্যাসিক সালমান রুশদির ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ ভারত ও বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৮ সালে রাজীব গান্ধী সরকার ভারতে এই বই বিক্রি নিষিদ্ধ করে। তবে এখন আবার বইটি কিছু বইয়ের দোকানে পাওয়া যাচ্ছে।
গত নভেম্বরে দিল্লি হাইকোর্ট ওই নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এর বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ করার আদেশ দেন। কারণ হিসেবে বলা হয়, সরকার ১৯৮৮ সালের ৫ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে নিষেধাজ্ঞাটি কার্যকর হয়নি।
এদিকে আদালতের এই আদেশের প্রতিবাদ জানিয়েছে অল ইন্ডিয়া ভারত মজলিশ-এ-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম)। বেশ কয়েকটি মুসলিম সংগঠনের সঙ্গে মিলে সালমান রুশদির বিতর্কিত বই ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ ভারতীয় বইয়ের দোকানে ফিরে আসার নিন্দা জানিয়েছে। তারা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বইটির ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের আবেদন জানিয়েছে।
মুম্বাইয়ের সাবেক এআইএমআইএম বিধায়ক, ওয়ারিশ পাঠান, বইটির বিক্রি পুনরায় শুরু হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই বইটি প্রায় চার দশক আগে প্রকাশিত হয়েছিল এবং নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এটি ভারতে আবারও ফিরে এসেছে। প্রকাশের সময় এটি আপত্তিকর বিষয়বস্তুর কারণে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছিল, যা আমি ভাষায় বর্ণনা করতে পারব না। এটি একটি বৈশ্বিক বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং সালমান রুশদির নিজেও এর জন্য সহিংস প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছিলেন।’
বইটির ফিরে আসাকে উসকানিমূলক কাজ বলে অভিহিত করে ওয়ারিশ পাঠান অতীতের প্রতিবাদগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মুম্বাইতে মানুষ প্রতিবাদ করেছিল এবং কিছু মুসলিম যুবক পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিল। এখন দিল্লি হাইকোর্ট নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন, আমরা সরকারের কাছে আবেদন করছি, উচ্চতর আদালতে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদন করার জন্য। মানুষের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে উসকানি রোধ করতে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করা আবশ্যক।’
পাঠান আরও অভিযোগ করেন, রামগিরি মহারাজের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, যিনি নবী মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই মন্তব্য সত্ত্বেও, এখনো তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
উল্লেখ্য, রামগিরি মহারাজের ওই মন্তব্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশেও প্রতিবাদ হয়েছে।
মুসলিম বিশ্বের কঠোর আপত্তির মুখে ঔপন্যাসিক সালমান রুশদির ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ ভারত ও বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশে নিষিদ্ধ করা হয়। ১৯৮৮ সালে রাজীব গান্ধী সরকার ভারতে এই বই বিক্রি নিষিদ্ধ করে। তবে এখন আবার বইটি কিছু বইয়ের দোকানে পাওয়া যাচ্ছে।
গত নভেম্বরে দিল্লি হাইকোর্ট ওই নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে করা এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এর বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ করার আদেশ দেন। কারণ হিসেবে বলা হয়, সরকার ১৯৮৮ সালের ৫ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আনুষ্ঠানিক প্রজ্ঞাপন দিতে ব্যর্থ হয়েছে। ফলে নিষেধাজ্ঞাটি কার্যকর হয়নি।
এদিকে আদালতের এই আদেশের প্রতিবাদ জানিয়েছে অল ইন্ডিয়া ভারত মজলিশ-এ-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম)। বেশ কয়েকটি মুসলিম সংগঠনের সঙ্গে মিলে সালমান রুশদির বিতর্কিত বই ‘দ্য স্যাটানিক ভার্সেস’ ভারতীয় বইয়ের দোকানে ফিরে আসার নিন্দা জানিয়েছে। তারা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বইটির ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের আবেদন জানিয়েছে।
মুম্বাইয়ের সাবেক এআইএমআইএম বিধায়ক, ওয়ারিশ পাঠান, বইটির বিক্রি পুনরায় শুরু হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই বইটি প্রায় চার দশক আগে প্রকাশিত হয়েছিল এবং নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এটি ভারতে আবারও ফিরে এসেছে। প্রকাশের সময় এটি আপত্তিকর বিষয়বস্তুর কারণে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছিল, যা আমি ভাষায় বর্ণনা করতে পারব না। এটি একটি বৈশ্বিক বিতর্ক সৃষ্টি করেছিল এবং সালমান রুশদির নিজেও এর জন্য সহিংস প্রতিক্রিয়ার মুখোমুখি হতে হয়েছিলেন।’
বইটির ফিরে আসাকে উসকানিমূলক কাজ বলে অভিহিত করে ওয়ারিশ পাঠান অতীতের প্রতিবাদগুলোর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘মুম্বাইতে মানুষ প্রতিবাদ করেছিল এবং কিছু মুসলিম যুবক পুলিশের গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিল। এখন দিল্লি হাইকোর্ট নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন, আমরা সরকারের কাছে আবেদন করছি, উচ্চতর আদালতে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদন করার জন্য। মানুষের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে উসকানি রোধ করতে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করা আবশ্যক।’
পাঠান আরও অভিযোগ করেন, রামগিরি মহারাজের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি, যিনি নবী মোহাম্মদ (সা.) সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘এই মন্তব্য সত্ত্বেও, এখনো তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।’
উল্লেখ্য, রামগিরি মহারাজের ওই মন্তব্যের বিরুদ্ধে বাংলাদেশেও প্রতিবাদ হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৮ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২১ মিনিট আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন হামলার পর এবার সবার চোখ ইরানের দিকে। এই হামলার পাল্টা আঘাত হিসেবে কী করতে যাচ্ছে ইসলামি প্রজাতন্ত্রের এই দেশটি। ইসরায়েলি হামলায় শীর্ষ নেতাদের হারানো এবং নতুন করে দায়িত্ব সমর্পণ করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া খামেনি এবার মার্কিন আঘাতের পাল্টা জবাব কীভাবে দেবেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় সবাই।
১ ঘণ্টা আগে